প্রতিভাবান ফুটবলারের কখনোই অভাব হয়নি ব্রাজিলে। পেলে থেকে রোনালদো-রোনালদিনহো; কিংবা এই সময়ের নেইমার-ভিনিসিয়ুস জুনিয়র—ব্রাজিল মানে অনন্য ফুটবলশৈলীর সমার্থক। সেলেসাওদের বর্তমান প্রজন্মের তারকাদেরও বেশ নামডাক ক্লাব ফুটবলে। এতে মধুর সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ব্রাজিল কোচ তিতেকে। কাতার বিশ্বকাপের দলে কাকে ছেড়ে কাকে রাখবেন তিনি?
গোলরক্ষক: অ্যালিসন বনাম এডারসন
গোলপোস্টের নিচে জায়গা পেতে লড়াই হবে লিভারপুলের গোলরক্ষক অ্যালিসন ও ম্যানচেস্টার সিটির এডারসনের মধ্যে। গত এক দশকে ক্লাব ও দেশের হয়ে বড় মঞ্চে খেলার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন দুজনই। গত কোপা আমেরিকার গ্রুপ পর্বে ভেনেজুয়েলা ও কলম্বিয়ার বিপক্ষে একাদশে ছিলেন অ্যালিসন। তবে ফাইনালসহ পরের চার ম্যাচে ব্রাজিলের গোলপোস্ট সামলান এডারসন।
সেন্টার ব্যাক: সিলভা-মারকুইনহোস-মিলিতাও
ব্রাজিলের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হবে ‘জি’ গ্রুপে সার্বিয়ার বিপক্ষে। এ ম্যাচে একাদশে সেলেসাওদের সেন্টার-ব্যাক হিসেবে থাকার সম্ভাবনা বেশি দুই অভিজ্ঞ থিয়াগো সিলভা ও মারকুইনহোসের। তবে তাঁদের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠবেন ২৪ বছর বয়সী এডের মিলিতাও। সার্জিও রামোস ও রাফায়েল ভারানের সঙ্গে রিয়াল মাদ্রিদের রক্ষণভাগ সামলানোর দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। তবে তিতে হয়তো মিলিতাওকে রাইট-ব্যাকে খেলাতে পারেন। এই মুহূর্তে এই পজিশনে যা একটু দুর্বলতা আছে ব্রাজিলের।
রাইট ব্যাক: আলভেজ বনাম দানিলো
এখনো কাতার বিশ্বকাপে খেলার আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন ৩৯ বছর বয়সী দানি আলভেজ। তবে এই অভিজ্ঞ ডিফেন্ডারের প্রীতি ম্যাচেও জায়গা হয়নি। বার্সেলোনা ছেড়ে বর্তমানে তিনি খেলছেন মেক্সিকোর ফুটবলে। তবে রাইট-ব্যাক হিসেবে তিতের প্রথম পছন্দ হতে পারেন জুভেন্টাসের দানিলো।
মাঝমাঠ: ফ্রেড বনাম ব্রুনো
মাঝমাঠে ব্রাজিলের অন্যতম ভরসার নাম কাসেমিরো। মিডফিল্ডারদের পাশাপাশি রক্ষণভাগকেও সহায়তা করতে সিদ্ধহস্ত তিনি। কাসেমিরো ব্যর্থ হলে ফাবিনহাকে মাঠে নামাতে পারেন তিতে। এ জায়গায় ডগলাস লুইসকেও হিসেবে রাখতে হবে। একাদশে থাকতে পারেন লুকাস পাকুয়েতা। তিতে এই ওয়েস্ট হাম তারকাকে অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেলাতে পারেন। এই জায়গায় আক্রমণভাগে শক্তি বাড়াতে রবার্তো ফিরমিনো মাঠে নামতে
পারেন দ্বিতীয়ার্ধে। তবে সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার হিসেবে জায়গা পেতে লড়াই হতে পারে ফ্রেড ও ব্রুনো গিমারেসের মধ্যে।
আক্রমণ: ভিনিসিয়ুস-রাফিনহা-অ্যান্থনি
ভিনিসিয়ুস খেলেন রিয়াল মাদ্রিদে। রাফিনহা বার্সেলোনায় আর অ্যান্থনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। তিতে লেফট উইংয়ে খেলাতে পারেন ভিনিকে। আর রাইটে রাফিনহা। মাঝে নেইমার। অ্যান্থনিকে তাঁদের সঙ্গে লড়তে হবে একাদশে জায়গা পেতে।
নাম্বার নাইন: জেসুস বনাম রিচার্লিসন
তিতে ‘নাম্বার নাইন’ হিসেবে কাকে খেলাবেন, আর্সেনালের জেসুস নাকি টটেনহামের রিচার্লিসনকে? দুজনই এই মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে আছেন। জায়গা পেতেও দুজনের মধ্যে লড়াই হবে। তিতে হয়তো এই পজিশনে পেদ্রো, মাথিউস কুনহা বা রদ্রিগোকেও বাজিয়ে দেখতে পারেন।
প্রতিভাবান ফুটবলারের কখনোই অভাব হয়নি ব্রাজিলে। পেলে থেকে রোনালদো-রোনালদিনহো; কিংবা এই সময়ের নেইমার-ভিনিসিয়ুস জুনিয়র—ব্রাজিল মানে অনন্য ফুটবলশৈলীর সমার্থক। সেলেসাওদের বর্তমান প্রজন্মের তারকাদেরও বেশ নামডাক ক্লাব ফুটবলে। এতে মধুর সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ব্রাজিল কোচ তিতেকে। কাতার বিশ্বকাপের দলে কাকে ছেড়ে কাকে রাখবেন তিনি?
গোলরক্ষক: অ্যালিসন বনাম এডারসন
গোলপোস্টের নিচে জায়গা পেতে লড়াই হবে লিভারপুলের গোলরক্ষক অ্যালিসন ও ম্যানচেস্টার সিটির এডারসনের মধ্যে। গত এক দশকে ক্লাব ও দেশের হয়ে বড় মঞ্চে খেলার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন দুজনই। গত কোপা আমেরিকার গ্রুপ পর্বে ভেনেজুয়েলা ও কলম্বিয়ার বিপক্ষে একাদশে ছিলেন অ্যালিসন। তবে ফাইনালসহ পরের চার ম্যাচে ব্রাজিলের গোলপোস্ট সামলান এডারসন।
সেন্টার ব্যাক: সিলভা-মারকুইনহোস-মিলিতাও
ব্রাজিলের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হবে ‘জি’ গ্রুপে সার্বিয়ার বিপক্ষে। এ ম্যাচে একাদশে সেলেসাওদের সেন্টার-ব্যাক হিসেবে থাকার সম্ভাবনা বেশি দুই অভিজ্ঞ থিয়াগো সিলভা ও মারকুইনহোসের। তবে তাঁদের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠবেন ২৪ বছর বয়সী এডের মিলিতাও। সার্জিও রামোস ও রাফায়েল ভারানের সঙ্গে রিয়াল মাদ্রিদের রক্ষণভাগ সামলানোর দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। তবে তিতে হয়তো মিলিতাওকে রাইট-ব্যাকে খেলাতে পারেন। এই মুহূর্তে এই পজিশনে যা একটু দুর্বলতা আছে ব্রাজিলের।
রাইট ব্যাক: আলভেজ বনাম দানিলো
এখনো কাতার বিশ্বকাপে খেলার আশা বাঁচিয়ে রেখেছেন ৩৯ বছর বয়সী দানি আলভেজ। তবে এই অভিজ্ঞ ডিফেন্ডারের প্রীতি ম্যাচেও জায়গা হয়নি। বার্সেলোনা ছেড়ে বর্তমানে তিনি খেলছেন মেক্সিকোর ফুটবলে। তবে রাইট-ব্যাক হিসেবে তিতের প্রথম পছন্দ হতে পারেন জুভেন্টাসের দানিলো।
মাঝমাঠ: ফ্রেড বনাম ব্রুনো
মাঝমাঠে ব্রাজিলের অন্যতম ভরসার নাম কাসেমিরো। মিডফিল্ডারদের পাশাপাশি রক্ষণভাগকেও সহায়তা করতে সিদ্ধহস্ত তিনি। কাসেমিরো ব্যর্থ হলে ফাবিনহাকে মাঠে নামাতে পারেন তিতে। এ জায়গায় ডগলাস লুইসকেও হিসেবে রাখতে হবে। একাদশে থাকতে পারেন লুকাস পাকুয়েতা। তিতে এই ওয়েস্ট হাম তারকাকে অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেলাতে পারেন। এই জায়গায় আক্রমণভাগে শক্তি বাড়াতে রবার্তো ফিরমিনো মাঠে নামতে
পারেন দ্বিতীয়ার্ধে। তবে সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার হিসেবে জায়গা পেতে লড়াই হতে পারে ফ্রেড ও ব্রুনো গিমারেসের মধ্যে।
আক্রমণ: ভিনিসিয়ুস-রাফিনহা-অ্যান্থনি
ভিনিসিয়ুস খেলেন রিয়াল মাদ্রিদে। রাফিনহা বার্সেলোনায় আর অ্যান্থনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। তিতে লেফট উইংয়ে খেলাতে পারেন ভিনিকে। আর রাইটে রাফিনহা। মাঝে নেইমার। অ্যান্থনিকে তাঁদের সঙ্গে লড়তে হবে একাদশে জায়গা পেতে।
নাম্বার নাইন: জেসুস বনাম রিচার্লিসন
তিতে ‘নাম্বার নাইন’ হিসেবে কাকে খেলাবেন, আর্সেনালের জেসুস নাকি টটেনহামের রিচার্লিসনকে? দুজনই এই মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে আছেন। জায়গা পেতেও দুজনের মধ্যে লড়াই হবে। তিতে হয়তো এই পজিশনে পেদ্রো, মাথিউস কুনহা বা রদ্রিগোকেও বাজিয়ে দেখতে পারেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫