ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ ও তালশহর রেলস্টেশনে ছিনতাইকারীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। স্টেশন এলাকায় প্রতিদিনই ঘটছে চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা। এতে ট্রেনের যাত্রী ও পথচারীরা খোয়াচ্ছেন টাকা, মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকারসহ মূল্যবান জিনিসপত্র। ছিনতাইকারীদের হাত থেকে স্টেশনমাস্টার, পয়েন্টসম্যান এমনকি নিরাপত্তাকর্মীরাও রক্ষা পাচ্ছেন না বলে জানা গেছে।
রেলস্টেশন এলাকায় সার্বক্ষণিক নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় দিন দিন ছিনতাইকারীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে এমন অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এতে ট্রেনের সাধারণ যাত্রীসহ স্থানীয় রেলওয়ে ও নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। দুটি স্টেশন এলাকায় স্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি জানান যাত্রীরা।
আশুগঞ্জ স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, অনেক যাত্রী ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন। ওভারব্রিজে ওঠার পথে তিন মাদকসেবীকে বসে মাদক (গাঁজা) সেবন করতে দেখা গেছে। তাঁদের কারও বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরবে, কারও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বলে তাঁরা জানান। প্ল্যাটফর্মে চাঁদপুর জেলার মো. রাসেল নামের এক রেলের যাত্রী জানান, কিছুক্ষণ আগে স্টেশনের পশ্চিম পাশের প্ল্যাটফর্মের ওপর থেকে তাঁর মোবাইল ফোন ও ৫০০ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে দুই ছিনতাইকারী।
এ সময় রুবেল নামের এক যুবককে (সম্ভবত মাদকসেবী) রশি দিয়ে ওভারব্রিজের পিলারের সঙ্গে বেঁধে রাখতে দেখা গেছে। আটক যুবক জানান, তাঁর বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। এভাবে বেঁধে রাখার কারণ জানতে চাইলে কয়েকজন দোকানি ও যাত্রীরা জানান, স্টেশনের লোকজন তাঁকে চারটি মোবাইল ফোনসহ আটক করেছে। পরে তাঁকে রেলওয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
রেলওয়ে পুলিশের তথ্যমতে, গত ১৫ ডিসেম্বর দুপুরে আশুগঞ্জ রেলস্টেশন-সংলগ্ন এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে পড়ে থাকেন জেলার নবীনগর উপজেলার বীরগাঁও গ্রামের মো. শাহীন নামের এক যুবক। পরে স্থানীয়রা তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করান।
এ ছাড়া তালশহর রেলওয়ে রেলস্টেশনে গত ১৩ নভেম্বর রাতে দায়িত্ব পালনকালে ছিনতাইকারীর লাঠির আঘাতে গুরুতর আহত হন রেলওয়ে নিরাপত্তা বিভাগের (আরএনবি) কর্মী সানোয়ার হোসেন। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন। তাঁর মাথার গুরুতর আঘাত লাগে। একই দিন কিছু সময়ের ব্যবধানে ছিনতাইয়ের শিকার হন স্টেশনমাস্টার রফিকুল ইসলাম ও পয়েন্টসম্যান আরিফুল ইসলাম। ছিনতাইকারীরা তাঁদের মোবাইল ফোন ও টাকা নিয়ে যান। এসব ঘটনায় আখাউড়া রেলওয়ে থানায় মামলা হয়েছে।
স্থানীয় কলেজশিক্ষক মো. আবু হানিফ বলেন, তিনি প্রতিদিনই ট্রেনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আসা-যাওয়া করেন। এক সপ্তাহ আগে ট্রেনে ওঠার সময় পকেটমাররা তাঁর মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। তিনি আরও বলেন, স্টেশনে ও ট্রেনে ওঠার সময় প্রতিদিন দু-একটা চুরি-ছিনতাই-পকেটমারের ঘটনা ঘটে।
অশোক দাস নামের এক এনজিও কর্মী বলেন, চিকিৎসার জন্য বড় ভাইকে নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিলেন তাঁর বাবা ও ভাই। আশুগঞ্জ স্টেশনে তিতাস ট্রেনে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর বাবার মোবাইল ফোন ও বেশ কিছু টাকা চুরি করে নিয়ে যায় পকেটমাররা।
ছিনতাইকারীদের হামলায় আহত রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মী মো. সানোয়ার হোসেন বলেন, রাতে ডিউটি পালনকালে সাত-আটজনের একটি দল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন। তালমশহর স্টেশনের স্টেশনমাস্টার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, রাতে দায়িত্ব পালনের সময় ছিনতাইকারীরা তাঁর ওপর হামলা চালিয়ে মোবাইল ফোন ও টাকা নিয়ে যান।
আশুগঞ্জ স্টেশনমাস্টার মো. নুরনবী বলেন, স্টেশনে টিকিট ও মালামাল বুকিং বাবদ দৈনিক ৮০-৯০ হাজার টাকা আয় হয়। সাপ্তাহিক ছুটিসহ কোনো কারণে ব্যাংক বন্ধ থাকলে এসব টাকা নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন তিনি। বিষয়গুলো রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাজহারুল করিম বলেন, নিরাপত্তাকর্মী আহতের ঘটনায় মামলা হয়েছে।
রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরএনবি) আখাউড়া থানার সি আই মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, নিরাপত্তাকর্মী আহতের পর রেলওয়ে পুলিশ ও রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন।
এ ব্যাপারে রেলওয়ে পুলিশের সিলেট অঞ্চলের পুলিশ সুপার শেখ মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে রেলওয়ে পুলিশে জনবল কম। তবু টহল বৃদ্ধির জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্থায়ী চৌকি স্থাপনের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ ও তালশহর রেলস্টেশনে ছিনতাইকারীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। স্টেশন এলাকায় প্রতিদিনই ঘটছে চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা। এতে ট্রেনের যাত্রী ও পথচারীরা খোয়াচ্ছেন টাকা, মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকারসহ মূল্যবান জিনিসপত্র। ছিনতাইকারীদের হাত থেকে স্টেশনমাস্টার, পয়েন্টসম্যান এমনকি নিরাপত্তাকর্মীরাও রক্ষা পাচ্ছেন না বলে জানা গেছে।
রেলস্টেশন এলাকায় সার্বক্ষণিক নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় দিন দিন ছিনতাইকারীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে এমন অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এতে ট্রেনের সাধারণ যাত্রীসহ স্থানীয় রেলওয়ে ও নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। দুটি স্টেশন এলাকায় স্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি জানান যাত্রীরা।
আশুগঞ্জ স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, অনেক যাত্রী ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন। ওভারব্রিজে ওঠার পথে তিন মাদকসেবীকে বসে মাদক (গাঁজা) সেবন করতে দেখা গেছে। তাঁদের কারও বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরবে, কারও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বলে তাঁরা জানান। প্ল্যাটফর্মে চাঁদপুর জেলার মো. রাসেল নামের এক রেলের যাত্রী জানান, কিছুক্ষণ আগে স্টেশনের পশ্চিম পাশের প্ল্যাটফর্মের ওপর থেকে তাঁর মোবাইল ফোন ও ৫০০ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে দুই ছিনতাইকারী।
এ সময় রুবেল নামের এক যুবককে (সম্ভবত মাদকসেবী) রশি দিয়ে ওভারব্রিজের পিলারের সঙ্গে বেঁধে রাখতে দেখা গেছে। আটক যুবক জানান, তাঁর বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। এভাবে বেঁধে রাখার কারণ জানতে চাইলে কয়েকজন দোকানি ও যাত্রীরা জানান, স্টেশনের লোকজন তাঁকে চারটি মোবাইল ফোনসহ আটক করেছে। পরে তাঁকে রেলওয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
রেলওয়ে পুলিশের তথ্যমতে, গত ১৫ ডিসেম্বর দুপুরে আশুগঞ্জ রেলস্টেশন-সংলগ্ন এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে পড়ে থাকেন জেলার নবীনগর উপজেলার বীরগাঁও গ্রামের মো. শাহীন নামের এক যুবক। পরে স্থানীয়রা তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করান।
এ ছাড়া তালশহর রেলওয়ে রেলস্টেশনে গত ১৩ নভেম্বর রাতে দায়িত্ব পালনকালে ছিনতাইকারীর লাঠির আঘাতে গুরুতর আহত হন রেলওয়ে নিরাপত্তা বিভাগের (আরএনবি) কর্মী সানোয়ার হোসেন। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন। তাঁর মাথার গুরুতর আঘাত লাগে। একই দিন কিছু সময়ের ব্যবধানে ছিনতাইয়ের শিকার হন স্টেশনমাস্টার রফিকুল ইসলাম ও পয়েন্টসম্যান আরিফুল ইসলাম। ছিনতাইকারীরা তাঁদের মোবাইল ফোন ও টাকা নিয়ে যান। এসব ঘটনায় আখাউড়া রেলওয়ে থানায় মামলা হয়েছে।
স্থানীয় কলেজশিক্ষক মো. আবু হানিফ বলেন, তিনি প্রতিদিনই ট্রেনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আসা-যাওয়া করেন। এক সপ্তাহ আগে ট্রেনে ওঠার সময় পকেটমাররা তাঁর মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। তিনি আরও বলেন, স্টেশনে ও ট্রেনে ওঠার সময় প্রতিদিন দু-একটা চুরি-ছিনতাই-পকেটমারের ঘটনা ঘটে।
অশোক দাস নামের এক এনজিও কর্মী বলেন, চিকিৎসার জন্য বড় ভাইকে নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিলেন তাঁর বাবা ও ভাই। আশুগঞ্জ স্টেশনে তিতাস ট্রেনে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর বাবার মোবাইল ফোন ও বেশ কিছু টাকা চুরি করে নিয়ে যায় পকেটমাররা।
ছিনতাইকারীদের হামলায় আহত রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মী মো. সানোয়ার হোসেন বলেন, রাতে ডিউটি পালনকালে সাত-আটজনের একটি দল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন। তালমশহর স্টেশনের স্টেশনমাস্টার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, রাতে দায়িত্ব পালনের সময় ছিনতাইকারীরা তাঁর ওপর হামলা চালিয়ে মোবাইল ফোন ও টাকা নিয়ে যান।
আশুগঞ্জ স্টেশনমাস্টার মো. নুরনবী বলেন, স্টেশনে টিকিট ও মালামাল বুকিং বাবদ দৈনিক ৮০-৯০ হাজার টাকা আয় হয়। সাপ্তাহিক ছুটিসহ কোনো কারণে ব্যাংক বন্ধ থাকলে এসব টাকা নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন তিনি। বিষয়গুলো রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাজহারুল করিম বলেন, নিরাপত্তাকর্মী আহতের ঘটনায় মামলা হয়েছে।
রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরএনবি) আখাউড়া থানার সি আই মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, নিরাপত্তাকর্মী আহতের পর রেলওয়ে পুলিশ ও রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন।
এ ব্যাপারে রেলওয়ে পুলিশের সিলেট অঞ্চলের পুলিশ সুপার শেখ মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে রেলওয়ে পুলিশে জনবল কম। তবু টহল বৃদ্ধির জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্থায়ী চৌকি স্থাপনের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪