ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) ভান্ডার থেকে ৫৩৫টি পানির মিটার (ফ্লু-মিটার) গায়েব হয়েছে। প্রতিটি ৫ হাজার ২১০ টাকা দরে মিটারগুলোর ক্রয়মূল্য ২৭ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫০ টাকা। ঘটনা জানাজানি হওয়ার আগেই দুই বছরের শিক্ষা ছুটিতে দেশের বাইরে চলে গেছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী চুরির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের একটি ভান্ডার হতে আরেকটি ভান্ডারে স্থানান্তর করার পর ৫৩৫টি মিটারের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। সে জন্য থানায় জিডি করা হয়েছে। কয়েকজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
লাখ লাখ টাকার মিটার খোয়া যাওয়ার ব্যাপারে গত ২৬ সেপ্টেম্বর সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান (রহ.) থানায় একটি জিডি করেন সিসিক পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুস সোবহান। জানতে চাইলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত চলছে। তবে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি নেই।’
অনুসন্ধানে জানা যায়, সিসিকের ভান্ডারে প্রায় ১ হাজার ২৮৬টি ফ্লু মিটার মজুত ছিল, যা সারদা ভবনসংলগ্ন অস্থায়ী ভান্ডারে অন্যান্য মালামালের সঙ্গে রাখা হয়। গত ২১ মার্চ নগরের কুশিঘাটের কুইটুকের ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে ৫৩৫টি মিটার স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু ২৪ সেপ্টেম্বর কাজের প্রয়োজনে ওই প্ল্যান্ট থেকে ৫০টি মিটার আনতে গিয়ে দেখা যায় সেখানে কোনো মিটার নেই।
এসব মিটারের দায়িত্বে ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী আতিকুর রহমান। তিনি ১১ আগস্ট দুই বছরের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার ছুটিতে যান। যদিও এর ১৫ দিন আগে কুইটুকের ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে মিটার দেখে আসেন সিসিকের উপসহকারী প্রকৌশলী এনামুল ইসলাম খান ও সহকারী প্রকৌশলী সামি।
এনামুল ইসলাম গত মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনা জানাজানির পর বিষয়টি বললে তাঁকে ধমক দিয়ে সহকারী প্রকৌশলী জয়দেব বিশ্বাস বলেন, ‘তুমি এটা বললে কেন? কোনো কিছু না জেনে বলো কেন?
তোমাকে কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে বলবা তুমি কিছুই জানো না।’
অস্ট্রেলিয়ায় থাকা সহকারী প্রকৌশলী আতিকুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকার কাছে দাবি করেন, ‘আমি চলে আসার পরও মিটার ছিল। যা দেখে এসেছিলেন দুই কর্মকর্তা এনামুল ও সামি।’
এ বিষয়ে জানতে জয়দেব বিশ্বাসকে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোন ধরেননি। এমনকি খুদেবার্তা পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ২৫ সেপ্টেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করা হয় সিসিকের স্থায়ী কর্মচারী পাম্প অপারেটর হাসান মাহমুদ মাসুম, সুজেল আহমদ ও লিটন আহমদকে। এ ছাড়া এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় আট অস্থায়ী কর্মচারীকে। তাঁরা হলেন জহুরুল ইসলাম মোহন, শফিকুল ইসলাম, তাজ উদ্দিন, আবদুল হক ইমন, আবদুল্লা আল সোহাগ, প্রশান্ত দাশ শান্ত, জনি চক্রবর্তী, আবদুল মুতলিব ও আবদুল মিয়া।
তবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে সাময়িক বরখাস্ত ও চাকরিচ্যুতির কথা বলা হলেও এখনো সবাই যাঁর যাঁর কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করছেন বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। চাকরিচ্যুত কর্মচারী জহুরুল ইসলাম মোহন মঙ্গলবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এখনো ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে কর্মরত আছি। চাকরি যাওয়ার ব্যাপারে এখনো আমাকে নগর ভবন হতে কিছু জানানো হয়নি।’
২৫ সেপ্টেম্বর সিসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান খানকে প্রধান করে গঠন করা হয় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বৈদ্যুতিক ও পরিবহন শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রুহুল আলম ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা হানিফুর রহমান।
কমিটির সদস্য হানিফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘আমরা অন্য একটি কাজের চাপে থাকায় এখনো এ ঘটনার তদন্তে নামতে পারিনি। তবে ঘটনা জানার পরপরই সংশ্লিষ্ট প্রকৌশল শাখার তিন কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। তাঁরা হলেন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলী আকবর, পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুস সোবহান ও সহকারী প্রকৌশলী এনামুল হক তপাদার।
তবে অনুসন্ধানে জানা যায়, এই চুরির ঘটনায় নড়েচড়ে বসলেও সিসিকের মূলত কেন্দ্রীয় কোনো ভান্ডারই নেই। সিসিকের মূল ভবন নির্মাণের সময় অস্থায়ী কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত সারদা ভবন সংশ্লিষ্ট পরিত্যক্ত তোপখানা পানি শোধনাগার এবং নগরের কুশিঘাটের কুইটুক ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টকে ভান্ডার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেখানে কোনো নিরাপত্তাপ্রহরী বা সিসিটিভির ব্যবস্থা নেই।
এ ব্যাপারে সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা এমনিতেই সুরক্ষিত জায়গা, এখানে আলাদা করে নিরাপত্তার দরকার হয় না।’ নিজস্ব কেন্দ্রীয় ভান্ডার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অনেক অনেক মালামাল তো তাই এক ভান্ডারে এসব জায়গা করাও কঠিন। তাই সিসিকের মালামাল বিভিন্ন জায়গায় ভাগ করে রাখা হয়েছে।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) ভান্ডার থেকে ৫৩৫টি পানির মিটার (ফ্লু-মিটার) গায়েব হয়েছে। প্রতিটি ৫ হাজার ২১০ টাকা দরে মিটারগুলোর ক্রয়মূল্য ২৭ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫০ টাকা। ঘটনা জানাজানি হওয়ার আগেই দুই বছরের শিক্ষা ছুটিতে দেশের বাইরে চলে গেছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী চুরির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের একটি ভান্ডার হতে আরেকটি ভান্ডারে স্থানান্তর করার পর ৫৩৫টি মিটারের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। সে জন্য থানায় জিডি করা হয়েছে। কয়েকজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
লাখ লাখ টাকার মিটার খোয়া যাওয়ার ব্যাপারে গত ২৬ সেপ্টেম্বর সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান (রহ.) থানায় একটি জিডি করেন সিসিক পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুস সোবহান। জানতে চাইলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত চলছে। তবে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি নেই।’
অনুসন্ধানে জানা যায়, সিসিকের ভান্ডারে প্রায় ১ হাজার ২৮৬টি ফ্লু মিটার মজুত ছিল, যা সারদা ভবনসংলগ্ন অস্থায়ী ভান্ডারে অন্যান্য মালামালের সঙ্গে রাখা হয়। গত ২১ মার্চ নগরের কুশিঘাটের কুইটুকের ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে ৫৩৫টি মিটার স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু ২৪ সেপ্টেম্বর কাজের প্রয়োজনে ওই প্ল্যান্ট থেকে ৫০টি মিটার আনতে গিয়ে দেখা যায় সেখানে কোনো মিটার নেই।
এসব মিটারের দায়িত্বে ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী আতিকুর রহমান। তিনি ১১ আগস্ট দুই বছরের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার ছুটিতে যান। যদিও এর ১৫ দিন আগে কুইটুকের ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে মিটার দেখে আসেন সিসিকের উপসহকারী প্রকৌশলী এনামুল ইসলাম খান ও সহকারী প্রকৌশলী সামি।
এনামুল ইসলাম গত মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনা জানাজানির পর বিষয়টি বললে তাঁকে ধমক দিয়ে সহকারী প্রকৌশলী জয়দেব বিশ্বাস বলেন, ‘তুমি এটা বললে কেন? কোনো কিছু না জেনে বলো কেন?
তোমাকে কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে বলবা তুমি কিছুই জানো না।’
অস্ট্রেলিয়ায় থাকা সহকারী প্রকৌশলী আতিকুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকার কাছে দাবি করেন, ‘আমি চলে আসার পরও মিটার ছিল। যা দেখে এসেছিলেন দুই কর্মকর্তা এনামুল ও সামি।’
এ বিষয়ে জানতে জয়দেব বিশ্বাসকে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোন ধরেননি। এমনকি খুদেবার্তা পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ২৫ সেপ্টেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করা হয় সিসিকের স্থায়ী কর্মচারী পাম্প অপারেটর হাসান মাহমুদ মাসুম, সুজেল আহমদ ও লিটন আহমদকে। এ ছাড়া এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় আট অস্থায়ী কর্মচারীকে। তাঁরা হলেন জহুরুল ইসলাম মোহন, শফিকুল ইসলাম, তাজ উদ্দিন, আবদুল হক ইমন, আবদুল্লা আল সোহাগ, প্রশান্ত দাশ শান্ত, জনি চক্রবর্তী, আবদুল মুতলিব ও আবদুল মিয়া।
তবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে সাময়িক বরখাস্ত ও চাকরিচ্যুতির কথা বলা হলেও এখনো সবাই যাঁর যাঁর কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করছেন বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। চাকরিচ্যুত কর্মচারী জহুরুল ইসলাম মোহন মঙ্গলবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এখনো ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে কর্মরত আছি। চাকরি যাওয়ার ব্যাপারে এখনো আমাকে নগর ভবন হতে কিছু জানানো হয়নি।’
২৫ সেপ্টেম্বর সিসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান খানকে প্রধান করে গঠন করা হয় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বৈদ্যুতিক ও পরিবহন শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রুহুল আলম ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা হানিফুর রহমান।
কমিটির সদস্য হানিফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘আমরা অন্য একটি কাজের চাপে থাকায় এখনো এ ঘটনার তদন্তে নামতে পারিনি। তবে ঘটনা জানার পরপরই সংশ্লিষ্ট প্রকৌশল শাখার তিন কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। তাঁরা হলেন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলী আকবর, পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুস সোবহান ও সহকারী প্রকৌশলী এনামুল হক তপাদার।
তবে অনুসন্ধানে জানা যায়, এই চুরির ঘটনায় নড়েচড়ে বসলেও সিসিকের মূলত কেন্দ্রীয় কোনো ভান্ডারই নেই। সিসিকের মূল ভবন নির্মাণের সময় অস্থায়ী কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত সারদা ভবন সংশ্লিষ্ট পরিত্যক্ত তোপখানা পানি শোধনাগার এবং নগরের কুশিঘাটের কুইটুক ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টকে ভান্ডার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেখানে কোনো নিরাপত্তাপ্রহরী বা সিসিটিভির ব্যবস্থা নেই।
এ ব্যাপারে সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা এমনিতেই সুরক্ষিত জায়গা, এখানে আলাদা করে নিরাপত্তার দরকার হয় না।’ নিজস্ব কেন্দ্রীয় ভান্ডার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অনেক অনেক মালামাল তো তাই এক ভান্ডারে এসব জায়গা করাও কঠিন। তাই সিসিকের মালামাল বিভিন্ন জায়গায় ভাগ করে রাখা হয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪