সাবিত আল হাসান, বন্দর (নারায়ণগঞ্জ)
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পর্যায়ে সমর্থন ঝামেলায় যাচ্ছে না আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। একই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী দাঁড়ালে কাউকে আলাদা করে সমর্থন দিয়ে বিভাজনের চিন্তা নেই নেতাদের। ফলে এবারের নির্বাচনে যেকোনো প্রার্থী নির্বিঘ্নে তাঁর প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে নিতে পারবেন।
গত সোমবার নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এমনটাই ঘোষণা দেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন। তাঁর এই ঘোষণার পর বিষয়টিকে সাধুবাদ জানান দলের অন্য নেতারা। দলের ভেতর বিভাজন না আনতে এমন সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে করেন তাঁরা।
একইভাবে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপিও সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাউন্সিলর পর্যায়ে তাদের পৃথক কোনো সমর্থন থাকবে না। তবে যাঁরা আগে থেকেই কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আছেন, এমন ১১ কাউন্সিলরের প্রতি আলাদা নজর থাকবে দলের নেতৃস্থানীয়দের। বৃহস্পতিবার এমন তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল।
এদিকে সিটি নির্বাচনের বহু আগে থেকেই কাউন্সিলর প্রার্থীরা দলের সিনিয়র নেতাদের কাছে ধরনা দিয়েছেন সমর্থন পাওয়ার আশায়। প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডেই আওয়ামীপন্থী একাধিক প্রার্থী দেখা গেছে। সেদিক থেকে বিএনপিপন্থী প্রার্থীর সংখ্যা বেশ কম। গত সেপ্টেম্বরজুড়ে মহানগর আওয়ামী লীগের একাংশ কর্মিসভা আয়োজন করেছিল। সে সময় বর্তমান ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা ওসমানপন্থী আওয়ামী নেতাদের সমর্থন পাওয়ার জোড় চেষ্টা চালিয়েছেন। তখন গুঞ্জন ওঠে মহানগর কমিটি থেকে প্রতি ওয়ার্ডে প্রার্থীদের সমর্থন দেওয়া হবে।
তবে সোমবার সেই সম্ভাবনা বাতিল করে দিয়েছেন কমিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেছিলেন, ‘যদি কোনো ওয়ার্ডে একজন মাত্র আওয়ামীপন্থী কাউন্সিলর প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেন তবে তাঁকে সমর্থন দেবে মহানগর আওয়ামী লীগ। মেয়র প্রচারণার মতো তাঁর প্রচারণাতেও দলের নেতারা অংশ নেবেব। কিন্তু একই ওয়ার্ডে যদি একাধিক আওয়ামীপন্থী কাউন্সিলর প্রার্থী থাকে তবে আলাদা করে কাউকে সমর্থন দেবেন না তাঁরা।’
এই বিষয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম আরাফাত বলেন, ‘দলের সমর্থন চাওয়ার জন্য প্রতি ওয়ার্ড থেকে একাধিক প্রার্থী কমিটির কাছে হাজির হবেন। যদি সভাপতি আর সাধারণ সম্পাদক পৃথক দুজনকে সমর্থন দেন, তাহলে দলের ভেতর বিভাজন তৈরি হবে। এসব দিক বিবেচনা করে মহানগর আওয়ামী লীগ সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থেকেছে। যাঁরা জনপ্রিয় তাঁরা জনগণের ভোটেই বিজয়ী হবেন।’
অন্যদিকে মহানগর বিএনপি দলীয়ভাবে কোনো প্রার্থীকে আলাদা করে সমর্থন দেবে না বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল। তিনি বলেন, ‘দল যেহেতু নির্বাচনে যাচ্ছে না, তাই আলাদা করে কাউকে সমর্থন দেবে না মহানগর বিএনপি। তবে একই ওয়ার্ডে যদি একাধিক প্রার্থী দাঁড়িয়ে যান, তখন দলের স্বার্থে নেতারা চেষ্টা করবেন সেখানে আপস করে মিলিয়ে দেওয়ার জন্য। ফলে বিএনপিপন্থী কাউন্সিলরদের জয়ের সম্ভাবনা থাকবে। কিন্তু তার জন্য খুব বেশি জোর করবে না বিএনপি।’
এ টি এম কামাল আরও বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে, যাঁরা ইতিপূর্বে জয়লাভ করেছেন, তাঁদের পাশে দলের সমর্থন রাখা। যাঁরা নতুন হতে চান এবং জয়ের সম্ভাবনা আছে, তাঁদের পাশেও থাকবেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের জয়ের জন্য সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে মহানগর বিএনপি। যদিও এ নিয়ে আমাদের এখন পর্যন্ত কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত হয়নি। যদি সিদ্ধান্ত হয়, তাহলে সেগুলো এই ধরনের সিদ্ধান্তেই সীমাবদ্ধ থাকবে।’
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পর্যায়ে সমর্থন ঝামেলায় যাচ্ছে না আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। একই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী দাঁড়ালে কাউকে আলাদা করে সমর্থন দিয়ে বিভাজনের চিন্তা নেই নেতাদের। ফলে এবারের নির্বাচনে যেকোনো প্রার্থী নির্বিঘ্নে তাঁর প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে নিতে পারবেন।
গত সোমবার নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এমনটাই ঘোষণা দেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন। তাঁর এই ঘোষণার পর বিষয়টিকে সাধুবাদ জানান দলের অন্য নেতারা। দলের ভেতর বিভাজন না আনতে এমন সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে করেন তাঁরা।
একইভাবে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপিও সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাউন্সিলর পর্যায়ে তাদের পৃথক কোনো সমর্থন থাকবে না। তবে যাঁরা আগে থেকেই কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আছেন, এমন ১১ কাউন্সিলরের প্রতি আলাদা নজর থাকবে দলের নেতৃস্থানীয়দের। বৃহস্পতিবার এমন তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল।
এদিকে সিটি নির্বাচনের বহু আগে থেকেই কাউন্সিলর প্রার্থীরা দলের সিনিয়র নেতাদের কাছে ধরনা দিয়েছেন সমর্থন পাওয়ার আশায়। প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডেই আওয়ামীপন্থী একাধিক প্রার্থী দেখা গেছে। সেদিক থেকে বিএনপিপন্থী প্রার্থীর সংখ্যা বেশ কম। গত সেপ্টেম্বরজুড়ে মহানগর আওয়ামী লীগের একাংশ কর্মিসভা আয়োজন করেছিল। সে সময় বর্তমান ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা ওসমানপন্থী আওয়ামী নেতাদের সমর্থন পাওয়ার জোড় চেষ্টা চালিয়েছেন। তখন গুঞ্জন ওঠে মহানগর কমিটি থেকে প্রতি ওয়ার্ডে প্রার্থীদের সমর্থন দেওয়া হবে।
তবে সোমবার সেই সম্ভাবনা বাতিল করে দিয়েছেন কমিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেছিলেন, ‘যদি কোনো ওয়ার্ডে একজন মাত্র আওয়ামীপন্থী কাউন্সিলর প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেন তবে তাঁকে সমর্থন দেবে মহানগর আওয়ামী লীগ। মেয়র প্রচারণার মতো তাঁর প্রচারণাতেও দলের নেতারা অংশ নেবেব। কিন্তু একই ওয়ার্ডে যদি একাধিক আওয়ামীপন্থী কাউন্সিলর প্রার্থী থাকে তবে আলাদা করে কাউকে সমর্থন দেবেন না তাঁরা।’
এই বিষয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম আরাফাত বলেন, ‘দলের সমর্থন চাওয়ার জন্য প্রতি ওয়ার্ড থেকে একাধিক প্রার্থী কমিটির কাছে হাজির হবেন। যদি সভাপতি আর সাধারণ সম্পাদক পৃথক দুজনকে সমর্থন দেন, তাহলে দলের ভেতর বিভাজন তৈরি হবে। এসব দিক বিবেচনা করে মহানগর আওয়ামী লীগ সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থেকেছে। যাঁরা জনপ্রিয় তাঁরা জনগণের ভোটেই বিজয়ী হবেন।’
অন্যদিকে মহানগর বিএনপি দলীয়ভাবে কোনো প্রার্থীকে আলাদা করে সমর্থন দেবে না বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল। তিনি বলেন, ‘দল যেহেতু নির্বাচনে যাচ্ছে না, তাই আলাদা করে কাউকে সমর্থন দেবে না মহানগর বিএনপি। তবে একই ওয়ার্ডে যদি একাধিক প্রার্থী দাঁড়িয়ে যান, তখন দলের স্বার্থে নেতারা চেষ্টা করবেন সেখানে আপস করে মিলিয়ে দেওয়ার জন্য। ফলে বিএনপিপন্থী কাউন্সিলরদের জয়ের সম্ভাবনা থাকবে। কিন্তু তার জন্য খুব বেশি জোর করবে না বিএনপি।’
এ টি এম কামাল আরও বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে, যাঁরা ইতিপূর্বে জয়লাভ করেছেন, তাঁদের পাশে দলের সমর্থন রাখা। যাঁরা নতুন হতে চান এবং জয়ের সম্ভাবনা আছে, তাঁদের পাশেও থাকবেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের জয়ের জন্য সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে মহানগর বিএনপি। যদিও এ নিয়ে আমাদের এখন পর্যন্ত কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত হয়নি। যদি সিদ্ধান্ত হয়, তাহলে সেগুলো এই ধরনের সিদ্ধান্তেই সীমাবদ্ধ থাকবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪