দেবাশীষ দত্ত, কুষ্টিয়া
‘বড় বড় অফিসারের মুখ দেখিনি কোনো দিন। ছোটরাও ঠিকঠাক আসেন না। হাসপাতাল, ইউনিয়ন পরিষদ, স্কুল কখন খোলে, কখন বন্ধ করে, কিছু বোঝাও যায় না। হাসপাতালে রোগী গেলে ডাক্তার থাকেন না, ওষুধ থাকে না। শুনি সরকার কত কিছু বরাদ্দ দেয়, কিছুই চরোরা (চরবাসী) পাই না। সব থেকে যায় পদ্মার ওপারে। কোনো সেবাই নদী পার হয় না।’
আক্ষেপ করে কথাগুলো বলছিলেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চরসাদীপুর ইউনিয়নের সাদীপুর বাজারের পল্লিচিকিৎসক শহিদুল আলম (৭০)।
পদ্মা নদীর তীর ঘেঁষে (উত্তর) প্রায় ২৫ বর্গমাইল আয়তন নিয়ে গঠিত চরসাদীপুর ইউনিয়ন। সেখানে নয়টি গ্রামে প্রায় ২৪ হাজার মানুষের বসবাস। ইউনিয়নটির অবস্থান উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার এবং জেলা শহর থেকে প্রায় ২৯ কিলোমিটার দূরে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদ্মা পাড়ি দিয়েই জেলা বা উপজেলা সদরে যেতে হয় চরসাদীপুরের বাসিন্দাদের। ভরা বর্ষায় যাতায়াতের একমাত্র বাহন ইঞ্জিনচালিত ডিঙি নৌকা। আর শুষ্ক মৌসুমে নদীর অধিকাংশজুড়ে চর জাগলে পানিতে নৌকা, চরে ইজিবাইক, বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেলে যাতায়াত করেন তাঁরা। এতে একদিকে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হয়, অন্যদিকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যোগাযোগ ছাড়াও সবক্ষেত্রে উন্নয়নে পিছিয়ে রয়েছে চরসাদীপুর। প্রশাসনের নজরদারির অভাবে সেখানে বাড়ছে মাদক, বাল্যবিবাহ, চুরি, ডাকাতিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড। একটি ইউনিয়নেই গড়ে উঠেছে প্রায় ৪০টি ইটভাটা; যার সবগুলোই অবৈধ। দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে ইউনিয়নে চলাচলের একমাত্র পাকা সড়কটিও খানাখন্দে ভরা। উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নে সরকারি ও বেসরকারি কয়েকটি ব্যাংক থাকলেও চরসাদীপুরে নেই একটিও। নেই পোস্ট অফিস ও ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়। ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণকেন্দ্রে পদ থাকলেও নেই চিকিৎসক, নেই কোনো পুলিশ ক্যাম্প।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, প্রমত্তা পদ্মা নদীর অধিকাংশ স্থানে চর জেগেছে। মানুষজন প্রথমে নৌকায় করে প্রায় দেড় কিলোমিটার নদী পার হচ্ছেন। পরে কেউ হেঁটে, কেউ ইজিবাইকে, কেউবা মোটরসাইকেলে চরের প্রায় আড়াই কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে উঠছেন আরেক নৌকায়। এভাবে নৌকায় আরও আধা কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে নদীতীরবর্তী প্রধান সড়কে উঠতে হয়।
পথচারী আব্দুল হামিদ জানান, তিনি পাবনা সদরে দিনমজুরের কাজ করেন। তিনি প্রথমে খেয়াঘাটে ৪০ টাকা দিয়ে নৌকায় উঠেছেন। নৌকা থেকে নেমে ৩০ টাকা ভাড়া দিয়ে ইজিবাইকে চড়েছেন। ইজিবাইক থেকে নেমে আরও একটি নৌকায় ওঠেন। সেখান থেকে নেমে আরও ২০ টাকা দিয়ে ইজিবাইকে উঠে নদীর চর পার হয়েছেন। তাঁর ভাষ্য, প্রায় ৪০ থেকে ৫০ মিনিট লাগে নদী পার হতে। এতে মানুষের চরম ভোগান্তি হয়। প্রচুর অর্থ, শ্রম ও সময় ব্যয় হয়।
মাঝি আলাই শেখ জানান, ৩০-৩৫ বছর ধরে নদীতে নৌকা চালাচ্ছেন। বর্ষা মৌসুমে শুধু নৌকা এবং শুষ্ক মৌসুমে নৌকা ও বিভিন্ন যানবাহনে চড়ে মানুষ প্রায় ৬ কিলোমিটার নদী পার হয়ে চলাচল করেন।
প্রবীণ কৃষক ফয়েজউদ্দিন বিশ্বাস (৭৫) বলেন, ‘নদীর অজুহাতে অফিসাররা খোঁজ নেন না। টিভিতে দেখি সরকার ফ্রি ফ্রি সার, বীজ আরও কত কি দেয়। অর্ধেক টাকায় চাষাবাদের বিভিন্ন যন্ত্র দেয়; কিন্তু আমাদের কেউ খোঁজই নেন না। সবাই নদীর ওই পাশ থেকেই চলে যান।’
সাদীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বদরউদ্দিন জানান, এসএসসি পরীক্ষারকেন্দ্র নদীর ওপারে। নদীপথে বাড়ি থেকে সময়মতো কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারে না শিক্ষার্থীরা। এ জন্য ভাড়া বাসায় থেকে পরীক্ষা দিতে হয় তাদের।
ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপসহকারী মেডিকেল অফিসার হেলাল উদ্দিন জানান, হাসপাতালে চারটি পদের তিনটিই শূন্য। পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শিকা না থাকায় অন্তঃসত্ত্বা নারীদের সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
চরসাদীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মেছের আলী খাঁ বলেন, ‘পদ্মা নদীর কারণেই এখানকার মানুষের জীবনমান এখনো অনুন্নত। এসব নিয়ে বহুবার ইউএনও, ডিসি, এমপিদের সঙ্গে কথা বলেছি, কোনো লাভ হয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুল হক বলেন, ‘পদ্মার দুর্গম চরে অবস্থিত চরসাদীপুর ইউনিয়ন। নৌকা তাঁদের একমাত্র যানবাহন। তবে বাসিন্দারা যদি জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে লিখিতভাবে জানান, তাহলে দুর্ভোগ লাঘবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. এহতেশাম রেজা জানান, নদীতে সেতু নির্মাণ বা ফেরি চলাচল সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। তবে চরের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে সেবা ক্যাম্প চালুর আশার কথা জানান তিনি।
কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুর রউফ বলেন, চরসাদীপুর ইউনিয়নবাসীর জন্য উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিকল্পনা চলছে।
‘বড় বড় অফিসারের মুখ দেখিনি কোনো দিন। ছোটরাও ঠিকঠাক আসেন না। হাসপাতাল, ইউনিয়ন পরিষদ, স্কুল কখন খোলে, কখন বন্ধ করে, কিছু বোঝাও যায় না। হাসপাতালে রোগী গেলে ডাক্তার থাকেন না, ওষুধ থাকে না। শুনি সরকার কত কিছু বরাদ্দ দেয়, কিছুই চরোরা (চরবাসী) পাই না। সব থেকে যায় পদ্মার ওপারে। কোনো সেবাই নদী পার হয় না।’
আক্ষেপ করে কথাগুলো বলছিলেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চরসাদীপুর ইউনিয়নের সাদীপুর বাজারের পল্লিচিকিৎসক শহিদুল আলম (৭০)।
পদ্মা নদীর তীর ঘেঁষে (উত্তর) প্রায় ২৫ বর্গমাইল আয়তন নিয়ে গঠিত চরসাদীপুর ইউনিয়ন। সেখানে নয়টি গ্রামে প্রায় ২৪ হাজার মানুষের বসবাস। ইউনিয়নটির অবস্থান উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার এবং জেলা শহর থেকে প্রায় ২৯ কিলোমিটার দূরে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদ্মা পাড়ি দিয়েই জেলা বা উপজেলা সদরে যেতে হয় চরসাদীপুরের বাসিন্দাদের। ভরা বর্ষায় যাতায়াতের একমাত্র বাহন ইঞ্জিনচালিত ডিঙি নৌকা। আর শুষ্ক মৌসুমে নদীর অধিকাংশজুড়ে চর জাগলে পানিতে নৌকা, চরে ইজিবাইক, বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেলে যাতায়াত করেন তাঁরা। এতে একদিকে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হয়, অন্যদিকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যোগাযোগ ছাড়াও সবক্ষেত্রে উন্নয়নে পিছিয়ে রয়েছে চরসাদীপুর। প্রশাসনের নজরদারির অভাবে সেখানে বাড়ছে মাদক, বাল্যবিবাহ, চুরি, ডাকাতিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড। একটি ইউনিয়নেই গড়ে উঠেছে প্রায় ৪০টি ইটভাটা; যার সবগুলোই অবৈধ। দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে ইউনিয়নে চলাচলের একমাত্র পাকা সড়কটিও খানাখন্দে ভরা। উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নে সরকারি ও বেসরকারি কয়েকটি ব্যাংক থাকলেও চরসাদীপুরে নেই একটিও। নেই পোস্ট অফিস ও ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়। ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণকেন্দ্রে পদ থাকলেও নেই চিকিৎসক, নেই কোনো পুলিশ ক্যাম্প।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, প্রমত্তা পদ্মা নদীর অধিকাংশ স্থানে চর জেগেছে। মানুষজন প্রথমে নৌকায় করে প্রায় দেড় কিলোমিটার নদী পার হচ্ছেন। পরে কেউ হেঁটে, কেউ ইজিবাইকে, কেউবা মোটরসাইকেলে চরের প্রায় আড়াই কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে উঠছেন আরেক নৌকায়। এভাবে নৌকায় আরও আধা কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে নদীতীরবর্তী প্রধান সড়কে উঠতে হয়।
পথচারী আব্দুল হামিদ জানান, তিনি পাবনা সদরে দিনমজুরের কাজ করেন। তিনি প্রথমে খেয়াঘাটে ৪০ টাকা দিয়ে নৌকায় উঠেছেন। নৌকা থেকে নেমে ৩০ টাকা ভাড়া দিয়ে ইজিবাইকে চড়েছেন। ইজিবাইক থেকে নেমে আরও একটি নৌকায় ওঠেন। সেখান থেকে নেমে আরও ২০ টাকা দিয়ে ইজিবাইকে উঠে নদীর চর পার হয়েছেন। তাঁর ভাষ্য, প্রায় ৪০ থেকে ৫০ মিনিট লাগে নদী পার হতে। এতে মানুষের চরম ভোগান্তি হয়। প্রচুর অর্থ, শ্রম ও সময় ব্যয় হয়।
মাঝি আলাই শেখ জানান, ৩০-৩৫ বছর ধরে নদীতে নৌকা চালাচ্ছেন। বর্ষা মৌসুমে শুধু নৌকা এবং শুষ্ক মৌসুমে নৌকা ও বিভিন্ন যানবাহনে চড়ে মানুষ প্রায় ৬ কিলোমিটার নদী পার হয়ে চলাচল করেন।
প্রবীণ কৃষক ফয়েজউদ্দিন বিশ্বাস (৭৫) বলেন, ‘নদীর অজুহাতে অফিসাররা খোঁজ নেন না। টিভিতে দেখি সরকার ফ্রি ফ্রি সার, বীজ আরও কত কি দেয়। অর্ধেক টাকায় চাষাবাদের বিভিন্ন যন্ত্র দেয়; কিন্তু আমাদের কেউ খোঁজই নেন না। সবাই নদীর ওই পাশ থেকেই চলে যান।’
সাদীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বদরউদ্দিন জানান, এসএসসি পরীক্ষারকেন্দ্র নদীর ওপারে। নদীপথে বাড়ি থেকে সময়মতো কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারে না শিক্ষার্থীরা। এ জন্য ভাড়া বাসায় থেকে পরীক্ষা দিতে হয় তাদের।
ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপসহকারী মেডিকেল অফিসার হেলাল উদ্দিন জানান, হাসপাতালে চারটি পদের তিনটিই শূন্য। পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শিকা না থাকায় অন্তঃসত্ত্বা নারীদের সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
চরসাদীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মেছের আলী খাঁ বলেন, ‘পদ্মা নদীর কারণেই এখানকার মানুষের জীবনমান এখনো অনুন্নত। এসব নিয়ে বহুবার ইউএনও, ডিসি, এমপিদের সঙ্গে কথা বলেছি, কোনো লাভ হয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুল হক বলেন, ‘পদ্মার দুর্গম চরে অবস্থিত চরসাদীপুর ইউনিয়ন। নৌকা তাঁদের একমাত্র যানবাহন। তবে বাসিন্দারা যদি জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে লিখিতভাবে জানান, তাহলে দুর্ভোগ লাঘবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. এহতেশাম রেজা জানান, নদীতে সেতু নির্মাণ বা ফেরি চলাচল সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। তবে চরের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে সেবা ক্যাম্প চালুর আশার কথা জানান তিনি।
কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুর রউফ বলেন, চরসাদীপুর ইউনিয়নবাসীর জন্য উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিকল্পনা চলছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪