শেখ আবু হাসান, খুলনা
দেশের অন্যতম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামটির অবস্থা নাজুক। সাড়ে পাঁচ বছর ভেন্যুটির এই অবস্থা। স্টেডিয়ামের গ্যালারির প্রায় সব চেয়ার নষ্ট হয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। মাঠের সাইড স্ক্রিন ঝড়ে নষ্ট হওয়ার পর আর তা নতুন করে লাগানো হয়নি।
দীর্ঘদিন আন্তর্জাতিক ম্যাচ না থাকায় ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ডটি নষ্টের পথে। প্যাভিলিয়ন ভবনের প্রেসিডেন্ট বক্স, হসপিটালিটি বক্স, ড্রেসিং রুম, ম্যাচ রেফারি রুম, আম্পায়ার রুম, প্রেস বক্সসহ অন্যান্য অবকাঠামোর বিভিন্ন অংশও বেহাল।
টিভি ক্যামেরা ও গ্যালারির সেডগুলো মরিচা ধরে ধ্বংসের পথে। ইনডোরের অবকাঠোমোও ভালো না। বোলিং মেশিন অনেক দিন ধরে অকেজো হয়ে আছে। মূল স্টেডিয়ামের বাইরের পয়োনিষ্কাশনের ব্যবস্থা সংকুচিত হওয়ায় অফিস ভবন বর্ষা মৌসুমে পানি উঠে তলিয়ে যায়। এ ছাড়া দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় ভবনের বিভিন্ন জায়গায় পলেস্তারা খসে পড়েছে।
স্টেডিয়ামের বাইরের চত্বর জঙ্গলে ছেয়ে গেছে। শুধু মাঠ এবং পিচ নিয়মিত পরিচর্যা করায় খেলার উপযোগী আছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একমাত্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি বর্তমানে পরিণত হয়েছে ঘরোয়া ক্রিকেটের ভেন্যু।
আবু নাসের স্টেডিয়ামের কর্মকর্তা ও ক্রীড়াসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, প্রায় সাড়ে চার বছর খুলনার এই ভেন্যুতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো দূরের কথা, স্টেডিয়ামের যে হাল তাতে ঘরোয়া ক্রিকেট লিগ হওয়াই তো কষ্টকর। ম্যাচ হলে গ্যালারিতে দর্শকদের বসার কোনো সুযোগ নেই। কারণ, সমস্ত চেয়ার অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গেছে।
ম্যাচ না থাকা এবং নিয়মিত সংস্কার না করায় অবকাঠোমোসহ ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে অসংখ্য এসি অকেজো হয়ে গেছে। নিয়মিত সংস্কার এবং পরিচর্যা না করায় স্টেডিয়ামের ভবন এবং যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। স্টেডিয়ামটি দ্রুত সংস্কার করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ আনতে না পারায় খুলনাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে শেখ আবু নাসের ক্রিকেট স্টেডিয়াম পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, সব গ্যালারির চেয়ার নষ্ট হয়ে গেছে। গ্যালারির শেড ও ভবনের ছাদে টিভি ক্যামেরা রাখার শেড মরিচা পড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। মাঠের দুপাশের ট্রাইভিশন সাইড স্ক্রিন ধ্বংসাবস্থায়। তার পরিবর্তে বাঁশের কাঠামো তৈরি করে কাপড় দিয়ে সাইড স্ক্রিন বানিয়ে রাখা হয়েছে। প্রেস বক্স, ব্রডকাস্ট রুম বেহাল। এই রুমের চেয়ারগুলো নষ্ট হয়ে রয়েছে। এ সময় কথা হয় ভেন্যু ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান রাসেলের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার পর আর কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ এখানে অনুষ্ঠিত হয়নি।
এরপর ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসের ঘূর্ণিঝড়ে স্টেডিয়ামের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। তার ক্ষত এখনো স্টেডিয়ামটি বয়ে বেড়াচ্ছে। স্টেডিয়ামের অবকাঠামো, ইলেকট্রনিক ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদির ক্ষতি হয়েছে। তবে আউট ফিল্ট (মাঠ) ও পিচ নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচর্যা করায় ভালো রয়েছে। এখানে জাতীয় লিগ ও ঘরোয়া ক্রিকেট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না থাকায় স্টেডিয়ামের অবকাঠামোর উন্নয়ন হচ্ছে না, পাশাপাশি দিন দিন সবকিছু বেহালে পরিণত হচ্ছে।
মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ঝড়ে ভবনগুলোর কাচের যে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল, তা সম্প্রতি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সংস্কার করা হয়েছে। স্টেডিয়াম সংস্কারের জন্য কয়েক দফা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কর্মকর্তা ও প্রকৌশলীরা এখানে এসে পরিদর্শন করে গেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, স্টেডিয়ামের অবকাঠামোসহ ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করে আধুনিকায়ন করার বড় প্রকল্প নেওয়া হবে। কিন্তু এখনো তার কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।
এস এম মুর্তজা রশিদী দারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাড়ে পাঁচ বছর ধরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একমাত্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামটির অবস্থা অত্যন্ত করুণ। যার ফলে এখানে কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ হচ্ছে না। তিন বছরের বেশি সময় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আর বিসিবি স্টেডিয়াম সংস্কারে শুধু আশ্বাসের বাণীই শুনিয়ে আসছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। উল্টো এই মাঠের ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র খুলে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কবে নাগাদ আবার এখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হবে, তা নিয়ে তাঁরা সন্দিহান।
দেশের অন্যতম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামটির অবস্থা নাজুক। সাড়ে পাঁচ বছর ভেন্যুটির এই অবস্থা। স্টেডিয়ামের গ্যালারির প্রায় সব চেয়ার নষ্ট হয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। মাঠের সাইড স্ক্রিন ঝড়ে নষ্ট হওয়ার পর আর তা নতুন করে লাগানো হয়নি।
দীর্ঘদিন আন্তর্জাতিক ম্যাচ না থাকায় ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ডটি নষ্টের পথে। প্যাভিলিয়ন ভবনের প্রেসিডেন্ট বক্স, হসপিটালিটি বক্স, ড্রেসিং রুম, ম্যাচ রেফারি রুম, আম্পায়ার রুম, প্রেস বক্সসহ অন্যান্য অবকাঠামোর বিভিন্ন অংশও বেহাল।
টিভি ক্যামেরা ও গ্যালারির সেডগুলো মরিচা ধরে ধ্বংসের পথে। ইনডোরের অবকাঠোমোও ভালো না। বোলিং মেশিন অনেক দিন ধরে অকেজো হয়ে আছে। মূল স্টেডিয়ামের বাইরের পয়োনিষ্কাশনের ব্যবস্থা সংকুচিত হওয়ায় অফিস ভবন বর্ষা মৌসুমে পানি উঠে তলিয়ে যায়। এ ছাড়া দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় ভবনের বিভিন্ন জায়গায় পলেস্তারা খসে পড়েছে।
স্টেডিয়ামের বাইরের চত্বর জঙ্গলে ছেয়ে গেছে। শুধু মাঠ এবং পিচ নিয়মিত পরিচর্যা করায় খেলার উপযোগী আছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একমাত্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি বর্তমানে পরিণত হয়েছে ঘরোয়া ক্রিকেটের ভেন্যু।
আবু নাসের স্টেডিয়ামের কর্মকর্তা ও ক্রীড়াসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, প্রায় সাড়ে চার বছর খুলনার এই ভেন্যুতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো দূরের কথা, স্টেডিয়ামের যে হাল তাতে ঘরোয়া ক্রিকেট লিগ হওয়াই তো কষ্টকর। ম্যাচ হলে গ্যালারিতে দর্শকদের বসার কোনো সুযোগ নেই। কারণ, সমস্ত চেয়ার অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গেছে।
ম্যাচ না থাকা এবং নিয়মিত সংস্কার না করায় অবকাঠোমোসহ ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে অসংখ্য এসি অকেজো হয়ে গেছে। নিয়মিত সংস্কার এবং পরিচর্যা না করায় স্টেডিয়ামের ভবন এবং যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। স্টেডিয়ামটি দ্রুত সংস্কার করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ আনতে না পারায় খুলনাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে শেখ আবু নাসের ক্রিকেট স্টেডিয়াম পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, সব গ্যালারির চেয়ার নষ্ট হয়ে গেছে। গ্যালারির শেড ও ভবনের ছাদে টিভি ক্যামেরা রাখার শেড মরিচা পড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। মাঠের দুপাশের ট্রাইভিশন সাইড স্ক্রিন ধ্বংসাবস্থায়। তার পরিবর্তে বাঁশের কাঠামো তৈরি করে কাপড় দিয়ে সাইড স্ক্রিন বানিয়ে রাখা হয়েছে। প্রেস বক্স, ব্রডকাস্ট রুম বেহাল। এই রুমের চেয়ারগুলো নষ্ট হয়ে রয়েছে। এ সময় কথা হয় ভেন্যু ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান রাসেলের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার পর আর কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ এখানে অনুষ্ঠিত হয়নি।
এরপর ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসের ঘূর্ণিঝড়ে স্টেডিয়ামের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। তার ক্ষত এখনো স্টেডিয়ামটি বয়ে বেড়াচ্ছে। স্টেডিয়ামের অবকাঠামো, ইলেকট্রনিক ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদির ক্ষতি হয়েছে। তবে আউট ফিল্ট (মাঠ) ও পিচ নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচর্যা করায় ভালো রয়েছে। এখানে জাতীয় লিগ ও ঘরোয়া ক্রিকেট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না থাকায় স্টেডিয়ামের অবকাঠামোর উন্নয়ন হচ্ছে না, পাশাপাশি দিন দিন সবকিছু বেহালে পরিণত হচ্ছে।
মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ঝড়ে ভবনগুলোর কাচের যে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল, তা সম্প্রতি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সংস্কার করা হয়েছে। স্টেডিয়াম সংস্কারের জন্য কয়েক দফা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কর্মকর্তা ও প্রকৌশলীরা এখানে এসে পরিদর্শন করে গেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, স্টেডিয়ামের অবকাঠামোসহ ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করে আধুনিকায়ন করার বড় প্রকল্প নেওয়া হবে। কিন্তু এখনো তার কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।
এস এম মুর্তজা রশিদী দারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাড়ে পাঁচ বছর ধরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একমাত্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামটির অবস্থা অত্যন্ত করুণ। যার ফলে এখানে কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ হচ্ছে না। তিন বছরের বেশি সময় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আর বিসিবি স্টেডিয়াম সংস্কারে শুধু আশ্বাসের বাণীই শুনিয়ে আসছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। উল্টো এই মাঠের ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র খুলে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কবে নাগাদ আবার এখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হবে, তা নিয়ে তাঁরা সন্দিহান।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪