কক্সবাজার প্রতিনিধি
সচরাচর ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ছিল রাজধানী ঢাকাকেন্দ্রিক। কিন্তু এখন কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগ। চলতি বছর আক্রান্ত হয়েছে ৮ হাজার ৮৮২ জন রোহিঙ্গা। এর মধ্যে কেবল উখিয়ার কুতুপালং লাম্বাশিয়া ৩ নম্বর ক্যাম্পে ৩ হাজার ৩৭২ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। গত ৪০ দিনে সেখানে এক শিশুসহ ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, রোহিঙ্গা শিবির এখন ডেঙ্গুর ‘হটস্পট’।
গত রোববার জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছর ৭ আগস্ট পর্যন্ত কক্সবাজার জেলায় ৯ হাজার ১২৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় বাসিন্দা (বাংলাদেশি) ২৪২ জন ও রোহিঙ্গা ৮ হাজার ৮৮২ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের বিজ্ঞপ্তিতে রোহিঙ্গা শিবিরে শনাক্ত, চিকিৎসাধীন ও মৃত্যু হওয়া ডেঙ্গু রোগীর তথ্য নেই। কেবল কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যু হওয়া রোহিঙ্গার হিসাব রয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের চিকিৎসা সমন্বয়ক ডা. আবু তোহা ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, ক্যাম্পগুলোতে এই বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয় ৩ হাজার ৯২ জন। এরপর ৬ আগস্ট পর্যন্ত ৪০ দিনে শনাক্ত হয় ৫ হাজার ৭৯০ জন। ডেঙ্গুর প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে আনতে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও বেসরকারি সংস্থাগুলো কাজ করছে বলে জানান তিনি। ডা. আবু তোহা ভূঁইয়া বলেন, রোহিঙ্গা শিবিরগুলোর পরিবেশ অনেক ঘিঞ্জি। সেখানে একটি ঘরে ৮ থেকে ১০ জন গাদাগাদি করে বসবাস করছে।
রোহিঙ্গা শিবিরে কর্মরত বেসরকারি সংস্থার এক কর্মকর্তা জানান, পানিনিষ্কাশনের অভাবে ডোবাগুলোতে পানি জমে থাকে। এ ছাড়া যত্রতত্র প্লাস্টিক পণ্যও মশা জন্ম নেওয়ার খনি হয়ে উঠেছে। এ ছাড়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে অসচেতনতা ও মশারি ব্যবহার না করার প্রবণতা বেশি। জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘রোহিঙ্গা শিবিরে ডেঙ্গুর প্রকোপ আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। ইতিমধ্যে প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ৯২ ডেঙ্গু রোগী। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সচরাচর ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ছিল রাজধানী ঢাকাকেন্দ্রিক। কিন্তু এখন কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগ। চলতি বছর আক্রান্ত হয়েছে ৮ হাজার ৮৮২ জন রোহিঙ্গা। এর মধ্যে কেবল উখিয়ার কুতুপালং লাম্বাশিয়া ৩ নম্বর ক্যাম্পে ৩ হাজার ৩৭২ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। গত ৪০ দিনে সেখানে এক শিশুসহ ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, রোহিঙ্গা শিবির এখন ডেঙ্গুর ‘হটস্পট’।
গত রোববার জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছর ৭ আগস্ট পর্যন্ত কক্সবাজার জেলায় ৯ হাজার ১২৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় বাসিন্দা (বাংলাদেশি) ২৪২ জন ও রোহিঙ্গা ৮ হাজার ৮৮২ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের বিজ্ঞপ্তিতে রোহিঙ্গা শিবিরে শনাক্ত, চিকিৎসাধীন ও মৃত্যু হওয়া ডেঙ্গু রোগীর তথ্য নেই। কেবল কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যু হওয়া রোহিঙ্গার হিসাব রয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের চিকিৎসা সমন্বয়ক ডা. আবু তোহা ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, ক্যাম্পগুলোতে এই বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয় ৩ হাজার ৯২ জন। এরপর ৬ আগস্ট পর্যন্ত ৪০ দিনে শনাক্ত হয় ৫ হাজার ৭৯০ জন। ডেঙ্গুর প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে আনতে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও বেসরকারি সংস্থাগুলো কাজ করছে বলে জানান তিনি। ডা. আবু তোহা ভূঁইয়া বলেন, রোহিঙ্গা শিবিরগুলোর পরিবেশ অনেক ঘিঞ্জি। সেখানে একটি ঘরে ৮ থেকে ১০ জন গাদাগাদি করে বসবাস করছে।
রোহিঙ্গা শিবিরে কর্মরত বেসরকারি সংস্থার এক কর্মকর্তা জানান, পানিনিষ্কাশনের অভাবে ডোবাগুলোতে পানি জমে থাকে। এ ছাড়া যত্রতত্র প্লাস্টিক পণ্যও মশা জন্ম নেওয়ার খনি হয়ে উঠেছে। এ ছাড়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে অসচেতনতা ও মশারি ব্যবহার না করার প্রবণতা বেশি। জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘রোহিঙ্গা শিবিরে ডেঙ্গুর প্রকোপ আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। ইতিমধ্যে প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ৯২ ডেঙ্গু রোগী। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪