নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বইমেলার ঠিক মাঝখানে টিনের চালার দোতলা ঘর। দেখলে কারও বাড়ি মনে হতে পারে। দর্শনার্থীদের ছবি আর সেলফি তোলার হিড়িক পড়ে বাড়িটি ঘিরে। আকাশ প্রকাশনীর এমন ব্যতিক্রমী স্টল কেবল দৃষ্টিনন্দনই নয়, বিক্রিতেও যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। ভেতরে ঢুকতেই চোখে পড়ে স্টলের দেয়ালে সাঁটা একটি লিফলেট। তাতে লেখা, ‘ছবি তুলুন, বই ক্রয় করে আমাদের উৎসাহিত করুন।’
কথার যে সত্যতা আছে, তার প্রমাণ দিলেন প্রকাশনীটির ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। বললেন, ‘প্রতিবছরই আমরা ব্যতিক্রমধর্মী স্টল করি। গত বছর ছিল কুঁড়েঘর। এই বছর টিনের দোতলা বাড়ি। মাটির ঘরের আদলে করার কথা ছিল। আমাদের প্রকাশনীর মালিক আলমগীর সিকদার লোটন স্যারের পরিকল্পনা। ব্যতিক্রমধর্মী বলে অসংখ্য পাঠক এখানে ছবি তুলতে আসে। সঙ্গে বইও কিনে নিয়ে যাচ্ছে।’
মেলার পূর্ব প্রান্তের দিকে এসে দেখা মেলে পুঁথিনিলয় প্রকাশনীর। দেখলে মনে হয় স্টলের ছাদ করা হয়েছে মস্ত এক বই দিয়ে। স্টলের পাশেও সাজিয়ে রাখা হয়েছে কিছু বই। এক পাঠক প্রশ্ন করলেন, ‘এগুলো কি আসল?’ প্রকাশনীর ব্যবস্থাপক জিসান ফেরদৌসী স্মিত হেসে বললেন, ‘না, এগুলো ডামি।’
বইয়ের এই স্টলের পরিকল্পনা করেছেন প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী শ্যামল পাল। চারুকলার শিক্ষার্থীরা করেছেন এর নকশা। এই বাহারি নকশা পাঠক টানতে কতটুকু প্রভাব ফেলে জানতে চাইলে ব্যবস্থাপক বলেন, ‘প্রভাব তো আছেই। আমাদের এবারের স্টলটি মেলার একটা প্রান্তে পড়ে গেছে। এ কারণে পাঠক কম আসার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু দেখলাম, এমন ডিজাইন দেখে অনেকে দেখতে আসে, ভিড় করে। বইও বেচা হচ্ছে।’
এ রকম নান্দনিক নকশায় স্টল আছে মেলাজুড়েই। অন্যপ্রকাশের স্টল সাজানো হয়েছে রিকশাচিত্রের আদলে। সম্প্রতি ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র ইউনেসকোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
শব্দশৈলী, অনার্য, মিজান, ইউপিএলসহ বেশ কিছু প্রকাশনীর স্টলে নান্দনিকতার ছোঁয়া দেখা গেল।
মেলায় নতুন বই
বাংলা একাডেমি জানিয়েছে, গতকাল বুধবার সপ্তম দিনে মেলায় এসেছে ৬৯টি বই। এগুলোর মধ্যে গল্পগ্রন্থ ১০টি, উপন্যাস ১৫টি, প্রবন্ধের ৬টি, কবিতার ১৫টি, ছড়ার ২টি, শিশুতোষ ৫টি, জীবনীগ্রন্থ ৩টি, রচনাবলী ২টি, বিজ্ঞানবিষয়ক ১টি, সায়েন্স ফিকশন ৩টি। গত সাত দিন মিলিয়ে মেলায় নতুন বইয়ের সংখ্যা ৪১৮।
বইমেলার ঠিক মাঝখানে টিনের চালার দোতলা ঘর। দেখলে কারও বাড়ি মনে হতে পারে। দর্শনার্থীদের ছবি আর সেলফি তোলার হিড়িক পড়ে বাড়িটি ঘিরে। আকাশ প্রকাশনীর এমন ব্যতিক্রমী স্টল কেবল দৃষ্টিনন্দনই নয়, বিক্রিতেও যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। ভেতরে ঢুকতেই চোখে পড়ে স্টলের দেয়ালে সাঁটা একটি লিফলেট। তাতে লেখা, ‘ছবি তুলুন, বই ক্রয় করে আমাদের উৎসাহিত করুন।’
কথার যে সত্যতা আছে, তার প্রমাণ দিলেন প্রকাশনীটির ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। বললেন, ‘প্রতিবছরই আমরা ব্যতিক্রমধর্মী স্টল করি। গত বছর ছিল কুঁড়েঘর। এই বছর টিনের দোতলা বাড়ি। মাটির ঘরের আদলে করার কথা ছিল। আমাদের প্রকাশনীর মালিক আলমগীর সিকদার লোটন স্যারের পরিকল্পনা। ব্যতিক্রমধর্মী বলে অসংখ্য পাঠক এখানে ছবি তুলতে আসে। সঙ্গে বইও কিনে নিয়ে যাচ্ছে।’
মেলার পূর্ব প্রান্তের দিকে এসে দেখা মেলে পুঁথিনিলয় প্রকাশনীর। দেখলে মনে হয় স্টলের ছাদ করা হয়েছে মস্ত এক বই দিয়ে। স্টলের পাশেও সাজিয়ে রাখা হয়েছে কিছু বই। এক পাঠক প্রশ্ন করলেন, ‘এগুলো কি আসল?’ প্রকাশনীর ব্যবস্থাপক জিসান ফেরদৌসী স্মিত হেসে বললেন, ‘না, এগুলো ডামি।’
বইয়ের এই স্টলের পরিকল্পনা করেছেন প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী শ্যামল পাল। চারুকলার শিক্ষার্থীরা করেছেন এর নকশা। এই বাহারি নকশা পাঠক টানতে কতটুকু প্রভাব ফেলে জানতে চাইলে ব্যবস্থাপক বলেন, ‘প্রভাব তো আছেই। আমাদের এবারের স্টলটি মেলার একটা প্রান্তে পড়ে গেছে। এ কারণে পাঠক কম আসার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু দেখলাম, এমন ডিজাইন দেখে অনেকে দেখতে আসে, ভিড় করে। বইও বেচা হচ্ছে।’
এ রকম নান্দনিক নকশায় স্টল আছে মেলাজুড়েই। অন্যপ্রকাশের স্টল সাজানো হয়েছে রিকশাচিত্রের আদলে। সম্প্রতি ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র ইউনেসকোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
শব্দশৈলী, অনার্য, মিজান, ইউপিএলসহ বেশ কিছু প্রকাশনীর স্টলে নান্দনিকতার ছোঁয়া দেখা গেল।
মেলায় নতুন বই
বাংলা একাডেমি জানিয়েছে, গতকাল বুধবার সপ্তম দিনে মেলায় এসেছে ৬৯টি বই। এগুলোর মধ্যে গল্পগ্রন্থ ১০টি, উপন্যাস ১৫টি, প্রবন্ধের ৬টি, কবিতার ১৫টি, ছড়ার ২টি, শিশুতোষ ৫টি, জীবনীগ্রন্থ ৩টি, রচনাবলী ২টি, বিজ্ঞানবিষয়ক ১টি, সায়েন্স ফিকশন ৩টি। গত সাত দিন মিলিয়ে মেলায় নতুন বইয়ের সংখ্যা ৪১৮।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪