আলী আকবর সাজু, ভালুকা
ঈদ মানেই আনন্দ। পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দে সবাই মেতে উঠতে চায়। তবে অনেকের অভাব-অনটনের কারণে ভাটা পড়ে ঈদের আনন্দে। ঈদ এলেই নতুন জামাকাপড় চাই। করোনার কারণে দুই বছর অর্থনীতির চাকা থমকে থাকার পর এবার ঈদের বাজার সরব হয়ে উঠেছে। কিন্তু নতুন কাপড় কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস নিম্ন আয়ের মানুষের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভালুকার বিপণিবিতানগুলোতে এখন ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, কেনাকাটাও ততই বেড়ে চলছে। মার্কেটগুলোয় পা ফেলার মতো জায়গা নেই। ব্যবসায়ীদেরও দম ফেলার ফুরসত নেই।
করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তাঁরা এবার মরিয়া। ফলে এবার পোশাকের দাম অনেক বেশি। অধিকাংশ পোশাকই নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে। বাধ্য হয়ে তাঁরা ফুটপাত থেকে পছন্দের পোশাক কিনে নিচ্ছেন।
উপজেলা সদরের হক সুপার মার্কেট, রায় মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, মার্কেটের ভেতরে প্রবেশ করার জো নেই। ভিড় ঠেলে দোকানের সামনে দাঁড়ানোই কঠিন। একে তো প্রচণ্ড গরম, তার মধ্যে ক্রেতাদের ঠেলাঠেলি। এবার মার্কেটে নারীর সংখ্যাই বেশি। কেউ কেউ সপরিবারে মার্কেট থেকে নতুন জামাকাপড় কিনতে এসেছেন।
মা-বাবার সঙ্গে বাচ্চারাও এসেছে মার্কেটে। দোকানগুলোয় ঝুলছে নানা রং ও নকশার পোশাক। ক্রেতারা স্বাচ্ছন্দ্যে নিজেদের পছন্দমতো জামাকাপড় কিনছে। জুতা ও কসমেটিকসের দোকানগুলোতে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
এদিকে শিল্পাঞ্চল হবিরবাড়ির সিডস্টোর ও জামিরদিয়া মাস্টারবাড়ি মার্কেটগুলোতেও সমানতালে বেচাকেনা হচ্ছে। হবিরবাড়ির সিডস্টোর আল মদিনা কমপ্লেক্সের দোকানগুলোয় দেখা যায় মানুষের ভিড়। মাস্টারবাড়ি মার্কেটগুলোতেও একই অবস্থা। তবে শিল্পকারখানার শ্রমিকেরা বড় বড় মার্কেটের চেয়ে ফুটপাত বা কারখানার সামনে খোলা জায়গার দোকানেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন বেশি। পছন্দের জামাকাপড় ওই সব দোকান থেকেই কিনছেন।
ক্রেতা রহিমা আক্তার বলেন, কয়েক দিন পরই পবিত্র ঈদুল ফিতর। সবাই নতুন পোশাক কিনছে। তাঁর দুই ছেলেমেয়ের জন্য নতুন জামা কিনতে এসেছেন। দাম অনেক বেশি। সবাই ঈদে নতুন পোশাক পরে আনন্দ করবে। তাই নতুন জামা তো কিনতেই হবে।
আরেক ক্রেতা আব্দুর রশিদ বলেন, ‘আমি রিকশা চালিয়ে সংসার চালাই। ঈদে বাচ্চাদের জন্য নতুন জামা কিনতে হবে। বড় দোকান থেকে কেনার মতো টাকা নেই। এ জন্য ফুটপাত থেকেই জামা কিনব।’
দোকানি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আর কয়েক দিন পরেই তো ঈদ। সবাই নতুন জামাকাপড় কিনতে দোকানে ভিড় করছেন। ব্যস্ততাও বেড়েছে দ্বিগুণ। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বেচাকেনা হয়। দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, বিক্রিও তত বাড়বে।’
বিভিন্ন মার্কেটের পোশাক ব্যবসায়ীরা বলছেন, করোনার সময় বেচাকেনা কম থাকলেও ঈদ উপলক্ষে বিক্রির চাপ থাকে অনেক বেশি। ঈদে পাঞ্জাবি, থ্রিপিস ও বাচ্চাদের পোশাকের চাহিদা বেশি বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
ঈদ মানেই আনন্দ। পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দে সবাই মেতে উঠতে চায়। তবে অনেকের অভাব-অনটনের কারণে ভাটা পড়ে ঈদের আনন্দে। ঈদ এলেই নতুন জামাকাপড় চাই। করোনার কারণে দুই বছর অর্থনীতির চাকা থমকে থাকার পর এবার ঈদের বাজার সরব হয়ে উঠেছে। কিন্তু নতুন কাপড় কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস নিম্ন আয়ের মানুষের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভালুকার বিপণিবিতানগুলোতে এখন ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, কেনাকাটাও ততই বেড়ে চলছে। মার্কেটগুলোয় পা ফেলার মতো জায়গা নেই। ব্যবসায়ীদেরও দম ফেলার ফুরসত নেই।
করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তাঁরা এবার মরিয়া। ফলে এবার পোশাকের দাম অনেক বেশি। অধিকাংশ পোশাকই নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে। বাধ্য হয়ে তাঁরা ফুটপাত থেকে পছন্দের পোশাক কিনে নিচ্ছেন।
উপজেলা সদরের হক সুপার মার্কেট, রায় মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, মার্কেটের ভেতরে প্রবেশ করার জো নেই। ভিড় ঠেলে দোকানের সামনে দাঁড়ানোই কঠিন। একে তো প্রচণ্ড গরম, তার মধ্যে ক্রেতাদের ঠেলাঠেলি। এবার মার্কেটে নারীর সংখ্যাই বেশি। কেউ কেউ সপরিবারে মার্কেট থেকে নতুন জামাকাপড় কিনতে এসেছেন।
মা-বাবার সঙ্গে বাচ্চারাও এসেছে মার্কেটে। দোকানগুলোয় ঝুলছে নানা রং ও নকশার পোশাক। ক্রেতারা স্বাচ্ছন্দ্যে নিজেদের পছন্দমতো জামাকাপড় কিনছে। জুতা ও কসমেটিকসের দোকানগুলোতে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
এদিকে শিল্পাঞ্চল হবিরবাড়ির সিডস্টোর ও জামিরদিয়া মাস্টারবাড়ি মার্কেটগুলোতেও সমানতালে বেচাকেনা হচ্ছে। হবিরবাড়ির সিডস্টোর আল মদিনা কমপ্লেক্সের দোকানগুলোয় দেখা যায় মানুষের ভিড়। মাস্টারবাড়ি মার্কেটগুলোতেও একই অবস্থা। তবে শিল্পকারখানার শ্রমিকেরা বড় বড় মার্কেটের চেয়ে ফুটপাত বা কারখানার সামনে খোলা জায়গার দোকানেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন বেশি। পছন্দের জামাকাপড় ওই সব দোকান থেকেই কিনছেন।
ক্রেতা রহিমা আক্তার বলেন, কয়েক দিন পরই পবিত্র ঈদুল ফিতর। সবাই নতুন পোশাক কিনছে। তাঁর দুই ছেলেমেয়ের জন্য নতুন জামা কিনতে এসেছেন। দাম অনেক বেশি। সবাই ঈদে নতুন পোশাক পরে আনন্দ করবে। তাই নতুন জামা তো কিনতেই হবে।
আরেক ক্রেতা আব্দুর রশিদ বলেন, ‘আমি রিকশা চালিয়ে সংসার চালাই। ঈদে বাচ্চাদের জন্য নতুন জামা কিনতে হবে। বড় দোকান থেকে কেনার মতো টাকা নেই। এ জন্য ফুটপাত থেকেই জামা কিনব।’
দোকানি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আর কয়েক দিন পরেই তো ঈদ। সবাই নতুন জামাকাপড় কিনতে দোকানে ভিড় করছেন। ব্যস্ততাও বেড়েছে দ্বিগুণ। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বেচাকেনা হয়। দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, বিক্রিও তত বাড়বে।’
বিভিন্ন মার্কেটের পোশাক ব্যবসায়ীরা বলছেন, করোনার সময় বেচাকেনা কম থাকলেও ঈদ উপলক্ষে বিক্রির চাপ থাকে অনেক বেশি। ঈদে পাঞ্জাবি, থ্রিপিস ও বাচ্চাদের পোশাকের চাহিদা বেশি বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪