বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষের কাছে জনপ্রিয় খাবার বাঁশ কোড়ল। তবে স্থানীয় বাঙালি ও পর্যটকদের কাছেও দিন দিন সবজি ও বিভিন্ন খাবারের উপকরণ হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এটি। মুলি বাঁশ, ডলু, মিতিঙ্গ্যা, ফারুয়া, বাজ্জে, কালিছুরি বাঁশসহ বেশ কয়েক প্রজাতির বাঁশ কোড়ল পাওয়া যায় বান্দরবানে। মাটি থেকে চার-পাঁচ ইঞ্চি গজিয়ে ওঠা কচি বাঁশই বাঁশ কোড়ল। বিভিন্ন জাতের বাঁশ কোড়লের স্বাদে ভিন্নতা রয়েছে।
চাকমা, মারমা, ত্রিপুরাসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীতে বাঁশ কোড়ল খাওয়ার নিজস্ব রেসিপির অভাব নেই। সবজি হিসেবে তরকারি বা ভাজি এবং শুঁটকি দিয়ে খাওয়া হয় বাঁশ কোড়ল। এসব ছাড়াও স্যুপ, মুন্ডি, মাংস দিয়ে রান্না ও ভাজি করে খাওয়া যায় এটি।
এখন বিভিন্ন পাহাড়ি রেস্তোরাঁয় রকমারি খাবার হিসেবে বাঁশ কোড়ল পাহাড়ি ও বাঙালি সবার কাছে জনপ্রিয়। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বান্দরবানে বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছেও এটি পছন্দের খাবার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইতিমধ্যে। শুধু তা-ই নয়। বাঁশ কোড়ল এখন ঢাকায়ও কিনতে পাওয়া যায়। পাশাপাশি ঢাকার পাহাড়ি রেস্তোরাঁগুলোতে পাওয়া যায় বাঁশ কোড়লের সুস্বাদু বিভিন্ন খাবার। মারমা ভাষায় বাঁশ কোড়লকে বলে মেহ্যাং, ত্রিপুরাদের কাছে মেওয়া, চাকমা ভাষায় বলা হয় বাচ্ছুরি এবং তঞ্চঙ্গ্যা ভাষায় বাচ্ছুই।
বছরের মে থেকে অক্টোবর মাসের শেষ পর্যন্ত বাঁশ কোড়ল পাওয়া যায়। এ সময় বাজারে এর চাহিদা ও দাম কিছুটা বেশি। মৌসুমে বান্দরবানের বিভিন্ন বাজারে বাঁশ কোড়ল বিক্রি করেন স্থানীয় অধিবাসীরা।
দরদাম
বান্দরবান শহরের মধ্যমপাড়া মারমা বাজার। অনেকে একে মগ বাজারও বলেন। সম্প্রতি এই মগ বাজারে বাঁশ কোড়ল বিক্রি করতে আসা শিউলি তঞ্চঙ্গ্যা, সুচরিতা তঞ্চঙ্গ্যা ও মাধুরী মারমা জানান, তাঁরা রবি ও বুধবার হাটের দিন প্রায় ১৫০ আঁটি বাঁশ কোড়ল বাজারে আনেন। মৌসুমে প্রতি আঁটি ৬০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয় সেগুলো। মগের বাজার ছাড়াও বান্দরবানের আলীকদম ও রুমায় সাপ্তাহিক হাটবার সোমবারে এবং রোয়াংছড়িতে প্রতিদিন বাঁশ কোড়ল কিনতে পাওয়া যায়।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষের কাছে জনপ্রিয় খাবার বাঁশ কোড়ল। তবে স্থানীয় বাঙালি ও পর্যটকদের কাছেও দিন দিন সবজি ও বিভিন্ন খাবারের উপকরণ হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এটি। মুলি বাঁশ, ডলু, মিতিঙ্গ্যা, ফারুয়া, বাজ্জে, কালিছুরি বাঁশসহ বেশ কয়েক প্রজাতির বাঁশ কোড়ল পাওয়া যায় বান্দরবানে। মাটি থেকে চার-পাঁচ ইঞ্চি গজিয়ে ওঠা কচি বাঁশই বাঁশ কোড়ল। বিভিন্ন জাতের বাঁশ কোড়লের স্বাদে ভিন্নতা রয়েছে।
চাকমা, মারমা, ত্রিপুরাসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীতে বাঁশ কোড়ল খাওয়ার নিজস্ব রেসিপির অভাব নেই। সবজি হিসেবে তরকারি বা ভাজি এবং শুঁটকি দিয়ে খাওয়া হয় বাঁশ কোড়ল। এসব ছাড়াও স্যুপ, মুন্ডি, মাংস দিয়ে রান্না ও ভাজি করে খাওয়া যায় এটি।
এখন বিভিন্ন পাহাড়ি রেস্তোরাঁয় রকমারি খাবার হিসেবে বাঁশ কোড়ল পাহাড়ি ও বাঙালি সবার কাছে জনপ্রিয়। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বান্দরবানে বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছেও এটি পছন্দের খাবার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইতিমধ্যে। শুধু তা-ই নয়। বাঁশ কোড়ল এখন ঢাকায়ও কিনতে পাওয়া যায়। পাশাপাশি ঢাকার পাহাড়ি রেস্তোরাঁগুলোতে পাওয়া যায় বাঁশ কোড়লের সুস্বাদু বিভিন্ন খাবার। মারমা ভাষায় বাঁশ কোড়লকে বলে মেহ্যাং, ত্রিপুরাদের কাছে মেওয়া, চাকমা ভাষায় বলা হয় বাচ্ছুরি এবং তঞ্চঙ্গ্যা ভাষায় বাচ্ছুই।
বছরের মে থেকে অক্টোবর মাসের শেষ পর্যন্ত বাঁশ কোড়ল পাওয়া যায়। এ সময় বাজারে এর চাহিদা ও দাম কিছুটা বেশি। মৌসুমে বান্দরবানের বিভিন্ন বাজারে বাঁশ কোড়ল বিক্রি করেন স্থানীয় অধিবাসীরা।
দরদাম
বান্দরবান শহরের মধ্যমপাড়া মারমা বাজার। অনেকে একে মগ বাজারও বলেন। সম্প্রতি এই মগ বাজারে বাঁশ কোড়ল বিক্রি করতে আসা শিউলি তঞ্চঙ্গ্যা, সুচরিতা তঞ্চঙ্গ্যা ও মাধুরী মারমা জানান, তাঁরা রবি ও বুধবার হাটের দিন প্রায় ১৫০ আঁটি বাঁশ কোড়ল বাজারে আনেন। মৌসুমে প্রতি আঁটি ৬০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয় সেগুলো। মগের বাজার ছাড়াও বান্দরবানের আলীকদম ও রুমায় সাপ্তাহিক হাটবার সোমবারে এবং রোয়াংছড়িতে প্রতিদিন বাঁশ কোড়ল কিনতে পাওয়া যায়।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫