আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বন্দরে নিলাম ও ধ্বংস না হওয়ায় ২৫৯ টিইইউস কন্টেইনারে প্রায় ৪ হাজার মেট্রিক টন রাসায়নিক জাতীয় বিপজ্জনক দাহ্য পণ্য (ডিজি ডেঞ্জারস কার্গো) দিনের পর দিন পড়ে আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০ টিইইউস কন্টেইনারে থাকা বিপজ্জনক পণ্য পড়ে আছে প্রায় দুই যুগ ধরে। দীর্ঘ সময়েও অনেক পণ্য নিলাম বা ধ্বংস তালিকায় ওঠেনি। অনেক পণ্যের গুণগত মান ইতিমধ্যে নষ্ট হয়ে গেছে। তাতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কাস্টমস আইন অনুযায়ী, কোনো আমদানিকারক ৩০ দিনের মধ্যে পণ্য খালাস না করলে পণ্যগুলো নিলামে তোলার বিধান রয়েছে। ৯০ দিনের মধ্যে এ নিলাম সম্পন্ন করতে হবে।
গত বছরের ৬ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবের সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। বৈঠকে সেই বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এসব বিপজ্জনক পণ্যের নিলাম/ধ্বংস কার্যক্রম সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত হয়। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়ায় পরে আবার গত বছরের ২ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিবের সভাপতিত্বে এক দফা বৈঠক হয়। বৈঠকে বন্দরসমূহে বিপজ্জনক কার্গো/রাসায়নিক দ্রব্য নিরাপদভাবে সংরক্ষণ ও পরিচালনার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
কিন্তু দীর্ঘ সময়ে এসব পণ্যের নিলাম বা ধ্বংস না করায় বন্দরে দুর্ঘটনা সৃষ্টি, পরিবেশ ও মানবদেহের ক্ষতিসহ বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বন্দর সূত্র জানায়, গত বছরের ২১ আগস্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসকে চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে অখালাসকৃত/ধ্বংসযোগ্য (বিপজ্জনক পণ্য) দ্রুত নিষ্পত্তিকরণের কার্যক্রম গ্রহণ করে ১০ দিনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে জানাতে বলা হয়। তবু বন্দরের অভ্যন্তরে থাকা এসব বিপজ্জনক পণ্য সরানো হয়নি।
বন্দর সূত্র জানায়, ১৯৯৪ সালে আমদানি করা বন্দরের সিএফএস ইয়ার্ডের ৮ নম্বর শেডে ২ হাজার বস্তা কষ্টিক সোডা পড়ে রয়েছে। একই শেডে ২০০২ সালে আমদানি করা ২১ বস্তা কেমিক্যাল পাউডার পড়ে আছে। এত দিন পরও পণ্যগুলো ধ্বংসযোগ্য ঘোষণা করা হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রাম বন্দরের একজন কর্মকর্তা বলেন, যেকোনো সময় চট্টগ্রাম বন্দরে বিস্ফোরণ হয়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। যা লেবাননের বৈরুত বন্দরের অবস্থা হতে পারে।
অবশ্য চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো. ফখরুল আলম দাবি করেন, বন্দরের পি-শেডে ২৪২ কেজি নাইট্রিক অ্যাসিড ছাড়া বেশির ভাগ দাহ্য জাতীয় পণ্য সরানো হয়েছে। বাকিগুলো সরানোর কার্যক্রম চলছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তর থেকে (ডিজি-ডেঞ্জারস কার্গো) বিপজ্জনক পণ্য সরানোর জন্য বিভিন্ন সময় কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে। এসব অতি দ্রুত সরানো হলে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম দ্রুত ও সহজতর হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরে নিলাম ও ধ্বংস না হওয়ায় ২৫৯ টিইইউস কন্টেইনারে প্রায় ৪ হাজার মেট্রিক টন রাসায়নিক জাতীয় বিপজ্জনক দাহ্য পণ্য (ডিজি ডেঞ্জারস কার্গো) দিনের পর দিন পড়ে আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০ টিইইউস কন্টেইনারে থাকা বিপজ্জনক পণ্য পড়ে আছে প্রায় দুই যুগ ধরে। দীর্ঘ সময়েও অনেক পণ্য নিলাম বা ধ্বংস তালিকায় ওঠেনি। অনেক পণ্যের গুণগত মান ইতিমধ্যে নষ্ট হয়ে গেছে। তাতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কাস্টমস আইন অনুযায়ী, কোনো আমদানিকারক ৩০ দিনের মধ্যে পণ্য খালাস না করলে পণ্যগুলো নিলামে তোলার বিধান রয়েছে। ৯০ দিনের মধ্যে এ নিলাম সম্পন্ন করতে হবে।
গত বছরের ৬ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবের সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। বৈঠকে সেই বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এসব বিপজ্জনক পণ্যের নিলাম/ধ্বংস কার্যক্রম সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত হয়। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়ায় পরে আবার গত বছরের ২ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিবের সভাপতিত্বে এক দফা বৈঠক হয়। বৈঠকে বন্দরসমূহে বিপজ্জনক কার্গো/রাসায়নিক দ্রব্য নিরাপদভাবে সংরক্ষণ ও পরিচালনার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
কিন্তু দীর্ঘ সময়ে এসব পণ্যের নিলাম বা ধ্বংস না করায় বন্দরে দুর্ঘটনা সৃষ্টি, পরিবেশ ও মানবদেহের ক্ষতিসহ বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বন্দর সূত্র জানায়, গত বছরের ২১ আগস্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসকে চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে অখালাসকৃত/ধ্বংসযোগ্য (বিপজ্জনক পণ্য) দ্রুত নিষ্পত্তিকরণের কার্যক্রম গ্রহণ করে ১০ দিনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে জানাতে বলা হয়। তবু বন্দরের অভ্যন্তরে থাকা এসব বিপজ্জনক পণ্য সরানো হয়নি।
বন্দর সূত্র জানায়, ১৯৯৪ সালে আমদানি করা বন্দরের সিএফএস ইয়ার্ডের ৮ নম্বর শেডে ২ হাজার বস্তা কষ্টিক সোডা পড়ে রয়েছে। একই শেডে ২০০২ সালে আমদানি করা ২১ বস্তা কেমিক্যাল পাউডার পড়ে আছে। এত দিন পরও পণ্যগুলো ধ্বংসযোগ্য ঘোষণা করা হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রাম বন্দরের একজন কর্মকর্তা বলেন, যেকোনো সময় চট্টগ্রাম বন্দরে বিস্ফোরণ হয়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। যা লেবাননের বৈরুত বন্দরের অবস্থা হতে পারে।
অবশ্য চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো. ফখরুল আলম দাবি করেন, বন্দরের পি-শেডে ২৪২ কেজি নাইট্রিক অ্যাসিড ছাড়া বেশির ভাগ দাহ্য জাতীয় পণ্য সরানো হয়েছে। বাকিগুলো সরানোর কার্যক্রম চলছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তর থেকে (ডিজি-ডেঞ্জারস কার্গো) বিপজ্জনক পণ্য সরানোর জন্য বিভিন্ন সময় কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে। এসব অতি দ্রুত সরানো হলে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম দ্রুত ও সহজতর হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪