নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংকোচনমূলক নীতির কারণে ব্যাংকগুলো তারল্য সংকটে ভুগছে। এর মধ্যেই দৈনন্দিন খরচ মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে চড়া সুদে ঋণ নিচ্ছে সরকার। এতে দিন দিন বেড়েই চলছে সরকারের ট্রেজারি বিলের সুদের হার।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার রেকর্ড দর ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ সুদে ১৪ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিল বিক্রি করেছে সরকার। এই সুদহারে ব্যাংক থেকে সরকার ঋণ নিয়েছে ৫ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা, যদিও চাহিদা ছিল আরও বেশি।
এর আগে গত সোমবার সরকার ৩৬৪ দিন মেয়াদি বিলের বিপরীতে ঋণ নিয়েছে ৫২৬ কোটি টাকা। এ ঋণের সুদহার ছিল ১০ দশমিক ৬০ শতাংশ, যা চলতি মাসের ৯ তারিখে ছিল ৯ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার সরকার ১৮২ দিন মেয়াদি বিলের বিপরীতে নিয়েছে ২৯০ কোটি টাকা। এ ঋণের সুদহার ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ সুদে, যা ২০১৩ সালের মার্চের পর সর্বোচ্চ।
গত বছরের নভেম্বর মাসে ১৮২ দিন মেয়াদি বিলে সুদহার ছিল মাত্র ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং ৩৬৪ দিন মেয়াদি বিলে সুদ ছিল ৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
সরকারি বিলের সুদহার এভাবে বাড়তে থাকায় গ্রাহক পর্যায়ের সুদের হারও বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ দিচ্ছে না। এ জন্য সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে। এ কারণে বিলের বিপরীতে সুদের হার বাড়ছে।
মেয়াদি বিল বিক্রিতে সরকারের আগ্রহ কম থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, সরকার দীর্ঘমেয়াদি ঋণ না নিয়ে স্বল্পমেয়াদি ঋণে মনোযোগী। কারণ, সরকার মনে করছে, দ্রুত সময়ের মধ্যে আর্থিক পরিস্থিতির উন্নয়ন হবে। সে ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ নিলে সরকারকে দীর্ঘদিন ধরে বেশি সুদ বহন করতে হবে। তাই সরকার স্বল্পমেয়াদি ঋণ নিচ্ছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জুলাই থেকে ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা তুলে দিয়ে নতুন ব্যবস্থা চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের ৬ মাসের গড় সুদের (স্মার্ট) সঙ্গে সাড়ে ৩ শতাংশ হলো সর্বোচ্চ সুদের সীমা। গত মাসে স্মার্ট ছিল ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ২০ শতাংশ এবং গত জুলাই মাসে ছিল ৭ দশমিক ১০ শতাংশ। ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের গড় সুদ বেড়ে যাওয়ায় স্মার্ট বাড়ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারের ২ বছর মেয়াদি বিলে ১০ দশমিক ৯০ শতাংশ, ৫ বছর মেয়াদি বিলে ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ, ১০ বছর মেয়াদি বিলে সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ১০ শতাংশ সুদ রয়েছে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার সরকার ১০ বছর মেয়াদি বিল থেকে ১ হাজার ১১৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংকোচনমূলক নীতির কারণে ব্যাংকগুলো তারল্য সংকটে ভুগছে। এর মধ্যেই দৈনন্দিন খরচ মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে চড়া সুদে ঋণ নিচ্ছে সরকার। এতে দিন দিন বেড়েই চলছে সরকারের ট্রেজারি বিলের সুদের হার।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার রেকর্ড দর ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ সুদে ১৪ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিল বিক্রি করেছে সরকার। এই সুদহারে ব্যাংক থেকে সরকার ঋণ নিয়েছে ৫ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা, যদিও চাহিদা ছিল আরও বেশি।
এর আগে গত সোমবার সরকার ৩৬৪ দিন মেয়াদি বিলের বিপরীতে ঋণ নিয়েছে ৫২৬ কোটি টাকা। এ ঋণের সুদহার ছিল ১০ দশমিক ৬০ শতাংশ, যা চলতি মাসের ৯ তারিখে ছিল ৯ টাকা ৫০ পয়সা। সোমবার সরকার ১৮২ দিন মেয়াদি বিলের বিপরীতে নিয়েছে ২৯০ কোটি টাকা। এ ঋণের সুদহার ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ সুদে, যা ২০১৩ সালের মার্চের পর সর্বোচ্চ।
গত বছরের নভেম্বর মাসে ১৮২ দিন মেয়াদি বিলে সুদহার ছিল মাত্র ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং ৩৬৪ দিন মেয়াদি বিলে সুদ ছিল ৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
সরকারি বিলের সুদহার এভাবে বাড়তে থাকায় গ্রাহক পর্যায়ের সুদের হারও বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ দিচ্ছে না। এ জন্য সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে। এ কারণে বিলের বিপরীতে সুদের হার বাড়ছে।
মেয়াদি বিল বিক্রিতে সরকারের আগ্রহ কম থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, সরকার দীর্ঘমেয়াদি ঋণ না নিয়ে স্বল্পমেয়াদি ঋণে মনোযোগী। কারণ, সরকার মনে করছে, দ্রুত সময়ের মধ্যে আর্থিক পরিস্থিতির উন্নয়ন হবে। সে ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ নিলে সরকারকে দীর্ঘদিন ধরে বেশি সুদ বহন করতে হবে। তাই সরকার স্বল্পমেয়াদি ঋণ নিচ্ছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জুলাই থেকে ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা তুলে দিয়ে নতুন ব্যবস্থা চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের ৬ মাসের গড় সুদের (স্মার্ট) সঙ্গে সাড়ে ৩ শতাংশ হলো সর্বোচ্চ সুদের সীমা। গত মাসে স্মার্ট ছিল ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ২০ শতাংশ এবং গত জুলাই মাসে ছিল ৭ দশমিক ১০ শতাংশ। ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের গড় সুদ বেড়ে যাওয়ায় স্মার্ট বাড়ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারের ২ বছর মেয়াদি বিলে ১০ দশমিক ৯০ শতাংশ, ৫ বছর মেয়াদি বিলে ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ, ১০ বছর মেয়াদি বিলে সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ১০ শতাংশ সুদ রয়েছে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার সরকার ১০ বছর মেয়াদি বিল থেকে ১ হাজার ১১৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪