মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের মিঠাপুকুরে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়তে শুরু করেছে পারিবারিক জীবনে। স্বল্প আয়ের সংসারে টানাপোড়েন শুরু হওয়ায় বেড়েছে দাম্পত্য কলহ।
উপজেলার পারিবারিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ জোটের তথ্য অনুযায়ী, বাজারের উত্তাপ লেগেছে ৬৫ শতাংশ পরিবারে। প্রায় দিনই দু-একটি সালিস বসিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার সমস্যার সমাধান করে দিতে হচ্ছে।
সংসারের খরচ বেড়ে যাওয়ায় ছেলের বাড়িতে জায়গা হয়নি এক মায়ের। এমন একটি ঘটনা ঘটেছে উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামে। ওই মা জানান, বর্তমানে তিনি মেয়ের বাড়িতে আছেন।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী জানান, তিনি রাগ করে দুই দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাত কাটিয়েছেন। রাগ করার কারণ চাহিদা মোতাবেক সংসারের খরচ জোগাতে না পারায় স্ত্রীর সঙ্গে মন কষাকষি।
ওই কর্মচারীর দেওয়া হিসাব মতে, তিনি বেতন পান ১১ হাজার ২০০ টাকা। তাঁর ছয় সদস্যের সংসারে মাসিক ব্যয় ৮৫ কেজি চাল বাবদ ৫ হাজার, ৪ লিটার সয়াবিন তেল ৮০০, গ্যাস সিলিন্ডার ১ হাজার ৩০০, বিদ্যুৎ বিল ৮৫০, ওষুধ ১ হাজার ৫০০, মাছ, মাংস, ডিম, শাকসবজি মিলিয়ে ৫ হাজার, যাতায়াত ১ হাজার ২০০ ও অন্যান্য খরচ ১ হাজার টাকা। এই ব্যয় মেটাতে গিয়ে তাঁর প্রতি মাসে দেনা করতে হচ্ছে সাড়ে ৫ হাজার টাকার মতো।
একই অবস্থা প্রতিটি স্বল্প আয়ের পরিবারে। একজন সাবেক ফল বিক্রেতা জানান, আগের মতো আর ফল বেচা হয় না। সামান্য আয়ে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ায় তিনি ঢাকায় গিয়ে পোশাক কারখানায় কাজ করছেন।
উপজেলা পারিবারিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ জোটের সভাপতি মোতালেব হোসেন জানান, গ্রামের পরিবারগুলোর এক শতাংশ আয় বাড়েনি কিন্তু দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে ব্যয় বেড়েছে ৪০ শতাংশ। এটি এখন পারিবারিক অশান্তির মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘরে ঘরে দাম্পত্য কলহ চলছে। প্রায় দিনই দু-একটি সালিস করে স্বামী-স্ত্রীকে মিলমিশ করে দিতে হচ্ছে।
রংপুরের মিঠাপুকুরে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়তে শুরু করেছে পারিবারিক জীবনে। স্বল্প আয়ের সংসারে টানাপোড়েন শুরু হওয়ায় বেড়েছে দাম্পত্য কলহ।
উপজেলার পারিবারিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ জোটের তথ্য অনুযায়ী, বাজারের উত্তাপ লেগেছে ৬৫ শতাংশ পরিবারে। প্রায় দিনই দু-একটি সালিস বসিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার সমস্যার সমাধান করে দিতে হচ্ছে।
সংসারের খরচ বেড়ে যাওয়ায় ছেলের বাড়িতে জায়গা হয়নি এক মায়ের। এমন একটি ঘটনা ঘটেছে উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামে। ওই মা জানান, বর্তমানে তিনি মেয়ের বাড়িতে আছেন।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী জানান, তিনি রাগ করে দুই দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাত কাটিয়েছেন। রাগ করার কারণ চাহিদা মোতাবেক সংসারের খরচ জোগাতে না পারায় স্ত্রীর সঙ্গে মন কষাকষি।
ওই কর্মচারীর দেওয়া হিসাব মতে, তিনি বেতন পান ১১ হাজার ২০০ টাকা। তাঁর ছয় সদস্যের সংসারে মাসিক ব্যয় ৮৫ কেজি চাল বাবদ ৫ হাজার, ৪ লিটার সয়াবিন তেল ৮০০, গ্যাস সিলিন্ডার ১ হাজার ৩০০, বিদ্যুৎ বিল ৮৫০, ওষুধ ১ হাজার ৫০০, মাছ, মাংস, ডিম, শাকসবজি মিলিয়ে ৫ হাজার, যাতায়াত ১ হাজার ২০০ ও অন্যান্য খরচ ১ হাজার টাকা। এই ব্যয় মেটাতে গিয়ে তাঁর প্রতি মাসে দেনা করতে হচ্ছে সাড়ে ৫ হাজার টাকার মতো।
একই অবস্থা প্রতিটি স্বল্প আয়ের পরিবারে। একজন সাবেক ফল বিক্রেতা জানান, আগের মতো আর ফল বেচা হয় না। সামান্য আয়ে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ায় তিনি ঢাকায় গিয়ে পোশাক কারখানায় কাজ করছেন।
উপজেলা পারিবারিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ জোটের সভাপতি মোতালেব হোসেন জানান, গ্রামের পরিবারগুলোর এক শতাংশ আয় বাড়েনি কিন্তু দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে ব্যয় বেড়েছে ৪০ শতাংশ। এটি এখন পারিবারিক অশান্তির মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘরে ঘরে দাম্পত্য কলহ চলছে। প্রায় দিনই দু-একটি সালিস করে স্বামী-স্ত্রীকে মিলমিশ করে দিতে হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪