মো. সাজ্জাদ হোসেন, হিলি (দিনাজপুর)
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পাথর আমদানি তলানিতে নেমে এসেছে। বর্তমানে প্রতিদিন ৮-১০ ট্রাকের বেশি পাথর আসছে না। যা আগে ছিল দৈনিক ৬০-৭০ ট্রাক।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ব্যাংকগুলো ঋণপত্র (এলসি) না দেওয়ার কারণে তাঁরা ভারতীয় পাথর আমদানি করতে পারছেন না। তবে ব্যাংকগুলো বলছে, এলসি পুরোপুরি বন্ধ করা হয়নি। চাহিদার ওপর ভিত্তি করে এলসি দেওয়া হচ্ছে। ডলারের সংকটে কিছু কিছু পণ্য আমদানিতে ব্যবসায়ীদের নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
বন্দর ঘুরে দেখা গেছে, দেশের মেগা প্রকল্পগুলোর কাজে ধীর গতি চলায় পাথরের স্তূপ ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, যতই মজুত থাকুক না কেন, সরবরাহ শুরু হলে দু-চার দিনের মধ্যে সব পাথর শেষ হয়ে যাবে। তখন ব্যবসায়ীদের বন্দর এলাকায় খালি হাতে বসে থাকতে হবে। ব্যবসায়ীরা নগদ টাকা দিয়েও এলসি করতে পারছেন না। হাতে গোনা কয়েকজন ব্যবসায়ীর এলসি রয়েছে। শুধু তাঁদের পাথর বাংলাদেশে প্রবেশ করছে।
পাথর আমদানিকারক ইদ্রিস আলী মিঠু জানান, দুই মাস ধরে তিনি এলসি করতে পারছেন না। ব্যাংকগুলো কিছুদিন অপেক্ষা করতে বলছে। অপেক্ষা করতে করতে তাঁর প্রায় দুই মাস হয়েছে। তিনি এখন বেশ চিন্তিত। কারণ, বিভিন্ন প্রকল্পে সময়মতো পাথর সরবরাহ করতে না পারলে তিনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ক্ষতিগ্রস্ত হবে তাঁর মতো অনেক ব্যবসায়ী।
আরেক ব্যবসায়ী আসাদুজ্জামান জানান, তিনি ভারত থেকে পাথর আমদানি করে বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করেন। এখন পাথর আনতে পারছেন না। সেই সঙ্গে ক্রেতাদের কাছ থেকে বকেয়া টাকাও তুলতে পারছেন না। সব মিলিয়ে তিনিও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
সরবরাহকারী আব্দুল হালিম বলেন, তিনি প্রতিদিন হিলি স্থলবন্দর থেকে ১০-১২ গাড়ি পাথর বিভিন্ন স্থানে পাঠাতেন। এখন এক মাস ধরে সরবরাহ করতে পারছেন না। ভারত থেকে আমদানি কম হওয়ায় তাঁর সরবরাহে ভাটা পড়েছে।
এ বিষয়ে কথা হলে দুটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানান, তাঁদের কাছে প্রচুর এলসির চাহিদা রয়েছে, কিন্তু ডলারের সংকটে তা বাস্তবায়ন করতে পারছেন না। তবে নিতান্ত প্রয়োজনীয় কোনো পণ্যের জন্য কেউ এলসি করতে এলে সেটি বিশেষ বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। তাঁরা আশা করছেন, এ সংকট অল্প দিনেই কেটে যাবে।
বন্দর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পানামা হিলি পোর্ট লিংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক বলেন, আগে যেখানে প্রতিদিন ৫০-৬০ গাড়ি পাথর আমদানি হতো, এখন সেখানে ৮-১০ গাড়ির বেশি আমদানি হচ্ছে না। তিনি ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন, মূলত এলসি সংকটের কারণে আমদানি কমেছে।
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পাথর আমদানি তলানিতে নেমে এসেছে। বর্তমানে প্রতিদিন ৮-১০ ট্রাকের বেশি পাথর আসছে না। যা আগে ছিল দৈনিক ৬০-৭০ ট্রাক।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ব্যাংকগুলো ঋণপত্র (এলসি) না দেওয়ার কারণে তাঁরা ভারতীয় পাথর আমদানি করতে পারছেন না। তবে ব্যাংকগুলো বলছে, এলসি পুরোপুরি বন্ধ করা হয়নি। চাহিদার ওপর ভিত্তি করে এলসি দেওয়া হচ্ছে। ডলারের সংকটে কিছু কিছু পণ্য আমদানিতে ব্যবসায়ীদের নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
বন্দর ঘুরে দেখা গেছে, দেশের মেগা প্রকল্পগুলোর কাজে ধীর গতি চলায় পাথরের স্তূপ ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, যতই মজুত থাকুক না কেন, সরবরাহ শুরু হলে দু-চার দিনের মধ্যে সব পাথর শেষ হয়ে যাবে। তখন ব্যবসায়ীদের বন্দর এলাকায় খালি হাতে বসে থাকতে হবে। ব্যবসায়ীরা নগদ টাকা দিয়েও এলসি করতে পারছেন না। হাতে গোনা কয়েকজন ব্যবসায়ীর এলসি রয়েছে। শুধু তাঁদের পাথর বাংলাদেশে প্রবেশ করছে।
পাথর আমদানিকারক ইদ্রিস আলী মিঠু জানান, দুই মাস ধরে তিনি এলসি করতে পারছেন না। ব্যাংকগুলো কিছুদিন অপেক্ষা করতে বলছে। অপেক্ষা করতে করতে তাঁর প্রায় দুই মাস হয়েছে। তিনি এখন বেশ চিন্তিত। কারণ, বিভিন্ন প্রকল্পে সময়মতো পাথর সরবরাহ করতে না পারলে তিনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ক্ষতিগ্রস্ত হবে তাঁর মতো অনেক ব্যবসায়ী।
আরেক ব্যবসায়ী আসাদুজ্জামান জানান, তিনি ভারত থেকে পাথর আমদানি করে বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করেন। এখন পাথর আনতে পারছেন না। সেই সঙ্গে ক্রেতাদের কাছ থেকে বকেয়া টাকাও তুলতে পারছেন না। সব মিলিয়ে তিনিও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।
সরবরাহকারী আব্দুল হালিম বলেন, তিনি প্রতিদিন হিলি স্থলবন্দর থেকে ১০-১২ গাড়ি পাথর বিভিন্ন স্থানে পাঠাতেন। এখন এক মাস ধরে সরবরাহ করতে পারছেন না। ভারত থেকে আমদানি কম হওয়ায় তাঁর সরবরাহে ভাটা পড়েছে।
এ বিষয়ে কথা হলে দুটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানান, তাঁদের কাছে প্রচুর এলসির চাহিদা রয়েছে, কিন্তু ডলারের সংকটে তা বাস্তবায়ন করতে পারছেন না। তবে নিতান্ত প্রয়োজনীয় কোনো পণ্যের জন্য কেউ এলসি করতে এলে সেটি বিশেষ বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। তাঁরা আশা করছেন, এ সংকট অল্প দিনেই কেটে যাবে।
বন্দর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পানামা হিলি পোর্ট লিংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক বলেন, আগে যেখানে প্রতিদিন ৫০-৬০ গাড়ি পাথর আমদানি হতো, এখন সেখানে ৮-১০ গাড়ির বেশি আমদানি হচ্ছে না। তিনি ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন, মূলত এলসি সংকটের কারণে আমদানি কমেছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪