পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
ইট-সিমেন্টে গড়া ঝকঝকে বিদ্যালয় ভবন ছেড়ে অন্যের বাড়ির উঠানে বসে ক্লাস করছে শিক্ষার্থীরা। রংপুরের পীরগাছা উপজেলার চরদক্ষিণ গাবুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের এভাবেই চলছে পাঠদান। বিদ্যালয় ভবনটি তিস্তা নদীর ভাঙনের মুখে থাকায় ঝুঁকি এড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে কয়েক দিন ধরে জিও ব্যাগ ফেলা হলেও তীরের ভাঙন ধীরে ধীরে বিদ্যালয়ের কাছে চলে এসেছে। সে সঙ্গে হুমকির মুখে পড়েছে ১০টি বসতবাড়ি। সেখানকার লোকজন তাঁদের আসবাবপত্র গুছিয়ে রেখেছেন; কিন্তু এখনো ভিটা ছাড়তে চাচ্ছেন না।
গত বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, বিদ্যালয় মাঠে জিও ব্যাগ ভরাট ও পানিতে ফেলার কাজে ব্যস্ত পানি উন্নয়ন বোর্ডের শ্রমিকেরা। সেখান থেকে ৫০০ গজ দূরে স্থানীয় আব্দুস সামাদ মিয়ার বাড়ির উঠানে গাছতলায় মাটিতে পলিথিন বিছিয়ে ক্লাস করছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। জায়গা সংকটে একটি শ্রেণির পাঠদান চলাকালে অন্য শ্রেণির শিশুরা পাশে মাটিতে বসে থাকছে।
পাকা ভবন রেখে রোদের মধ্যে খোলা জায়গাই যেন এখন শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার নতুন ঠিকানা হয়ে উঠেছে। পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী নারগিস আক্তার বলে, ‘কদিন আগেও স্কুলের ফ্যানের নিচে বেঞ্চে বসে ক্লাস করেছি আর এখন হামরা গাছের তলোত বসি পড়ছি। খুব গরম, গাও পুড়ি যায়।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়টি রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। তবুও ঝুঁকি নিতে চাইনি। কোনো দুর্ঘটনা ঘটে গেলে দায় কে নেবেন? তাই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পরামর্শে সাময়িকভাবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
বিদ্যালয়টি তদারকির দায়িত্বে থাকা উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা শামছুজ্জামান জানান, বিদ্যালয় মাঠে শ্রমিকেরা কাজ করছেন। পাশে নদী। ছোট শিক্ষার্থীরা কখন কী করে বসে। তাই পাশের বাড়ির উঠানে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আতিকুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যেন পিছিয়ে না পড়ে সেজন্য পাঠদান চালু রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
ইট-সিমেন্টে গড়া ঝকঝকে বিদ্যালয় ভবন ছেড়ে অন্যের বাড়ির উঠানে বসে ক্লাস করছে শিক্ষার্থীরা। রংপুরের পীরগাছা উপজেলার চরদক্ষিণ গাবুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের এভাবেই চলছে পাঠদান। বিদ্যালয় ভবনটি তিস্তা নদীর ভাঙনের মুখে থাকায় ঝুঁকি এড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে কয়েক দিন ধরে জিও ব্যাগ ফেলা হলেও তীরের ভাঙন ধীরে ধীরে বিদ্যালয়ের কাছে চলে এসেছে। সে সঙ্গে হুমকির মুখে পড়েছে ১০টি বসতবাড়ি। সেখানকার লোকজন তাঁদের আসবাবপত্র গুছিয়ে রেখেছেন; কিন্তু এখনো ভিটা ছাড়তে চাচ্ছেন না।
গত বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, বিদ্যালয় মাঠে জিও ব্যাগ ভরাট ও পানিতে ফেলার কাজে ব্যস্ত পানি উন্নয়ন বোর্ডের শ্রমিকেরা। সেখান থেকে ৫০০ গজ দূরে স্থানীয় আব্দুস সামাদ মিয়ার বাড়ির উঠানে গাছতলায় মাটিতে পলিথিন বিছিয়ে ক্লাস করছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। জায়গা সংকটে একটি শ্রেণির পাঠদান চলাকালে অন্য শ্রেণির শিশুরা পাশে মাটিতে বসে থাকছে।
পাকা ভবন রেখে রোদের মধ্যে খোলা জায়গাই যেন এখন শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার নতুন ঠিকানা হয়ে উঠেছে। পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী নারগিস আক্তার বলে, ‘কদিন আগেও স্কুলের ফ্যানের নিচে বেঞ্চে বসে ক্লাস করেছি আর এখন হামরা গাছের তলোত বসি পড়ছি। খুব গরম, গাও পুড়ি যায়।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়টি রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। তবুও ঝুঁকি নিতে চাইনি। কোনো দুর্ঘটনা ঘটে গেলে দায় কে নেবেন? তাই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পরামর্শে সাময়িকভাবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
বিদ্যালয়টি তদারকির দায়িত্বে থাকা উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা শামছুজ্জামান জানান, বিদ্যালয় মাঠে শ্রমিকেরা কাজ করছেন। পাশে নদী। ছোট শিক্ষার্থীরা কখন কী করে বসে। তাই পাশের বাড়ির উঠানে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আতিকুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যেন পিছিয়ে না পড়ে সেজন্য পাঠদান চালু রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪