জুয়েল বিশ্বাস, নেত্রকোনা
সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে নেত্রকোনায় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল করার উদ্যোগ নেয় সরকার। পাঁচ বছরের বেশি সময় আগে এই প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হলেও এখনো কাজ শুরু হয়নি। জেলার ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, এই এলাকায় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপিত হলে পিছিয়ে পড়া মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রকল্পটির কাজ শুরুর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই ভূমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) গভর্নিং বোর্ডের চতুর্থ সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ময়মনসিংহ সফরকালে ‘নেত্রকোনা বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’ এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
এরপর দীর্ঘদিন পার হলেও প্রকল্পের কাজের দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। জানা গেছে, পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি এই প্রকল্প নিয়ে কয়েকটি সভাও করেছে। এটি চলতি অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বরাদ্দবিহীন প্রকল্প হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০২২ সনের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। কিন্তু মার্চ চলে যাচ্ছে প্রকল্প শুরু হওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে ‘মেঘা প্রকল্প ইকোনমিক জোন’ গড়ার জন্য নেত্রকোনা সদর উপজেলার সিংহের বাংলা ইউনিয়নের ভদ্রপাড়া ও বর্ণি এলাকার ৫০০ একর জমি প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা হয়। প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায়ও অনুমোদন হয়। প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। প্রকল্প ব্যয়ের এক-তৃতীয়াংশ খরচ হবে জমি কেনা ও উন্নয়নে। ৫০০ একর জমি অধিগ্রহণে ৩৫৫ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে, যা মোট অনুমিত ব্যয়ের ২৩ দশমিক ৬ শতাংশ। ভূমি উন্নয়নে ব্যয় হবে ১৬৫ কোটি টাকা, যা মোট ব্যয়ের প্রায় ১১ শতাংশ।
নেত্রকোনা জেলা চেম্বারের সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, দেশের পিছিয়ে পড়া অঞ্চলে শিল্পকারখানা স্থাপনের মাধ্যমে সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সরকার এই ধরনের অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের উদ্যোগ নেয়। নেত্রকোনা জেলাকেও এই জন্য বেছে নেওয়া হয়। অর্থনৈতিক অঞ্চলটি স্থাপন হলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। এতে ওই এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে।
এ প্রসঙ্গে নেত্রকোনা চেম্বার অব কমার্সের সহসভাপতি এই আর খান পাঠান সাকি বলেন, ‘অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপিত হলে পিছিয়ে পরা নেত্রকোনার মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। মানুষের আশার সঞ্চার হয়েছিল। কিন্তু প্রকল্পটি আটকে আছে দীর্ঘদিন ধরে। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের মানুষের কর্মসংস্থান যেমন বাড়বে তেমনি অর্থনৈতিক উন্নয়ন কার্যক্রমও বাড়বে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এ প্রসঙ্গে নেত্রকোনার জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান বলেন, প্রকল্পটির কাজ শুরুর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু করা হবে। বেজা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি।
সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে নেত্রকোনায় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল করার উদ্যোগ নেয় সরকার। পাঁচ বছরের বেশি সময় আগে এই প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হলেও এখনো কাজ শুরু হয়নি। জেলার ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, এই এলাকায় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপিত হলে পিছিয়ে পড়া মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রকল্পটির কাজ শুরুর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই ভূমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) গভর্নিং বোর্ডের চতুর্থ সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ময়মনসিংহ সফরকালে ‘নেত্রকোনা বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’ এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
এরপর দীর্ঘদিন পার হলেও প্রকল্পের কাজের দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। জানা গেছে, পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি এই প্রকল্প নিয়ে কয়েকটি সভাও করেছে। এটি চলতি অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বরাদ্দবিহীন প্রকল্প হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০২২ সনের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। কিন্তু মার্চ চলে যাচ্ছে প্রকল্প শুরু হওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে ‘মেঘা প্রকল্প ইকোনমিক জোন’ গড়ার জন্য নেত্রকোনা সদর উপজেলার সিংহের বাংলা ইউনিয়নের ভদ্রপাড়া ও বর্ণি এলাকার ৫০০ একর জমি প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা হয়। প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায়ও অনুমোদন হয়। প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। প্রকল্প ব্যয়ের এক-তৃতীয়াংশ খরচ হবে জমি কেনা ও উন্নয়নে। ৫০০ একর জমি অধিগ্রহণে ৩৫৫ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে, যা মোট অনুমিত ব্যয়ের ২৩ দশমিক ৬ শতাংশ। ভূমি উন্নয়নে ব্যয় হবে ১৬৫ কোটি টাকা, যা মোট ব্যয়ের প্রায় ১১ শতাংশ।
নেত্রকোনা জেলা চেম্বারের সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, দেশের পিছিয়ে পড়া অঞ্চলে শিল্পকারখানা স্থাপনের মাধ্যমে সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সরকার এই ধরনের অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের উদ্যোগ নেয়। নেত্রকোনা জেলাকেও এই জন্য বেছে নেওয়া হয়। অর্থনৈতিক অঞ্চলটি স্থাপন হলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। এতে ওই এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে।
এ প্রসঙ্গে নেত্রকোনা চেম্বার অব কমার্সের সহসভাপতি এই আর খান পাঠান সাকি বলেন, ‘অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপিত হলে পিছিয়ে পরা নেত্রকোনার মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। মানুষের আশার সঞ্চার হয়েছিল। কিন্তু প্রকল্পটি আটকে আছে দীর্ঘদিন ধরে। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের মানুষের কর্মসংস্থান যেমন বাড়বে তেমনি অর্থনৈতিক উন্নয়ন কার্যক্রমও বাড়বে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এ প্রসঙ্গে নেত্রকোনার জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান বলেন, প্রকল্পটির কাজ শুরুর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু করা হবে। বেজা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪