বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে ঢেপা নদী খননে হুমকির মুখে পড়েছে শ্মশানঘাট ও চলাচলের রাস্তা। স্থানীয়দের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল কাদের ও এসিল্যান্ড ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান।
জানা যায়, উপজেলার নিজপাড়া ইউনিয়নের জগদীশপুর, আওলাখুড়ি, বলরামপুর ও কৈকুড়িসহ চারটি গ্রামের হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষের জন্য এই শ্মশান। পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া ঢেপা নদীর ভাঙনে শ্মশানটির দুই-তৃতীয়াংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া ভাঙনে চলাচলের রাস্তাটিও অনেকের জমির ওপর চলে গেছে।
শ্মশান কমিটির সাধারণ সম্পাদক ললিত মহন রায় জানান, ‘এসএ মৌজা ম্যাপ অনুযায়ী পূর্বের নদী খনন করে মাটি পশ্চিম প্রান্তে দিলেই চার মৌজার জনগণ ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়ার প্রধান রাস্তা ও বেলতলা মহাশ্মশানটি রক্ষা হতো। বহুবার আসল নদী খননের দাবি জানালেও ঠিকাদার পূর্বের পানি খুঁড়ে শ্মশানঘাটটি পুনরায় ভয়াবহ করে তুলেছে।’
বলরামপুর গ্রামের বাসিন্দা কৃষক লীগের সভাপতি আব্দুল জব্বার বলেন, ‘ঠিকাদার ড্রেজার দিয়ে নদী খননের কারণে পূর্বের আসল নদী না খুঁড়ে মানুষের জায়গার মাটি খুঁড়ছে। এর ফলে রাস্তা, বাড়িঘর ও শ্মশানটি বিলীন হয়ে যাবে।’
আওলাখুড়ি গ্রামের বাসিন্দা ৩ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সুরুজ আলী জানান, ‘নদী খোঁড়া অন্যায়ভাবে হচ্ছে। সাবেক নদী খোঁড়া হইলে এই এলাকার মানুষের অনেক উপকার হইতো।’
নিজপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম এ খালেক সরকার জানান, জগদীশপুর মৌজার এসএ খতিয়ান নম্বর ৪২-এর ৩২০ নম্বর দাগের পূর্ব পাশ দিয়ে ছোট ঢেপা নদী প্রবাহিত হয়েছে। নদী খননে জনগণের উপকার হবে। তবে ঠিকাদার সরকারি বিধিবিধান না মেনে তাঁর ইচ্ছেমতো নদী খনন করছে। বর্তমানে যেভাবে পানির ওপর দিয়ে নদী খনন হচ্ছে, তাতে করে আগামী বর্ষায় রাস্তা, শ্মশান ও এলাকার জমাজমি বিলীন হয়ে যাবে।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে ঢেপা নদী খননে হুমকির মুখে পড়েছে শ্মশানঘাট ও চলাচলের রাস্তা। স্থানীয়দের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল কাদের ও এসিল্যান্ড ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান।
জানা যায়, উপজেলার নিজপাড়া ইউনিয়নের জগদীশপুর, আওলাখুড়ি, বলরামপুর ও কৈকুড়িসহ চারটি গ্রামের হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষের জন্য এই শ্মশান। পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া ঢেপা নদীর ভাঙনে শ্মশানটির দুই-তৃতীয়াংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া ভাঙনে চলাচলের রাস্তাটিও অনেকের জমির ওপর চলে গেছে।
শ্মশান কমিটির সাধারণ সম্পাদক ললিত মহন রায় জানান, ‘এসএ মৌজা ম্যাপ অনুযায়ী পূর্বের নদী খনন করে মাটি পশ্চিম প্রান্তে দিলেই চার মৌজার জনগণ ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়ার প্রধান রাস্তা ও বেলতলা মহাশ্মশানটি রক্ষা হতো। বহুবার আসল নদী খননের দাবি জানালেও ঠিকাদার পূর্বের পানি খুঁড়ে শ্মশানঘাটটি পুনরায় ভয়াবহ করে তুলেছে।’
বলরামপুর গ্রামের বাসিন্দা কৃষক লীগের সভাপতি আব্দুল জব্বার বলেন, ‘ঠিকাদার ড্রেজার দিয়ে নদী খননের কারণে পূর্বের আসল নদী না খুঁড়ে মানুষের জায়গার মাটি খুঁড়ছে। এর ফলে রাস্তা, বাড়িঘর ও শ্মশানটি বিলীন হয়ে যাবে।’
আওলাখুড়ি গ্রামের বাসিন্দা ৩ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সুরুজ আলী জানান, ‘নদী খোঁড়া অন্যায়ভাবে হচ্ছে। সাবেক নদী খোঁড়া হইলে এই এলাকার মানুষের অনেক উপকার হইতো।’
নিজপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম এ খালেক সরকার জানান, জগদীশপুর মৌজার এসএ খতিয়ান নম্বর ৪২-এর ৩২০ নম্বর দাগের পূর্ব পাশ দিয়ে ছোট ঢেপা নদী প্রবাহিত হয়েছে। নদী খননে জনগণের উপকার হবে। তবে ঠিকাদার সরকারি বিধিবিধান না মেনে তাঁর ইচ্ছেমতো নদী খনন করছে। বর্তমানে যেভাবে পানির ওপর দিয়ে নদী খনন হচ্ছে, তাতে করে আগামী বর্ষায় রাস্তা, শ্মশান ও এলাকার জমাজমি বিলীন হয়ে যাবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
৫ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫