মীর খায়রুল আলম, দেবহাটা (সাতক্ষীরা)
নানা প্রতিকূলতা কাটিয়ে এগিয়ে চলেছে সাতক্ষীরার মরিচ্চাপ খাল খননের কাজ। ইতিমধ্যে এ খালের ৮০ শতাংশ খনন সম্পন্ন হয়েছে। সরকার আরও ১৪টি খাল খননের উদ্যোগ নিয়েছে। এসব খাল খননের ফলে সাতক্ষীরা সদর, আশাশুনি ও দেবহাটা উপজেলার মানুষ উপকৃত হবে। আর স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, এই খাল খননে পানিপ্রবাহ বাড়বে এবং তাঁরা স্থায়ী জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পাবেন। সে আশায় প্রহর গুনছেন তাঁরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাতক্ষীরা শহরের বাকাল মোড় থেকে আশাশুনি অভিমুখে খোলপেটুয়া নদী পর্যন্ত ২৯ কিলোমিটার মরিচ্চাপ খাল। পলি জমে এই খাল ভরাট হয়ে যাওয়ায় বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশন না হওয়াতে বছরে ছয় মাস এই এলাকার মানুষ জলাবদ্ধতায় ভোগে। সরকার জলাবদ্ধতার কবল থেকে রক্ষা পেতে এই খাল খননের জন্য ৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতায় ভুগছেন। বর্ষা এলেই ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হয় অন্য কোনো জায়গায়। গরু, ছাগল পালন করতে পারেন না। মাঠে ফসল হয় না। এবার খাল খনন হচ্ছে। খালের তলদেশ বেশ গভীর হচ্ছে। সঠিকভাবে মরিচ্চাপ খাল খনন হলে তাঁরা জলাবদ্ধতার হাত থেকে রেহাই পাবেন।
খননকাজে নিয়োজিত কামাল হোসেন, মিলন রহমান ও আক্তার হোসেন জানান, এই খাল খনন করতে অনেক বেগ পেতে হচ্ছে। পলি জমে খাল ভরাট হয়েছে আর নদীর চর দখল করে গড়ে উঠেছে আবাসন প্রকল্প। খালের কিছু অংশ দখল করে ইটভাটা তৈরি করা হয়েছে। আবার খালের উভয় তীর দখল করে ছিন্নমূল মানুষ ঘর তুলেছে। বাকাল এলাকায় নকশা অনুযায়ী খাল নেই। খাল যে পাশ দিয়ে বয়ে গেছে সেটা ব্যক্তিমালিকানার জমি। এসব সরিয়ে খাল খননের কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। এমনকি খাল খনন করে মাটি রাখার জায়গা নেই।
ব্যাংদহা এলাকার নুরুল ইসলাম ও আব্দুর রউফ জানান, সরকারের দেওয়া আবাসন প্রকল্প রক্ষা করতে হয়েছে। এই আবাসন প্রকল্প এলাকায় খাল ঘুরিয়ে দিয়ে অন্য পাশ দিয়ে কাটতে হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা বলছেন, যত দূর সম্ভব খালের চর থেকে মানুষকে সরিয়ে খননকাজ শুরু হয়েছে। নকশা অনুযায়ী খাল না থাকায় কিছুটা জটিল হয়েছে। যেভাবে খাল বয়ে গেছে সেভাবে খননকাজ চলছে। ইতিমধ্যে খননের কাজ ৮০ ভাগ এগিয়ে গেছে। এই কাজের জন্য বরাদ্দ ২৫ কোটি টাকার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে এই টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। চলতি জুনের মধ্যেই এ খাল খননের কাজ শেষ হওয়ার কথা। আর খাল খনন হলে এই এলাকার মানুষ জলাবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি পাবে।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড-১-এর নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল খায়ের জানান, পুরো মরিচ্চাপ খাল খনন করা হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত আরও ১৪টি খাল খনন করা হবে। ইতিমধ্যে সংযুক্ত ৪টি খাল খনন করা হয়েছে। এসব খাল খনন করা হলে সাতক্ষীরা সদর, আশাশুনি ও দেবহাটা উপজেলাবাসী উপকৃত হবে। মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এগিয়ে যাবে।
নানা প্রতিকূলতা কাটিয়ে এগিয়ে চলেছে সাতক্ষীরার মরিচ্চাপ খাল খননের কাজ। ইতিমধ্যে এ খালের ৮০ শতাংশ খনন সম্পন্ন হয়েছে। সরকার আরও ১৪টি খাল খননের উদ্যোগ নিয়েছে। এসব খাল খননের ফলে সাতক্ষীরা সদর, আশাশুনি ও দেবহাটা উপজেলার মানুষ উপকৃত হবে। আর স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, এই খাল খননে পানিপ্রবাহ বাড়বে এবং তাঁরা স্থায়ী জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পাবেন। সে আশায় প্রহর গুনছেন তাঁরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাতক্ষীরা শহরের বাকাল মোড় থেকে আশাশুনি অভিমুখে খোলপেটুয়া নদী পর্যন্ত ২৯ কিলোমিটার মরিচ্চাপ খাল। পলি জমে এই খাল ভরাট হয়ে যাওয়ায় বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশন না হওয়াতে বছরে ছয় মাস এই এলাকার মানুষ জলাবদ্ধতায় ভোগে। সরকার জলাবদ্ধতার কবল থেকে রক্ষা পেতে এই খাল খননের জন্য ৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতায় ভুগছেন। বর্ষা এলেই ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হয় অন্য কোনো জায়গায়। গরু, ছাগল পালন করতে পারেন না। মাঠে ফসল হয় না। এবার খাল খনন হচ্ছে। খালের তলদেশ বেশ গভীর হচ্ছে। সঠিকভাবে মরিচ্চাপ খাল খনন হলে তাঁরা জলাবদ্ধতার হাত থেকে রেহাই পাবেন।
খননকাজে নিয়োজিত কামাল হোসেন, মিলন রহমান ও আক্তার হোসেন জানান, এই খাল খনন করতে অনেক বেগ পেতে হচ্ছে। পলি জমে খাল ভরাট হয়েছে আর নদীর চর দখল করে গড়ে উঠেছে আবাসন প্রকল্প। খালের কিছু অংশ দখল করে ইটভাটা তৈরি করা হয়েছে। আবার খালের উভয় তীর দখল করে ছিন্নমূল মানুষ ঘর তুলেছে। বাকাল এলাকায় নকশা অনুযায়ী খাল নেই। খাল যে পাশ দিয়ে বয়ে গেছে সেটা ব্যক্তিমালিকানার জমি। এসব সরিয়ে খাল খননের কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। এমনকি খাল খনন করে মাটি রাখার জায়গা নেই।
ব্যাংদহা এলাকার নুরুল ইসলাম ও আব্দুর রউফ জানান, সরকারের দেওয়া আবাসন প্রকল্প রক্ষা করতে হয়েছে। এই আবাসন প্রকল্প এলাকায় খাল ঘুরিয়ে দিয়ে অন্য পাশ দিয়ে কাটতে হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা বলছেন, যত দূর সম্ভব খালের চর থেকে মানুষকে সরিয়ে খননকাজ শুরু হয়েছে। নকশা অনুযায়ী খাল না থাকায় কিছুটা জটিল হয়েছে। যেভাবে খাল বয়ে গেছে সেভাবে খননকাজ চলছে। ইতিমধ্যে খননের কাজ ৮০ ভাগ এগিয়ে গেছে। এই কাজের জন্য বরাদ্দ ২৫ কোটি টাকার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে এই টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। চলতি জুনের মধ্যেই এ খাল খননের কাজ শেষ হওয়ার কথা। আর খাল খনন হলে এই এলাকার মানুষ জলাবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি পাবে।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড-১-এর নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল খায়ের জানান, পুরো মরিচ্চাপ খাল খনন করা হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত আরও ১৪টি খাল খনন করা হবে। ইতিমধ্যে সংযুক্ত ৪টি খাল খনন করা হয়েছে। এসব খাল খনন করা হলে সাতক্ষীরা সদর, আশাশুনি ও দেবহাটা উপজেলাবাসী উপকৃত হবে। মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এগিয়ে যাবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫