বাসাইল প্রতিনিধি
বাসাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মতিয়ার রহমান গাউসকে দলীয় সাংগঠনিক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গতকাল বুধবার দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তথ্যটি নিশ্চিত করেন। চিঠিতে গত মঙ্গলবারের তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে হাজী মতিয়ার রহমান গাউসকে কী কী অভিযোগের ভিত্তিতে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়টি অব্যাহতিপত্রে উল্লেখ করা হয়নি।
অব্যাহতির চিঠিতে বলা হয়, ‘নেতাদের নীতিগত সিদ্ধান্তে আপনাকে (হাজী মতিয়ার রহমান গাউস) বাসাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক পরিচয়সহ দলীয় সব পরিচয় ব্যবহার থেকে বিরত থাকার জন্য আপনাকে নির্দেশ দেওয়া হলো।’
চিঠিতে আরও জানানো হয়, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদটি শূন্য হওয়ায় সংগঠনের প্রথম যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদককে সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে তাঁকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে তাঁকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়নি।’
এ বিষয়ে হাজী মতিয়ার রহমান গাউস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা জেলা আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত নয়। এটা বাসাইল-সখীপুরের সাংসদ জোয়াহেরুল ইসলামের সিদ্ধান্ত। কী কারণে আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এটা চিঠিতে উল্লেখ নেই। আমাকে কোনো শোকজের চিঠিও দেয়নি। আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের কোনো সুযোগ দেয়নি। এটা আমাকে হেয় ও আওয়ামী লীগকে দুর্বল করার একটি ষড়যন্ত্র। বিষয়টি নিয়ে আমি প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত যাব।’
গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মতিয়ার রহমান গাউসকে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়। এই নির্বাচনে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী অলিদ ইসলাম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় কাজী অলিদ ইসলামকে ওই সময় দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন শামছুল আলম মাস্টার।
বাসাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মতিয়ার রহমান গাউসকে দলীয় সাংগঠনিক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গতকাল বুধবার দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তথ্যটি নিশ্চিত করেন। চিঠিতে গত মঙ্গলবারের তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে হাজী মতিয়ার রহমান গাউসকে কী কী অভিযোগের ভিত্তিতে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়টি অব্যাহতিপত্রে উল্লেখ করা হয়নি।
অব্যাহতির চিঠিতে বলা হয়, ‘নেতাদের নীতিগত সিদ্ধান্তে আপনাকে (হাজী মতিয়ার রহমান গাউস) বাসাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক পরিচয়সহ দলীয় সব পরিচয় ব্যবহার থেকে বিরত থাকার জন্য আপনাকে নির্দেশ দেওয়া হলো।’
চিঠিতে আরও জানানো হয়, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদটি শূন্য হওয়ায় সংগঠনের প্রথম যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদককে সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে তাঁকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে তাঁকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়নি।’
এ বিষয়ে হাজী মতিয়ার রহমান গাউস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা জেলা আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত নয়। এটা বাসাইল-সখীপুরের সাংসদ জোয়াহেরুল ইসলামের সিদ্ধান্ত। কী কারণে আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এটা চিঠিতে উল্লেখ নেই। আমাকে কোনো শোকজের চিঠিও দেয়নি। আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের কোনো সুযোগ দেয়নি। এটা আমাকে হেয় ও আওয়ামী লীগকে দুর্বল করার একটি ষড়যন্ত্র। বিষয়টি নিয়ে আমি প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত যাব।’
গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মতিয়ার রহমান গাউসকে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়। এই নির্বাচনে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী অলিদ ইসলাম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় কাজী অলিদ ইসলামকে ওই সময় দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন শামছুল আলম মাস্টার।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪