আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সংক্রমণ বাড়লেও বড় ক্ষতির কারণ হওয়া করোনাভাইরাসকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করতে সক্ষম হবে বিশ্ব। এমন দিন আসবে যখন করোনা আর মহামারি থাকবে না, সংক্রমণের হার নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাবে না এবং রোগীদের উপচে পড়া ভিড় সামলাতে হিমশিম খাবে না হাসপাতালগুলো। বিশেষজ্ঞের ধারণা, করোনাভাইরাস শেষ পর্যন্ত হয়ে যাবে মৌসুমি ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই।
সম্প্রতি মার্কিন বিশেষজ্ঞ ড. ওফার লেভি সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে বলেছেন, ‘চলতি জানুয়ারির শেষের দিকে ওমিক্রন সংক্রমণের শীর্ষে পৌঁছাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ২০২২ সালেই এটি (করোনা) আমাদের সাধারণ জীবনযাত্রার অংশ হয়ে যেতে পারে, যা যাওয়া-আসার মধ্যেই থাকবে।’
বোস্টন শিশু হাসপাতালের টিকাদান কার্যক্রমের পরিচালক ড. লেভি আরও বলেন, ‘ধীরে ধীরে করোনা সংক্রমণের হার কমে আসবে এবং এরপরের শীতকালে আবার ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগ বাড়তে থাকবে। অর্থাৎ করোনা হয়ে যাবে এন্ডেমিকের (মহামারির শেষ পর্যায়) মতো।’
কিন্তু করোনাভাইরাস ঘন ঘন রূপ পরিবর্তন করায় কবে এই মহামারি শেষ হবে এবং মানুষ ‘নিউ নরমাল’ বা নতুন স্বাভাবিকে ফিরতে পারবে, তার কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা দিতে পারেননি বিশেষজ্ঞরা।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের টিকা সম্পর্কিত কমিটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ডা. আর্নল্ড মন্টো সিএনএনকে বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিকে প্যানডেমিক (মহামারি) বা এন্ডেমিক বলার নির্দিষ্ট কোনো পরিমাপ নেই। সুতরাং, নিয়মের ওপর ভিত্তি করে নয়, এটি সাধারণত প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে কী পদক্ষেপ নিতে হবে, তার ওপর নির্ভর করে। এখানে যা ভিন্ন তা হলো, আমরা সাধারণত যা দেখি করোনার টিকাগুলো তার চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর। আর এটি একটি ভালো খবর। কারণ, করোনা পরিস্থিতি আগের বছরগুলোর মতো ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা কম।’
‘অপেক্ষা করুন এবং দেখুন’
ডা. আর্নল্ডের মতে, এন্ডেমিক মানে কোনো জনগোষ্ঠীর মাঝে একটি রোগের স্থির উপস্থিতি থাকে। তবে এটি উদ্বেগজনকভাবে বিপুলসংখ্যক মানুষকে প্রভাবিত করে না।
২০২০ সালে করোনা সংক্রমণের শুরুর দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তারা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন করোনা আরও একটি সাধারণ ভাইরাসে পরিণত হতে পারে, যা কখনোই পুরোপুরি নির্মূল হবে না।
মহামারি বিশেষজ্ঞ ড. ফিলিপ ল্যান্ডরিগান সিএনএনকে বলেন, প্যান্ডেমিককে এন্ডেমিকে রূপান্তরিত করতে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তুলতে হবে, অর্থাৎ আরও বেশি মানুষকে টিকা নিতে হবে।
সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিভাগ, বিভিন্ন ল্যাব, হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের ফ্লু শনাক্তের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে সিডিসি। হাসপাতালে ভর্তি রোগী এবং তাদের মৃত্যুর ক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েঞ্জা সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলোর প্রভাব কেমন, তা বিশ্লেষণ করছে সংস্থাটি। এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো, করোনাভাইরাস সাধারণ ফ্লুতে পরিণত হলে তখন এটি নিয়ন্ত্রণে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, তা নির্ধারণ করা।
মার্কিন সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. স্টিফেন প্যারোডি বলেন, ‘আমরা যেখানে যেতে চাই সেখানে পৌঁছানোর জন্য আরও অনেক কাজ বাকি। আমি মনে করি, ২০২২ সালের মধ্যেই আমরা বড় পরিবর্তন দেখতে যাচ্ছি।’
সংক্রমণ বাড়লেও বড় ক্ষতির কারণ হওয়া করোনাভাইরাসকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করতে সক্ষম হবে বিশ্ব। এমন দিন আসবে যখন করোনা আর মহামারি থাকবে না, সংক্রমণের হার নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাবে না এবং রোগীদের উপচে পড়া ভিড় সামলাতে হিমশিম খাবে না হাসপাতালগুলো। বিশেষজ্ঞের ধারণা, করোনাভাইরাস শেষ পর্যন্ত হয়ে যাবে মৌসুমি ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই।
সম্প্রতি মার্কিন বিশেষজ্ঞ ড. ওফার লেভি সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে বলেছেন, ‘চলতি জানুয়ারির শেষের দিকে ওমিক্রন সংক্রমণের শীর্ষে পৌঁছাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ২০২২ সালেই এটি (করোনা) আমাদের সাধারণ জীবনযাত্রার অংশ হয়ে যেতে পারে, যা যাওয়া-আসার মধ্যেই থাকবে।’
বোস্টন শিশু হাসপাতালের টিকাদান কার্যক্রমের পরিচালক ড. লেভি আরও বলেন, ‘ধীরে ধীরে করোনা সংক্রমণের হার কমে আসবে এবং এরপরের শীতকালে আবার ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগ বাড়তে থাকবে। অর্থাৎ করোনা হয়ে যাবে এন্ডেমিকের (মহামারির শেষ পর্যায়) মতো।’
কিন্তু করোনাভাইরাস ঘন ঘন রূপ পরিবর্তন করায় কবে এই মহামারি শেষ হবে এবং মানুষ ‘নিউ নরমাল’ বা নতুন স্বাভাবিকে ফিরতে পারবে, তার কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা দিতে পারেননি বিশেষজ্ঞরা।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের টিকা সম্পর্কিত কমিটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ডা. আর্নল্ড মন্টো সিএনএনকে বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিকে প্যানডেমিক (মহামারি) বা এন্ডেমিক বলার নির্দিষ্ট কোনো পরিমাপ নেই। সুতরাং, নিয়মের ওপর ভিত্তি করে নয়, এটি সাধারণত প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে কী পদক্ষেপ নিতে হবে, তার ওপর নির্ভর করে। এখানে যা ভিন্ন তা হলো, আমরা সাধারণত যা দেখি করোনার টিকাগুলো তার চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর। আর এটি একটি ভালো খবর। কারণ, করোনা পরিস্থিতি আগের বছরগুলোর মতো ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা কম।’
‘অপেক্ষা করুন এবং দেখুন’
ডা. আর্নল্ডের মতে, এন্ডেমিক মানে কোনো জনগোষ্ঠীর মাঝে একটি রোগের স্থির উপস্থিতি থাকে। তবে এটি উদ্বেগজনকভাবে বিপুলসংখ্যক মানুষকে প্রভাবিত করে না।
২০২০ সালে করোনা সংক্রমণের শুরুর দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তারা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন করোনা আরও একটি সাধারণ ভাইরাসে পরিণত হতে পারে, যা কখনোই পুরোপুরি নির্মূল হবে না।
মহামারি বিশেষজ্ঞ ড. ফিলিপ ল্যান্ডরিগান সিএনএনকে বলেন, প্যান্ডেমিককে এন্ডেমিকে রূপান্তরিত করতে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তুলতে হবে, অর্থাৎ আরও বেশি মানুষকে টিকা নিতে হবে।
সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিভাগ, বিভিন্ন ল্যাব, হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের ফ্লু শনাক্তের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে সিডিসি। হাসপাতালে ভর্তি রোগী এবং তাদের মৃত্যুর ক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েঞ্জা সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলোর প্রভাব কেমন, তা বিশ্লেষণ করছে সংস্থাটি। এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো, করোনাভাইরাস সাধারণ ফ্লুতে পরিণত হলে তখন এটি নিয়ন্ত্রণে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, তা নির্ধারণ করা।
মার্কিন সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. স্টিফেন প্যারোডি বলেন, ‘আমরা যেখানে যেতে চাই সেখানে পৌঁছানোর জন্য আরও অনেক কাজ বাকি। আমি মনে করি, ২০২২ সালের মধ্যেই আমরা বড় পরিবর্তন দেখতে যাচ্ছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪