ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
ফাগুন ফুরিয়ে এলো; বসন্তের আবহে গাছে গাছে পরিপক্ব শিমুল ফুল। গাছতলায়ও বিছানো অজস্র ফুল। কাকডাকা ভোরে গাছে থোকায় থোকায় ফুল আর রাস্তায় ঝরে পড়া ফুলগুলো দেখে মনে অন্য রকম এক অনুভূতি জাগে। মনে হয় যেন রক্তিম রাঙা পথ। এ পথ ব্যস্ত পথিকের নজর এড়িয়ে চলা কষ্টকর।
ঘিওরসহ মানিকগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ করে গাঁয়ের মেঠো পথের ধারে অযত্নে-অবহেলায় শিমুল পলাশের কোলজুড়ে হেসে ওঠে রক্তিম ফুল। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে নয়নাভিরাম শিমুল ফুল। প্রকৃতিকে যেন সাজিয়েছে শিমুলে ফুলের শোভা। বসন্ত বাতাসে দোল খাচ্ছে শিমুল ফুলের রক্তিম আভায়।
শিমুলগাছে বসন্তের শুরুতেই ফুল ফোটে। চৈত্র মাসের শেষের দিকে ফল পুষ্ট হয়। বৈশাখ মাসের দিকে ফলগুলো পাকে। পরে শুকিয়ে যাওয়া ফল ফেটে বাতাসে তুলার সঙ্গে উড়ে উড়ে দূরদূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিবেশ ও প্রকৃতিবিষয়ক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বারসিকের মানিকগঞ্জ আঞ্চলিক সমন্বয় বিমল রায় বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবেই শিমুল গাছ বেড়ে উঠছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি বালিশ, লেপ ও তোশক তৈরিতে শিমুল তুলার জুড়ি নেই। অর্থনৈতিকভাবেও বেশ গুরুত্ব বহন করছে শিমুল।’
জেলা কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বসন্ত রাঙানো এই গাছগুলো এখন অনেক কমে গেছে। আগে গ্রামগঞ্জের সবখানে এই ফুলের দেখা মিলত। এখন এ গাছের দেখা পাওয়াই দুষ্কর।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘এটি ফলদ বৃক্ষ নয়, শুধু ফুলের সৌন্দর্য। এ ছাড়া এই গাছের কাঠ জ্বালানি ছাড়া কোনো কাজে আসে না। ফলে এ গাছ লাগাতে মানুষের এত অনীহা।’
উপজেলার বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, মেঠো পথের ধারে বেশ কয়েকটি শিমুল গাছে লাল ফুল শোভা পাচ্ছে। মেঠো পথ ধরে একটু এগোলেই প্রকাণ্ড এক পুরোনো পুকুর। পাশাপাশি কয়েকটি শিমুল আর পলাশ গাছ। দেখে মনে হবে বসন্তের স্মারক এই পলাশ শিমুল ফুল ফোটানোর প্রতিযোগিতায় নেমেছে। প্রকৃতি যেন নিজ রূপে সেজে উঠেছে। কয়েক শিশু গাছতলায় সেই ফুল নিয়ে খেলা করছে।
উপজেলার কেল্লাই, নালী, বাঠইমুড়ি, পয়লা, সিংজুরী, জাবরা, আশাপুর, পেঁচারকান্দা, বড়টিয়া, শোলধারা, পুখুরিয়া, গোলাপ নগর এলাকার রাস্তার দুপাশে, পুকুরপাড়ে বসন্ত বাতাসে দোল খাওয়া শিমুল গাছে ফুলের দৃশ্য চোখে পড়ে। পথচারীসহ দর্শনার্থীদের মন কাড়ছে শিমুল ফুল। প্রিয়জনদের নিয়ে ফোনে ছবি তুলে মুহূর্তেই তা অনেকে প্রকাশ করছেন ফেসবুকে।
গাংডুবী এলাকা থেকে ঘুরতে আসা সুবীর সরকার বলেন, ‘শিমুল ফুলের সৌন্দর্য সত্যিই মুগ্ধ করবে যে কাউকে। তাই বানিয়াজুরীর রাথুরা গ্রামের অটল সাহার বাড়ির পুকুর পাড়ে শিমুল-পলাশের জোড় বন্ধন দেখতে আসলাম। পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছি। খুবই ভালো লাগছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবে তুলা আহরণের অন্যতম অবলম্বন হচ্ছে শিমুল গাছ। এ গাছের সব অংশেরই রয়েছে ভেষজগুণ। শিমুলের ইংরেজি নাম সিল্ক কটন ট্রি। বসন্তের স্মারক শিমুল গাছ রোপণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
ফাগুন ফুরিয়ে এলো; বসন্তের আবহে গাছে গাছে পরিপক্ব শিমুল ফুল। গাছতলায়ও বিছানো অজস্র ফুল। কাকডাকা ভোরে গাছে থোকায় থোকায় ফুল আর রাস্তায় ঝরে পড়া ফুলগুলো দেখে মনে অন্য রকম এক অনুভূতি জাগে। মনে হয় যেন রক্তিম রাঙা পথ। এ পথ ব্যস্ত পথিকের নজর এড়িয়ে চলা কষ্টকর।
ঘিওরসহ মানিকগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ করে গাঁয়ের মেঠো পথের ধারে অযত্নে-অবহেলায় শিমুল পলাশের কোলজুড়ে হেসে ওঠে রক্তিম ফুল। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে নয়নাভিরাম শিমুল ফুল। প্রকৃতিকে যেন সাজিয়েছে শিমুলে ফুলের শোভা। বসন্ত বাতাসে দোল খাচ্ছে শিমুল ফুলের রক্তিম আভায়।
শিমুলগাছে বসন্তের শুরুতেই ফুল ফোটে। চৈত্র মাসের শেষের দিকে ফল পুষ্ট হয়। বৈশাখ মাসের দিকে ফলগুলো পাকে। পরে শুকিয়ে যাওয়া ফল ফেটে বাতাসে তুলার সঙ্গে উড়ে উড়ে দূরদূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিবেশ ও প্রকৃতিবিষয়ক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বারসিকের মানিকগঞ্জ আঞ্চলিক সমন্বয় বিমল রায় বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবেই শিমুল গাছ বেড়ে উঠছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি বালিশ, লেপ ও তোশক তৈরিতে শিমুল তুলার জুড়ি নেই। অর্থনৈতিকভাবেও বেশ গুরুত্ব বহন করছে শিমুল।’
জেলা কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বসন্ত রাঙানো এই গাছগুলো এখন অনেক কমে গেছে। আগে গ্রামগঞ্জের সবখানে এই ফুলের দেখা মিলত। এখন এ গাছের দেখা পাওয়াই দুষ্কর।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘এটি ফলদ বৃক্ষ নয়, শুধু ফুলের সৌন্দর্য। এ ছাড়া এই গাছের কাঠ জ্বালানি ছাড়া কোনো কাজে আসে না। ফলে এ গাছ লাগাতে মানুষের এত অনীহা।’
উপজেলার বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, মেঠো পথের ধারে বেশ কয়েকটি শিমুল গাছে লাল ফুল শোভা পাচ্ছে। মেঠো পথ ধরে একটু এগোলেই প্রকাণ্ড এক পুরোনো পুকুর। পাশাপাশি কয়েকটি শিমুল আর পলাশ গাছ। দেখে মনে হবে বসন্তের স্মারক এই পলাশ শিমুল ফুল ফোটানোর প্রতিযোগিতায় নেমেছে। প্রকৃতি যেন নিজ রূপে সেজে উঠেছে। কয়েক শিশু গাছতলায় সেই ফুল নিয়ে খেলা করছে।
উপজেলার কেল্লাই, নালী, বাঠইমুড়ি, পয়লা, সিংজুরী, জাবরা, আশাপুর, পেঁচারকান্দা, বড়টিয়া, শোলধারা, পুখুরিয়া, গোলাপ নগর এলাকার রাস্তার দুপাশে, পুকুরপাড়ে বসন্ত বাতাসে দোল খাওয়া শিমুল গাছে ফুলের দৃশ্য চোখে পড়ে। পথচারীসহ দর্শনার্থীদের মন কাড়ছে শিমুল ফুল। প্রিয়জনদের নিয়ে ফোনে ছবি তুলে মুহূর্তেই তা অনেকে প্রকাশ করছেন ফেসবুকে।
গাংডুবী এলাকা থেকে ঘুরতে আসা সুবীর সরকার বলেন, ‘শিমুল ফুলের সৌন্দর্য সত্যিই মুগ্ধ করবে যে কাউকে। তাই বানিয়াজুরীর রাথুরা গ্রামের অটল সাহার বাড়ির পুকুর পাড়ে শিমুল-পলাশের জোড় বন্ধন দেখতে আসলাম। পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছি। খুবই ভালো লাগছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবে তুলা আহরণের অন্যতম অবলম্বন হচ্ছে শিমুল গাছ। এ গাছের সব অংশেরই রয়েছে ভেষজগুণ। শিমুলের ইংরেজি নাম সিল্ক কটন ট্রি। বসন্তের স্মারক শিমুল গাছ রোপণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
৬ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫