অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল বুধবার পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরকে হোয়াইট হাউসে নজিরবিহীন আতিথেয়তা দিয়েছেন। তাঁর সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজের পর ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, আসিম মুনিরের সঙ্গে দেখা করে তিনি ‘সম্মানিত’ এবং তাদের মধ্যে চলমান ইরান-ইসরায়েল সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের খবরে বলা হয়েছে, বিগত কয়েক বছরের মধ্যে এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি সেনাপ্রধান হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টের আতিথেয়তা পেলেন। এই বৈঠক দক্ষিণ এশিয়ায় প্রভাব বজায় রাখতে ওয়াশিংটনের নতুন আগ্রহের বিষয়টিই তুলে ধরেছে, বিশেষ করে যখন আঞ্চলিক উত্তেজনা বাড়ছে।
এ সপ্তাহের শুরুতে মধ্যাহ্নভোজের সময়সূচি ঘোষণার পর, পাকিস্তানের গণমাধ্যম ব্যাপকভাবে অনুমান করেছিল যে, মুনির ট্রাম্পকে ইসরায়েলের ইরান যুদ্ধে প্রবেশ না করার এবং যুদ্ধবিরতি নিশ্চিতে চাপ দেবেন। ওয়াশিংটনে পাকিস্তান দূতাবাসের একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রে ইরানের স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করে, কারণ তেহরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
চলমান মধ্যপ্রাচ্য সংঘাতের সময় মুনিরের হোয়াইট হাউসে বৈঠক ইসলামাবাদে এই জল্পনাও বাড়িয়েছে যে, ওয়াশিংটন পাকিস্তানকে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের সঙ্গে আরও স্পষ্টভাবে যুক্ত হতে চাপ দিতে পারে। এ ধরনের চাপ মধ্যপ্রাচ্যে পাকিস্তানের সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রাখাকে জটিল করে তুলতে পারে। কারণ, ইসলামাবাদ ইরান এবং অন্যান্য উপসাগরীয় অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল, তবে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জড়িয়ে পড়া এড়াতে চায় যা দেশে উত্তেজনা বাড়াতে পারে।
মুনিরের সঙ্গে বৈঠকে ইরানের বিষয়ে আলোচনায় হয়েছে কি না—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘তারা (পাকিস্তান) ইরানকে খুব ভালোভাবে চেনে, অন্য আর সবার চেয়ে ভালো এবং তারা কোনো কিছুতেই (ইরান-ইসরায়েল সংঘাত) খুশি নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা এমন নয় যে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে ভালো (সম্পর্ক রাখে)। তারা (পাকিস্তান) আসলে উভয়কেই জানে, তবে তারা সম্ভবত ইরানকে আরও ভালোভাবে জানে, তবে তারা (পাকিস্তান) দেখছে কী ঘটছে এবং তিনি (আসিম মুনির) আমার সঙ্গে একমত হয়েছিলেন।’
ট্রাম্প সুনির্দিষ্টভাবে বলেননি যে, পাকিস্তানি জেনারেল কোন বিষয়ে তাঁর সঙ্গে একমত হয়েছেন। এরপর তিনি গত মাসের ভারত-পাকিস্তানের সামরিক সংঘাত নিয়ে কথা বলেন। তিনি এই সংঘাত শেষ করার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রকাশ্যে নিজের কৃতিত্ব দাবি করেছেন।
পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান গত ৭-১০ মে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র সামরিক সংঘাতে জড়ায়। প্রায় চার দিন ধরে ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র এবং কামানের গোলা বিনিময় হয়। এরপর ট্রাম্প ঘোষণা করেন যে তিনি একটি যুদ্ধবিরতি মধ্যস্থতা করেছেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমার তাঁকে (মুনির) এখানে আনার কারণ হলো, আমি তাঁকে (ভারতের সঙ্গে) যুদ্ধে না যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাতে চেয়েছিলাম, মানে, যুদ্ধ শেষ করার জন্য।’ তিনি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও কৃতিত্ব দেন। ‘সুতরাং, আজ তাঁর (মুনির) সঙ্গে দেখা করে আমি সম্মানিত।’
গত শুক্রবার থেকে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে উত্তেজনা তীব্রভাবে বেড়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে একাধিক হামলা চালালে এই সংঘাত শুরু হয়। ইরান ইসরায়েলি ভূখণ্ডে হামলা চালিয়ে প্রতিশোধ নেয়। এই হামলা মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়িয়েছে এবং তা শুরু হলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহ ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে পড়তে পারে।
ইরানের সঙ্গে দীর্ঘ সীমান্ত থাকা পাকিস্তান তেহরানের সঙ্গে ঐতিহাসিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে। ইসলামাবাদ বারবার অঞ্চলে উত্তেজনা কমানো এবং যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ জিও টিভিকে বলেছেন, মুনিরের হোয়াইট হাউসে সফর সেনাপ্রধানকে সংঘাত সম্পর্কে পাকিস্তানের দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করার এবং আরও উত্তেজনা প্রতিরোধে ওয়াশিংটনকে সাহায্য করার সুযোগ দেবে।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী দেশটির পররাষ্ট্রনীতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং মুনিরের হাই-প্রোফাইল হোয়াইট হাউস সফর ওয়াশিংটনের ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্বিন্যাসের বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
পাকিস্তানি গণমাধ্যম জানিয়েছে, মুনিরের সফরটি কয়েক সপ্তাহ আগে চূড়ান্ত করা হয়। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই বিরল উচ্চ-পর্যায়ের যোগাযোগ এই বিষয়টিকে তুলে ধরে যে—কীভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এমন একটি অঞ্চলে কৌশলগত প্রভাব বজায় রাখতে চায় যা চীন, ভারত এবং পাকিস্তান—এই তিন পারমাণবিক শক্তির প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা দ্বারা প্রভাবিত।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল বুধবার পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরকে হোয়াইট হাউসে নজিরবিহীন আতিথেয়তা দিয়েছেন। তাঁর সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজের পর ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, আসিম মুনিরের সঙ্গে দেখা করে তিনি ‘সম্মানিত’ এবং তাদের মধ্যে চলমান ইরান-ইসরায়েল সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের খবরে বলা হয়েছে, বিগত কয়েক বছরের মধ্যে এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি সেনাপ্রধান হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টের আতিথেয়তা পেলেন। এই বৈঠক দক্ষিণ এশিয়ায় প্রভাব বজায় রাখতে ওয়াশিংটনের নতুন আগ্রহের বিষয়টিই তুলে ধরেছে, বিশেষ করে যখন আঞ্চলিক উত্তেজনা বাড়ছে।
এ সপ্তাহের শুরুতে মধ্যাহ্নভোজের সময়সূচি ঘোষণার পর, পাকিস্তানের গণমাধ্যম ব্যাপকভাবে অনুমান করেছিল যে, মুনির ট্রাম্পকে ইসরায়েলের ইরান যুদ্ধে প্রবেশ না করার এবং যুদ্ধবিরতি নিশ্চিতে চাপ দেবেন। ওয়াশিংটনে পাকিস্তান দূতাবাসের একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রে ইরানের স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করে, কারণ তেহরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
চলমান মধ্যপ্রাচ্য সংঘাতের সময় মুনিরের হোয়াইট হাউসে বৈঠক ইসলামাবাদে এই জল্পনাও বাড়িয়েছে যে, ওয়াশিংটন পাকিস্তানকে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের সঙ্গে আরও স্পষ্টভাবে যুক্ত হতে চাপ দিতে পারে। এ ধরনের চাপ মধ্যপ্রাচ্যে পাকিস্তানের সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রাখাকে জটিল করে তুলতে পারে। কারণ, ইসলামাবাদ ইরান এবং অন্যান্য উপসাগরীয় অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল, তবে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জড়িয়ে পড়া এড়াতে চায় যা দেশে উত্তেজনা বাড়াতে পারে।
মুনিরের সঙ্গে বৈঠকে ইরানের বিষয়ে আলোচনায় হয়েছে কি না—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘তারা (পাকিস্তান) ইরানকে খুব ভালোভাবে চেনে, অন্য আর সবার চেয়ে ভালো এবং তারা কোনো কিছুতেই (ইরান-ইসরায়েল সংঘাত) খুশি নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা এমন নয় যে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে ভালো (সম্পর্ক রাখে)। তারা (পাকিস্তান) আসলে উভয়কেই জানে, তবে তারা সম্ভবত ইরানকে আরও ভালোভাবে জানে, তবে তারা (পাকিস্তান) দেখছে কী ঘটছে এবং তিনি (আসিম মুনির) আমার সঙ্গে একমত হয়েছিলেন।’
ট্রাম্প সুনির্দিষ্টভাবে বলেননি যে, পাকিস্তানি জেনারেল কোন বিষয়ে তাঁর সঙ্গে একমত হয়েছেন। এরপর তিনি গত মাসের ভারত-পাকিস্তানের সামরিক সংঘাত নিয়ে কথা বলেন। তিনি এই সংঘাত শেষ করার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রকাশ্যে নিজের কৃতিত্ব দাবি করেছেন।
পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান গত ৭-১০ মে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র সামরিক সংঘাতে জড়ায়। প্রায় চার দিন ধরে ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র এবং কামানের গোলা বিনিময় হয়। এরপর ট্রাম্প ঘোষণা করেন যে তিনি একটি যুদ্ধবিরতি মধ্যস্থতা করেছেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমার তাঁকে (মুনির) এখানে আনার কারণ হলো, আমি তাঁকে (ভারতের সঙ্গে) যুদ্ধে না যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাতে চেয়েছিলাম, মানে, যুদ্ধ শেষ করার জন্য।’ তিনি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও কৃতিত্ব দেন। ‘সুতরাং, আজ তাঁর (মুনির) সঙ্গে দেখা করে আমি সম্মানিত।’
গত শুক্রবার থেকে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে উত্তেজনা তীব্রভাবে বেড়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে একাধিক হামলা চালালে এই সংঘাত শুরু হয়। ইরান ইসরায়েলি ভূখণ্ডে হামলা চালিয়ে প্রতিশোধ নেয়। এই হামলা মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়িয়েছে এবং তা শুরু হলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহ ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে পড়তে পারে।
ইরানের সঙ্গে দীর্ঘ সীমান্ত থাকা পাকিস্তান তেহরানের সঙ্গে ঐতিহাসিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে। ইসলামাবাদ বারবার অঞ্চলে উত্তেজনা কমানো এবং যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ জিও টিভিকে বলেছেন, মুনিরের হোয়াইট হাউসে সফর সেনাপ্রধানকে সংঘাত সম্পর্কে পাকিস্তানের দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করার এবং আরও উত্তেজনা প্রতিরোধে ওয়াশিংটনকে সাহায্য করার সুযোগ দেবে।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী দেশটির পররাষ্ট্রনীতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং মুনিরের হাই-প্রোফাইল হোয়াইট হাউস সফর ওয়াশিংটনের ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্বিন্যাসের বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
পাকিস্তানি গণমাধ্যম জানিয়েছে, মুনিরের সফরটি কয়েক সপ্তাহ আগে চূড়ান্ত করা হয়। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই বিরল উচ্চ-পর্যায়ের যোগাযোগ এই বিষয়টিকে তুলে ধরে যে—কীভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এমন একটি অঞ্চলে কৌশলগত প্রভাব বজায় রাখতে চায় যা চীন, ভারত এবং পাকিস্তান—এই তিন পারমাণবিক শক্তির প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা দ্বারা প্রভাবিত।
ইরান-ইসরায়েল সরাসরি সংঘাতের এক অতি সংকটময় মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রকে কড়া বার্তা দিয়েছে ইরান। তেহরান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধে জড়ালে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘অপ্রত্যাশিত যুদ্ধের জনক’ হিসেবে ইতিহাসে চিহ্নিত হবেন। এতে গোটা মধ্যপ্রাচ্যে ‘দোযখ’ নেবে আসবে...
৩ মিনিট আগেইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাঈদ খাতিবজাদেহ বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতে যদি যুক্তরাষ্ট্র ইরানে হামলা চালায় তবে পুরো মধ্যপ্রাচ্য দোজখে পরিণত হবে। তিনি আরও বলেছেন, ইরান কূটনৈতিকভাবে সমস্যা সমাধানের পক্ষে। তবে তাঁর দেশের ওপর বোমা হামলা অব্যাহত থাকলে আলোচনা সম্ভব নয়।
২৪ মিনিট আগেইসরায়েলের বীরশেভা শহরের সোরোকা হাসপাতাল হামলার অভিযোগ ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে জাতিসংঘে ইরানের স্থায়ী মিশন। এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক বিবৃতিতে তারা দাবি করেছে, ইরানের সব ক্ষেপণাস্ত্র হামলার লক্ষ্য ছিল ‘নির্ভুল’ এবং কেবলমাত্র সেইসব স্থাপনাকেই লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে, যেগুলো ‘ইরানের
১ ঘণ্টা আগেফাঁস হওয়া এক ফোনালাপের জেরে মারাত্মক রাজনৈতিক চাপের মুখে পড়েছেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। এই ফোনালাপে তিনি কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে সীমান্ত বিরোধ নিয়ে আলোচনা করেন।
১ ঘণ্টা আগে