হারুনুর রশিদ, রায়পুরা
নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নিয়ে অসন্তোষ জানিয়েছেন রোগী ও স্বজনেরা। অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রের (ফায়ার এক্সটিংগুইশার) সিলিন্ডার ও রাসায়নিকের মেয়াদ এক বছর আগেই শেষ হয়েছে, তবে এখনো সেগুলো পরিবর্তন করা হয়নি।ফলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আগুন লাগলে শুরুতেই তা নেভানোর সক্ষমতা নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, হাসপাতালের বহির্বিভাগ, জরুরি বিভাগসহ প্রতিটি ওয়ার্ডের দেয়ালসহ বিভিন্ন স্থানে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র সাজিয়ে রাখা হয়েছে। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় আগুন লাগলে এগুলোতে কোনো কাজে আসবে না।
ওই যন্ত্রগুলোর গায়ে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সেগুলোতে প্রস্তুতের সময় দেওয়া আছে ২০২০ সালের ১২ আগস্ট। এগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর। সে হিসাবে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রগুলোর মেয়াদ প্রায় ১১ মাস আগে শেষ হলেও এখনো পরিবর্তন করা হয়নি।
১০০ শয্যার এ হাসপাতালে প্রতিদিন বেশ কিছু অসুস্থ রোগী চিকিৎসা নেন। সেখানে রয়েছেন চিকিৎসকসহ স্টাফরা। এ ছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীর স্বজন ও আত্মীয়রাও রয়েছেন ঝুঁকিতে। এমন একটি জনগুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের অগ্নিদুর্ঘটনায় ভরসা অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রগুলো। তবে এটির রাসায়নিকের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সেবাগ্রহীতা বলেন, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মেয়াদোত্তীর্ণ সিলিন্ডার রেখে দুর্ঘটনা রোধে কর্তৃপক্ষ কী করে ভরসা রাখছে, আমার জানা নেই। কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীনতায় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
স্থানীয় বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, এমন পরিস্থিতিতে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ আগুন নেভাতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। দ্রুত এগুলো পরিবর্তন প্রয়োজন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা খান নূরউদ্দিন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বলেন, কিছুদিন আগে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাকে মেয়াদ উত্তীর্ণ সিলিন্ডারগুলো দ্রুত পরিবর্তনের জন্য বলে দিয়েছি। ওরাই এসে পরিবর্তন করে দেবে।
রায়পুরা ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা মো. ফারুক আহাম্মেদ বলেন, ‘যেহেতু এগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ, তাই দ্রুত পরিবর্তন করা প্রয়োজন।সিলিন্ডার স্থাপন ও পরিবর্তন কর্তৃপক্ষের আওতাধীন। আমরা শুধু পরিদর্শন করে পরামর্শ দিয়ে থাকি।’
নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নিয়ে অসন্তোষ জানিয়েছেন রোগী ও স্বজনেরা। অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রের (ফায়ার এক্সটিংগুইশার) সিলিন্ডার ও রাসায়নিকের মেয়াদ এক বছর আগেই শেষ হয়েছে, তবে এখনো সেগুলো পরিবর্তন করা হয়নি।ফলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আগুন লাগলে শুরুতেই তা নেভানোর সক্ষমতা নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, হাসপাতালের বহির্বিভাগ, জরুরি বিভাগসহ প্রতিটি ওয়ার্ডের দেয়ালসহ বিভিন্ন স্থানে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র সাজিয়ে রাখা হয়েছে। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় আগুন লাগলে এগুলোতে কোনো কাজে আসবে না।
ওই যন্ত্রগুলোর গায়ে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সেগুলোতে প্রস্তুতের সময় দেওয়া আছে ২০২০ সালের ১২ আগস্ট। এগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর। সে হিসাবে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রগুলোর মেয়াদ প্রায় ১১ মাস আগে শেষ হলেও এখনো পরিবর্তন করা হয়নি।
১০০ শয্যার এ হাসপাতালে প্রতিদিন বেশ কিছু অসুস্থ রোগী চিকিৎসা নেন। সেখানে রয়েছেন চিকিৎসকসহ স্টাফরা। এ ছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীর স্বজন ও আত্মীয়রাও রয়েছেন ঝুঁকিতে। এমন একটি জনগুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের অগ্নিদুর্ঘটনায় ভরসা অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রগুলো। তবে এটির রাসায়নিকের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সেবাগ্রহীতা বলেন, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মেয়াদোত্তীর্ণ সিলিন্ডার রেখে দুর্ঘটনা রোধে কর্তৃপক্ষ কী করে ভরসা রাখছে, আমার জানা নেই। কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীনতায় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
স্থানীয় বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, এমন পরিস্থিতিতে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ আগুন নেভাতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। দ্রুত এগুলো পরিবর্তন প্রয়োজন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা খান নূরউদ্দিন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বলেন, কিছুদিন আগে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাকে মেয়াদ উত্তীর্ণ সিলিন্ডারগুলো দ্রুত পরিবর্তনের জন্য বলে দিয়েছি। ওরাই এসে পরিবর্তন করে দেবে।
রায়পুরা ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা মো. ফারুক আহাম্মেদ বলেন, ‘যেহেতু এগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ, তাই দ্রুত পরিবর্তন করা প্রয়োজন।সিলিন্ডার স্থাপন ও পরিবর্তন কর্তৃপক্ষের আওতাধীন। আমরা শুধু পরিদর্শন করে পরামর্শ দিয়ে থাকি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪