নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের মে মাসের মাঝামাঝিতে মেট্রো রেললাইনে প্রথমবার জাপান থেকে আনা রেলইঞ্জিন চালিয়ে দেখা হয়। দেড় মাস আগে আংশিক উড়াল রেললাইনে পরীক্ষামূলক চলাচল শুরু হয়। ছয় মাস ধরে চলবে এ পরীক্ষা। পাশাপাশি পুরোদমে চলছে নির্মাণকাজ। উত্তরা থেকে মতিঝিল ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার রেললাইনের আর মাত্র ৩০ ভাগ কাজ বাকি আছে।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ওয়েবসাইট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। গতকাল বুধবার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মেট্রোরেল প্রকল্পের মাসভিত্তিক অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৭০ দশমিক ৫৮ শতাংশ। পুরো প্রকল্পের কাজে সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে উত্তরা থেকে আগারগাঁও ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার অংশে। যেখানে প্রায় ৮৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ৯টি স্টেশন নির্মাণের কাজও এগিয়ে চলছে। স্টেশনগুলোর ছাদ নির্মাণ শেষ হয়েছে। এখন এসব স্টেশনের মেকানিক্যাল–ইলেকট্রিক্যাল কাজসহ স্টেশন থেকে প্রবেশ ও বের হওয়ার কাঠামো নির্মাণকাজ চলছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের অগ্রগতি হয়েছে ৬৯ দশমিক ২৫ ভাগ। এই অংশে এখন ৭টি স্টেশন নির্মাণের কাজ এবং পিলারের ওপর ভায়াডাক্ট বসানোর কাজ চলছে। তা ছাড়া বর্তমানে ৫টি মেট্রো ট্রেন সেট ঢাকায় এসেছে। গত ২৯ আগস্ট ভায়াডাক্ট বা উড়ালপথে প্রথম মেট্রো ট্রেন পরীক্ষামূলকভাবে চালিয়ে দেখা হয়েছে। বর্তমানে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ মেট্রো ট্রেনের ফাংশনাল ও কারিগরি পরীক্ষা চলছে। তা ছাড়া ষষ্ঠ ও সপ্তম ট্রেন সেট জাপানের কোবে সমুদ্রবন্দর থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। এগুলো আগামী নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছাতে পারে। কোচ সংগ্রহ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৫৫ দশমিক ২৩ ভাগ। উত্তরা ডিপোর ৫২টি অবকাঠামোর মধ্যে ২৪টির কাজ শেষ হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরেই ডিপোর সার্বিক কাজ শেষ হবে বলে জানানো হয়েছে।
প্রস্তুতি শেষে কবে নাগাদ মেট্রোরেল চালু হতে পারে জানতে চাইলে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, ‘২০২২ সালের ডিসেম্বরে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত যাত্রী নিয়ে মেট্রোরেল বাণিজ্যিক চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।’ মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১২ সালে। প্রকল্পের নির্মাণে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা।
চলতি বছরের মে মাসের মাঝামাঝিতে মেট্রো রেললাইনে প্রথমবার জাপান থেকে আনা রেলইঞ্জিন চালিয়ে দেখা হয়। দেড় মাস আগে আংশিক উড়াল রেললাইনে পরীক্ষামূলক চলাচল শুরু হয়। ছয় মাস ধরে চলবে এ পরীক্ষা। পাশাপাশি পুরোদমে চলছে নির্মাণকাজ। উত্তরা থেকে মতিঝিল ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার রেললাইনের আর মাত্র ৩০ ভাগ কাজ বাকি আছে।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ওয়েবসাইট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। গতকাল বুধবার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মেট্রোরেল প্রকল্পের মাসভিত্তিক অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৭০ দশমিক ৫৮ শতাংশ। পুরো প্রকল্পের কাজে সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে উত্তরা থেকে আগারগাঁও ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার অংশে। যেখানে প্রায় ৮৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ৯টি স্টেশন নির্মাণের কাজও এগিয়ে চলছে। স্টেশনগুলোর ছাদ নির্মাণ শেষ হয়েছে। এখন এসব স্টেশনের মেকানিক্যাল–ইলেকট্রিক্যাল কাজসহ স্টেশন থেকে প্রবেশ ও বের হওয়ার কাঠামো নির্মাণকাজ চলছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের অগ্রগতি হয়েছে ৬৯ দশমিক ২৫ ভাগ। এই অংশে এখন ৭টি স্টেশন নির্মাণের কাজ এবং পিলারের ওপর ভায়াডাক্ট বসানোর কাজ চলছে। তা ছাড়া বর্তমানে ৫টি মেট্রো ট্রেন সেট ঢাকায় এসেছে। গত ২৯ আগস্ট ভায়াডাক্ট বা উড়ালপথে প্রথম মেট্রো ট্রেন পরীক্ষামূলকভাবে চালিয়ে দেখা হয়েছে। বর্তমানে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ মেট্রো ট্রেনের ফাংশনাল ও কারিগরি পরীক্ষা চলছে। তা ছাড়া ষষ্ঠ ও সপ্তম ট্রেন সেট জাপানের কোবে সমুদ্রবন্দর থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। এগুলো আগামী নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছাতে পারে। কোচ সংগ্রহ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৫৫ দশমিক ২৩ ভাগ। উত্তরা ডিপোর ৫২টি অবকাঠামোর মধ্যে ২৪টির কাজ শেষ হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরেই ডিপোর সার্বিক কাজ শেষ হবে বলে জানানো হয়েছে।
প্রস্তুতি শেষে কবে নাগাদ মেট্রোরেল চালু হতে পারে জানতে চাইলে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, ‘২০২২ সালের ডিসেম্বরে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত যাত্রী নিয়ে মেট্রোরেল বাণিজ্যিক চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।’ মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১২ সালে। প্রকল্পের নির্মাণে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪