রাসেল আহমেদ, তেরখাদা
খুলনার তেরখাদা উপজেলায় নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই ঝুঁকিপূর্ণভাবে গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা চলছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শ্রমিকেরা গ্যাস লোড-আনলোডের কাজ করছেন। এতে শ্রমিকদের সঙ্গে পথচারী ও আশপাশের ব্যবসায়ীরা যেকোনো সময় দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী গ্যাস বিক্রি করতে হলে বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নিতে হয়। কিন্তু কোনো অনুমতি না নিয়েই উপজেলা সদর, কাটেংগা ও জয়সেনা বাজারে চলছে গ্যাস বেচাকেনার ব্যবসা। এই বিস্ফোরক দ্রব্য সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই মুদি, রড-সিমেন্টের দোকানসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দোকানেও বিক্রি করা হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার।
সরেজমিনে দেখা গেছে, যেসব দোকানে অবাধে এলপি গ্যাসের সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে সেসব দোকানে নেই কোনো আগুন নির্বাপণ যন্ত্র। এসব দোকানে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে কিভাবে প্রতিরোধ করতে হয় তাও জানা নেই এখানকার কোনো ব্যবসায়ীর। হাট বাজারে জনবহুল কিংবা আবাসিক এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ এ ব্যবসার কারণে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে প্রতিনিয়ত।
এ কারণে জননিরাপত্তার ঝুঁকি বাড়ছে বলে জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল। ওই সব ব্যবসায়ীরা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে অবৈধভাবে দীর্ঘদিন ধরে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা হওয়ায় যত্রতত্র রাস্তার পাশে অলিগলিতে গড়ে উঠেছে ওই সব দোকান।
উপজেলার বিভিন্ন বাজার, পাড়া মহল্লায়, মুদির দোকান, ইলেকট্রনিকসের দোকান এমনকি ওষুধের দোকানেও পাওয়া যাচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। এখানকার ছোট বড় প্রায় ২৫-৩০টি বাজারের প্রায় শতাধিক গ্যাসের দোকান রয়েছে। এসব বাজারে বেশির ভাগ ব্যবসায়ীর লাইসেন্স নেই। শুধু লাভের আশায় ফুটপাতে ফেলে রাখা হয়েছে এসব সিলিন্ডার।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কাটেংগা বাজারের এক ইলেকট্রনিকস ব্যবসায়ী জানান, ‘বাজারের প্রায় সব দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বেচাকেনা চলে। এসবের জন্য যে অনুমোদন নিতে হয় তা এখানকার কারোরই নেই।’
কাটেংগা বাজারের ব্যবসায়ী বাদশা বলেন, ‘রাস্তার পাশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে সিলিন্ডারে গ্যাস ভরানো হচ্ছে ও বেচাকেনা চলছে। এতে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। প্রশাসনের উচিত তাঁদের এভাবে গ্যাস না বিক্রি করার জন্য ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা।’
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবিদা সুলতানা বলেন, ‘নিরাপত্তার স্বার্থে অনুমোদনহীন এসব দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।’
খুলনার তেরখাদা উপজেলায় নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই ঝুঁকিপূর্ণভাবে গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা চলছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শ্রমিকেরা গ্যাস লোড-আনলোডের কাজ করছেন। এতে শ্রমিকদের সঙ্গে পথচারী ও আশপাশের ব্যবসায়ীরা যেকোনো সময় দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী গ্যাস বিক্রি করতে হলে বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নিতে হয়। কিন্তু কোনো অনুমতি না নিয়েই উপজেলা সদর, কাটেংগা ও জয়সেনা বাজারে চলছে গ্যাস বেচাকেনার ব্যবসা। এই বিস্ফোরক দ্রব্য সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই মুদি, রড-সিমেন্টের দোকানসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দোকানেও বিক্রি করা হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার।
সরেজমিনে দেখা গেছে, যেসব দোকানে অবাধে এলপি গ্যাসের সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে সেসব দোকানে নেই কোনো আগুন নির্বাপণ যন্ত্র। এসব দোকানে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে কিভাবে প্রতিরোধ করতে হয় তাও জানা নেই এখানকার কোনো ব্যবসায়ীর। হাট বাজারে জনবহুল কিংবা আবাসিক এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ এ ব্যবসার কারণে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে প্রতিনিয়ত।
এ কারণে জননিরাপত্তার ঝুঁকি বাড়ছে বলে জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল। ওই সব ব্যবসায়ীরা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে অবৈধভাবে দীর্ঘদিন ধরে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা হওয়ায় যত্রতত্র রাস্তার পাশে অলিগলিতে গড়ে উঠেছে ওই সব দোকান।
উপজেলার বিভিন্ন বাজার, পাড়া মহল্লায়, মুদির দোকান, ইলেকট্রনিকসের দোকান এমনকি ওষুধের দোকানেও পাওয়া যাচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। এখানকার ছোট বড় প্রায় ২৫-৩০টি বাজারের প্রায় শতাধিক গ্যাসের দোকান রয়েছে। এসব বাজারে বেশির ভাগ ব্যবসায়ীর লাইসেন্স নেই। শুধু লাভের আশায় ফুটপাতে ফেলে রাখা হয়েছে এসব সিলিন্ডার।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কাটেংগা বাজারের এক ইলেকট্রনিকস ব্যবসায়ী জানান, ‘বাজারের প্রায় সব দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বেচাকেনা চলে। এসবের জন্য যে অনুমোদন নিতে হয় তা এখানকার কারোরই নেই।’
কাটেংগা বাজারের ব্যবসায়ী বাদশা বলেন, ‘রাস্তার পাশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে সিলিন্ডারে গ্যাস ভরানো হচ্ছে ও বেচাকেনা চলছে। এতে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। প্রশাসনের উচিত তাঁদের এভাবে গ্যাস না বিক্রি করার জন্য ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা।’
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবিদা সুলতানা বলেন, ‘নিরাপত্তার স্বার্থে অনুমোদনহীন এসব দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪