মো. শামীমুল ইসলাম, আগৈলঝাড়া
আগৈলঝাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে খাল ও সরকারি জায়গা দখল করে অবৈধভাবে পাকা ভবন নির্মাণ শুরু হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ প্রশাসনকে জানালে, কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু দখলদাররা কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পূর্ব সুজনকাঠি রশিদ ফকিরের ব্রিজ সংলগ্ন খাল দখল করে অবৈধভাবে ঘর নির্মাণ করছেন মজিদ আকনের ছেলে লিটন আকন ও জাহাঙ্গীর আকনের ছেলে মানিক আকন।
লিটন আকন বলেন, ‘আমি ঘর বানাতে গেলে বাধা দেওয়ায় আমি নির্মাণকাজ বন্ধ রেখেছি।’
গৈলা বাজারে সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারের অন্তত দশ জন ব্যবসায়ী ইউপি নির্বাচনের সুযোগে দিনে ও রাতে সরকারি জায়গা দখল করে অবৈধ পাকা ভবন নির্মাণ করছে। নাম না প্রকাশের শর্তে একাধিক ব্যবসায়ী জানান, গৈলা বাজারের গৌতম সরকার, কুদ্দুস সরদার, নুরু সরদার, ফারুক হোসেন, সন্তোষ কর্মকার, নেপাল কর্মকারসহ কয়েকজন ব্যবসায়ী তাদের কাঠের ঘর ভেঙে সরকারি জায়গায় পাকা ভবন বানাচ্ছেন।
রাজ্জাক সরদার জানান, প্রাথমিকভাবে ভূমি অফিসে জানালে তারা ঘর নির্মাণে বাধা দেন। ভূমি অফিসের লোকজন চলে গেলে আবার কাজ শুরু করে।
অভিযুক্তদের একজন ব্যবসায়ী ফারুক হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের পুরোনো টিনের ঘর ভেঙে পাকা ভবন নির্মাণ করলেও কোনো ভবনের ছাদ করা হচ্ছে না।’
গৈলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘আমার ইউনিয়নের মধ্যে যারা সরকারি জায়গা দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করেছেন তাদের নিষেধ করে কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। এরপরও যদি কেউ যদি অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
স্থানীয় বাসিন্দা মিনাল সমদ্দার, হাবুল সরদার, জসিম উদ্দিন, মিজানুর রহমান, আক্কেল সরদার, সুবাস মন্ডল, জামাল হোসেন, রায়হান মোল্লা জানান উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের রখখোলা থেকে উপজেলা সদর পর্যন্ত সুজনকাঠি, ফুল্লশ্রী, নীমতলা, দাশেরহাট, গুপ্তেরহাট, উত্তর শিহিপাশাসহ বিভিন্ন স্থানে সরকারি খাল দখল করে অবৈধ ভাবে স্থাপনা নির্মাণ করেছেন এলাকার বিভিন্ন প্রভাবশালী। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সরকারি খালগুলো রক্ষা করতে হবে। খালে পানি প্রবাহের ব্যবস্থা করতে হবে।
উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজল দাশ গুপ্ত জানান, দখলদারদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসনের দুর্বল অবস্থানের কারণে একের পর এক দখল হয়ে যাচ্ছে সরকারি সম্পত্তি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবুল হাশেম বলেন, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ নির্মাণাধীন ভবন অপসারণের ব্যবস্থা করা হবে। দখলদাররা যতই প্রভাবশালী হোক তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আগৈলঝাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে খাল ও সরকারি জায়গা দখল করে অবৈধভাবে পাকা ভবন নির্মাণ শুরু হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ প্রশাসনকে জানালে, কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু দখলদাররা কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পূর্ব সুজনকাঠি রশিদ ফকিরের ব্রিজ সংলগ্ন খাল দখল করে অবৈধভাবে ঘর নির্মাণ করছেন মজিদ আকনের ছেলে লিটন আকন ও জাহাঙ্গীর আকনের ছেলে মানিক আকন।
লিটন আকন বলেন, ‘আমি ঘর বানাতে গেলে বাধা দেওয়ায় আমি নির্মাণকাজ বন্ধ রেখেছি।’
গৈলা বাজারে সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারের অন্তত দশ জন ব্যবসায়ী ইউপি নির্বাচনের সুযোগে দিনে ও রাতে সরকারি জায়গা দখল করে অবৈধ পাকা ভবন নির্মাণ করছে। নাম না প্রকাশের শর্তে একাধিক ব্যবসায়ী জানান, গৈলা বাজারের গৌতম সরকার, কুদ্দুস সরদার, নুরু সরদার, ফারুক হোসেন, সন্তোষ কর্মকার, নেপাল কর্মকারসহ কয়েকজন ব্যবসায়ী তাদের কাঠের ঘর ভেঙে সরকারি জায়গায় পাকা ভবন বানাচ্ছেন।
রাজ্জাক সরদার জানান, প্রাথমিকভাবে ভূমি অফিসে জানালে তারা ঘর নির্মাণে বাধা দেন। ভূমি অফিসের লোকজন চলে গেলে আবার কাজ শুরু করে।
অভিযুক্তদের একজন ব্যবসায়ী ফারুক হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের পুরোনো টিনের ঘর ভেঙে পাকা ভবন নির্মাণ করলেও কোনো ভবনের ছাদ করা হচ্ছে না।’
গৈলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘আমার ইউনিয়নের মধ্যে যারা সরকারি জায়গা দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করেছেন তাদের নিষেধ করে কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। এরপরও যদি কেউ যদি অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
স্থানীয় বাসিন্দা মিনাল সমদ্দার, হাবুল সরদার, জসিম উদ্দিন, মিজানুর রহমান, আক্কেল সরদার, সুবাস মন্ডল, জামাল হোসেন, রায়হান মোল্লা জানান উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের রখখোলা থেকে উপজেলা সদর পর্যন্ত সুজনকাঠি, ফুল্লশ্রী, নীমতলা, দাশেরহাট, গুপ্তেরহাট, উত্তর শিহিপাশাসহ বিভিন্ন স্থানে সরকারি খাল দখল করে অবৈধ ভাবে স্থাপনা নির্মাণ করেছেন এলাকার বিভিন্ন প্রভাবশালী। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সরকারি খালগুলো রক্ষা করতে হবে। খালে পানি প্রবাহের ব্যবস্থা করতে হবে।
উপজেলা এনজিও সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজল দাশ গুপ্ত জানান, দখলদারদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসনের দুর্বল অবস্থানের কারণে একের পর এক দখল হয়ে যাচ্ছে সরকারি সম্পত্তি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবুল হাশেম বলেন, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ নির্মাণাধীন ভবন অপসারণের ব্যবস্থা করা হবে। দখলদাররা যতই প্রভাবশালী হোক তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪