মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর মনোহরদীতে ১২ থেকে ১৮ বছরের শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় ও উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে। মাত্র দুটি কেন্দ্রে ও চারটি বুথে টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে টিকা নিতে শিক্ষার্থীদের ভিড় ও বিশৃঙ্খলায় শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা যায়।
অভিভাবকেরা বলছেন, আরও বেশি কেন্দ্রে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। তা না হলে টিকা নিতে এসেই বরং শিক্ষার্থীরা করোনায় আক্রান্ত হবে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ২০ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৮ জানুয়ারি থেকে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে। গতকাল বুধবার পর্যন্ত মোট ১০ হাজার জন শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হয়েছে। প্রথম থেকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় প্রাঙ্গণে থাকা একটি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হলেও বুধবার থেকে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে আরেকটি কেন্দ্র স্থাপন করে চারটি বুথে টিকা কার্যক্রম শুরু করা হয়। ১৫ জানুয়ারির মধ্যে টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করার নির্দেশনা রয়েছে।
গতকাল বুধবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় ও উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা যায়, টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর মুখে মাস্ক থাকলেও মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব। টিকা নিতে শিক্ষার্থীরা গা ঘেঁষে গাদাগাদি করে দাঁড়াতে দেখা গেছে।
অভিভাবকেরা জানান, একসঙ্গে এত বিশাল সংখ্যক শিক্ষার্থীকে মাত্র দুটি কেন্দ্রে নিয়ে টিকাদানের সিদ্ধান্ত সঠিক হয়নি। অব্যবস্থাপনার কারণে করোনামুক্ত হওয়ার বদলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষের উচিত টিকাদান কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলে, ‘এখানে সারিতে দাঁড়ানোর জন্য কোনো নিয়মের বালাই নেই। কেউ শারীরিক দূরত্ব মানছে না। সবাই গা ঘেঁষে দাঁড়াচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুল জলিল মিয়া বলেন, ‘আমরা আশা করছি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারব। সময় কম। তাই শিক্ষার্থীদের গাদাগাদি করে টিকা দেওয়া হচ্ছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এমদাদুল হক সোহেল বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি শিক্ষার্থীদের মাস্ক পরার জন্য সতর্ক করতে। তবে শিক্ষার্থীরা মাস্ক পরতে অনীহা প্রকাশ করছে। তা ছাড়া সবাই একসঙ্গে এসে ভিড় করে। এ কারণে কিছু জটিলতা তৈরি হয়। তবে শিক্ষার্থীর ভিড় বেশি হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না।’
নরসিংদীর মনোহরদীতে ১২ থেকে ১৮ বছরের শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় ও উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে। মাত্র দুটি কেন্দ্রে ও চারটি বুথে টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে টিকা নিতে শিক্ষার্থীদের ভিড় ও বিশৃঙ্খলায় শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা যায়।
অভিভাবকেরা বলছেন, আরও বেশি কেন্দ্রে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। তা না হলে টিকা নিতে এসেই বরং শিক্ষার্থীরা করোনায় আক্রান্ত হবে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ২০ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৮ জানুয়ারি থেকে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে। গতকাল বুধবার পর্যন্ত মোট ১০ হাজার জন শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হয়েছে। প্রথম থেকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় প্রাঙ্গণে থাকা একটি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হলেও বুধবার থেকে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে আরেকটি কেন্দ্র স্থাপন করে চারটি বুথে টিকা কার্যক্রম শুরু করা হয়। ১৫ জানুয়ারির মধ্যে টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করার নির্দেশনা রয়েছে।
গতকাল বুধবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় ও উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা যায়, টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর মুখে মাস্ক থাকলেও মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব। টিকা নিতে শিক্ষার্থীরা গা ঘেঁষে গাদাগাদি করে দাঁড়াতে দেখা গেছে।
অভিভাবকেরা জানান, একসঙ্গে এত বিশাল সংখ্যক শিক্ষার্থীকে মাত্র দুটি কেন্দ্রে নিয়ে টিকাদানের সিদ্ধান্ত সঠিক হয়নি। অব্যবস্থাপনার কারণে করোনামুক্ত হওয়ার বদলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষের উচিত টিকাদান কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলে, ‘এখানে সারিতে দাঁড়ানোর জন্য কোনো নিয়মের বালাই নেই। কেউ শারীরিক দূরত্ব মানছে না। সবাই গা ঘেঁষে দাঁড়াচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুল জলিল মিয়া বলেন, ‘আমরা আশা করছি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারব। সময় কম। তাই শিক্ষার্থীদের গাদাগাদি করে টিকা দেওয়া হচ্ছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এমদাদুল হক সোহেল বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি শিক্ষার্থীদের মাস্ক পরার জন্য সতর্ক করতে। তবে শিক্ষার্থীরা মাস্ক পরতে অনীহা প্রকাশ করছে। তা ছাড়া সবাই একসঙ্গে এসে ভিড় করে। এ কারণে কিছু জটিলতা তৈরি হয়। তবে শিক্ষার্থীর ভিড় বেশি হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪