মো. মফিজুর রহমান, ফরিদপুর
ফরিদপুরে গত এক মাসে জ্বর, ঠান্ডা, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়া রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। আক্রান্তের বেশির ভাগই শিশু। প্রতিদিন রোগীর সংখ্যা বাড়ায় কর্তৃপক্ষকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
বৃহত্তর ফরিদপুরের অন্যতম শিশু চিকিৎসাকেন্দ্র ড. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে আন্তবিভাগ ও বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে তিন শতাধিক শিশু রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ফরিদপুর সদরের জেনারেল হাসপাতাল, ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ অন্যান্য বেসরকারি হাসপাতালে আরও প্রায় দুই শতাধিক রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হঠাৎ করে শিশু রোগী বেড়ে যাওয়ায় প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ছে সংশ্লিষ্টদের।
গতকাল রোববার সকালে বিভিন্ন হাসপাতাল ঘুরে এই চিত্র দেখা যায়, কোনো কোনো হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ধারণক্ষমতার চেয়ে কয়েক গুন বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে।
মাদারীপুর থেকে আসা দিনমজুর আক্তার শেখের দুই শিশু এক সপ্তাহ ধরে বমি ও পাতলা পায়খানা হচ্ছে। মাদারীপুর থেকে শিশু দুইটিকে ফরিদপুরে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, উপায় না পেয়ে তাঁর দুই শিশুকে ফরিদপুর হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। রোগী অনেক, সিট পাওয়া যায় না, অনেক সময় মেঝেতে থাকতে হচ্ছে। তবে শিশুরা এখন আগের থেকে সুস্থ আছে।
ফরিদপুর সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগীর জন্য শয্যা রয়েছে ১০টি। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দ্বিগুণেরও বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে। সেবা দিতে সংশ্লিষ্টদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। এমন চিত্র শহরের সকল সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে।
সদর হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ সেবিকা ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, তাঁদের সীমাবদ্ধতার পরেও সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া চেষ্টা করছেন। তবে প্রতিদিনই শিশু রোগী আসছে। শিশুদের পাতলা পায়খানা ও বমি হচ্ছে।
ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. এমদাদুল হক সামীম বলেন, ঋতু পরিবর্তনের কারণে শিশুরা এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, তাই শিশুদের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়ার আহ্বান তাঁর। তিনি বলেন, এ হাসপাতালে আসা অধিকাংশ শিশুই ডায়রিয়া, পাতলা পায়খানা ও নিউমোনিয়া আক্রান্ত। তাঁরা সাধ্যমতো রোগীদের সঠিক সেবা নিশ্চিতে চেষ্টা করছেন।
সিভিল সার্জন ডা. ছিদ্দীকুর রহমান বলেছেন, এখন পর্যন্ত সবকিছু তাঁদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে তুলনামূলক আগের চেয়ে শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কোথাও কোথাও সেবা দেওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ছে।
তিনি আরও বলেন, আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে এর প্রভাব পড়ছে। শিশুদের বাসি-পচা খাবার দেওয়া পরিহার করতে হবে। বিশুদ্ধ পানি পান করাতে হবে। শিশুদের সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে।
ফরিদপুরে গত এক মাসে জ্বর, ঠান্ডা, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়া রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। আক্রান্তের বেশির ভাগই শিশু। প্রতিদিন রোগীর সংখ্যা বাড়ায় কর্তৃপক্ষকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
বৃহত্তর ফরিদপুরের অন্যতম শিশু চিকিৎসাকেন্দ্র ড. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালে আন্তবিভাগ ও বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে তিন শতাধিক শিশু রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ফরিদপুর সদরের জেনারেল হাসপাতাল, ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ অন্যান্য বেসরকারি হাসপাতালে আরও প্রায় দুই শতাধিক রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হঠাৎ করে শিশু রোগী বেড়ে যাওয়ায় প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ছে সংশ্লিষ্টদের।
গতকাল রোববার সকালে বিভিন্ন হাসপাতাল ঘুরে এই চিত্র দেখা যায়, কোনো কোনো হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ধারণক্ষমতার চেয়ে কয়েক গুন বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে।
মাদারীপুর থেকে আসা দিনমজুর আক্তার শেখের দুই শিশু এক সপ্তাহ ধরে বমি ও পাতলা পায়খানা হচ্ছে। মাদারীপুর থেকে শিশু দুইটিকে ফরিদপুরে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, উপায় না পেয়ে তাঁর দুই শিশুকে ফরিদপুর হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। রোগী অনেক, সিট পাওয়া যায় না, অনেক সময় মেঝেতে থাকতে হচ্ছে। তবে শিশুরা এখন আগের থেকে সুস্থ আছে।
ফরিদপুর সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগীর জন্য শয্যা রয়েছে ১০টি। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দ্বিগুণেরও বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে। সেবা দিতে সংশ্লিষ্টদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। এমন চিত্র শহরের সকল সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে।
সদর হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ সেবিকা ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, তাঁদের সীমাবদ্ধতার পরেও সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া চেষ্টা করছেন। তবে প্রতিদিনই শিশু রোগী আসছে। শিশুদের পাতলা পায়খানা ও বমি হচ্ছে।
ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. এমদাদুল হক সামীম বলেন, ঋতু পরিবর্তনের কারণে শিশুরা এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, তাই শিশুদের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়ার আহ্বান তাঁর। তিনি বলেন, এ হাসপাতালে আসা অধিকাংশ শিশুই ডায়রিয়া, পাতলা পায়খানা ও নিউমোনিয়া আক্রান্ত। তাঁরা সাধ্যমতো রোগীদের সঠিক সেবা নিশ্চিতে চেষ্টা করছেন।
সিভিল সার্জন ডা. ছিদ্দীকুর রহমান বলেছেন, এখন পর্যন্ত সবকিছু তাঁদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে তুলনামূলক আগের চেয়ে শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কোথাও কোথাও সেবা দেওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ছে।
তিনি আরও বলেন, আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে এর প্রভাব পড়ছে। শিশুদের বাসি-পচা খাবার দেওয়া পরিহার করতে হবে। বিশুদ্ধ পানি পান করাতে হবে। শিশুদের সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫