দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
স্বল্প খরচ আর সময়ে অধিক লাভের আশায় মুগ ডাল চাষ করে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার মুগ ডাল চাষিরা। গত এক দশকে উচ্চ ফলনশীল নানা জাতের বীজ বাজারে আসায় কৃষক খেসারির পরিবর্তে ধীরে ধীরে ঝুঁকে পড়েছে মুগ ডাল চাষে। উচ্চ ফলনশীল এসব বীজে ফলন বেশি। উৎপাদন খরচ কম। চাহিদাও ব্যাপক।
পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায় এবার ৬ হাজার হেক্টর জমিতে মুগ ডালের চাষ করা হয়েছে। এতে ১০ হাজার মেট্রিক টনের বেশি ফলনের আশা করছে উপজেলা কৃষি বিভাগ। খেতভর্তি মুগ ডালের ফুল ও ফল দেখে এবার কৃষকের মুখে দেখা দিয়েছে হাসির ঝিলিক। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বাম্পার ফলনের ব্যাপারে আশাবাদী তাঁরা।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মুগ চাষে অনুকূল আবহাওয়া ও আধুনিক কৃষি প্রযুক্তিতে কৃষকদের আগ্রহ সৃষ্টি হওয়ায় কম খরচে যথাসময়ে মুগের বাম্পার ফলন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আরও জানা যায়, প্রতি বিঘা জমিতে চাষ, বীজ, সার, কীটনাশক এবং পরিচর্যা বাবদ খরচ হয় ৫-৬ হাজার টাকা।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের প্রায় সব জায়গায় কৃষকের বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ এখন ফুলে ফুলে সবুজ হয়ে আছে। উপজেলার রাজাখালী, চরবয়েড়া, জলিশা, উত্তর মুরাদিয়া, দক্ষিণ মুরাদিয়া, লেবুখালি, বাঁশবুনিয়া গ্রামে দেখা যায়, গাছগুলো বেশ বড় হয়ে উঠেছে। এখন মুগ খেতে কীটনাশক এবং ওষুধ প্রয়োগের কাজসহ নানা কাজে ব্যস্ত চাষিরা। উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামের খেত ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
উপজেলার দক্ষিণ মুরাদিয়া গ্রামের রাজ্জাক গাজী বলেন, ‘চার বিঘা জমিতে মুগ ডাল চাষ করেছি এবার। অন্যান্য ফসলের তুলনায় মুগ ডাল চাষে খরচ ও পরিশ্রম কম। দামও ভালো পাওয়া যায়। একটু দেরিতে বিক্রি করলে মণপ্রতি ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকা পাওয়া যাবে।’
উপজেলার রাজাখালী গ্রামের মুগ ডাল চাষি মিজানুর রহমান বলেন, ‘সরকার থেকে বীজ, সার ও কীটনাশক যা দেওয়া হয় তা প্রয়োজনের তুলনায় কম। বরাদ্দ আরও বাড়িয়ে দেওয়া হলে কৃষকদের জন্য ভালো হতো।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মেহের মালিকা এ বিষয়ে বলেন, ‘মুগ ডাল একটি লাভজনক ফসল। মুগ ডাল চাষের জমিতে পরবর্তী সময়ে আমন চাষ করার জন্য ইউরিয়া সারের তেমন প্রয়োজন হয় না। মুগ ডাল চাষের কারণে জমিতে প্রচুর জৈব সারের সৃষ্টি হয়। এর ফলে আমনের ফলন খুব ভালো হয়।’
স্বল্প খরচ আর সময়ে অধিক লাভের আশায় মুগ ডাল চাষ করে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার মুগ ডাল চাষিরা। গত এক দশকে উচ্চ ফলনশীল নানা জাতের বীজ বাজারে আসায় কৃষক খেসারির পরিবর্তে ধীরে ধীরে ঝুঁকে পড়েছে মুগ ডাল চাষে। উচ্চ ফলনশীল এসব বীজে ফলন বেশি। উৎপাদন খরচ কম। চাহিদাও ব্যাপক।
পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায় এবার ৬ হাজার হেক্টর জমিতে মুগ ডালের চাষ করা হয়েছে। এতে ১০ হাজার মেট্রিক টনের বেশি ফলনের আশা করছে উপজেলা কৃষি বিভাগ। খেতভর্তি মুগ ডালের ফুল ও ফল দেখে এবার কৃষকের মুখে দেখা দিয়েছে হাসির ঝিলিক। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বাম্পার ফলনের ব্যাপারে আশাবাদী তাঁরা।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মুগ চাষে অনুকূল আবহাওয়া ও আধুনিক কৃষি প্রযুক্তিতে কৃষকদের আগ্রহ সৃষ্টি হওয়ায় কম খরচে যথাসময়ে মুগের বাম্পার ফলন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আরও জানা যায়, প্রতি বিঘা জমিতে চাষ, বীজ, সার, কীটনাশক এবং পরিচর্যা বাবদ খরচ হয় ৫-৬ হাজার টাকা।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের প্রায় সব জায়গায় কৃষকের বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ এখন ফুলে ফুলে সবুজ হয়ে আছে। উপজেলার রাজাখালী, চরবয়েড়া, জলিশা, উত্তর মুরাদিয়া, দক্ষিণ মুরাদিয়া, লেবুখালি, বাঁশবুনিয়া গ্রামে দেখা যায়, গাছগুলো বেশ বড় হয়ে উঠেছে। এখন মুগ খেতে কীটনাশক এবং ওষুধ প্রয়োগের কাজসহ নানা কাজে ব্যস্ত চাষিরা। উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামের খেত ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
উপজেলার দক্ষিণ মুরাদিয়া গ্রামের রাজ্জাক গাজী বলেন, ‘চার বিঘা জমিতে মুগ ডাল চাষ করেছি এবার। অন্যান্য ফসলের তুলনায় মুগ ডাল চাষে খরচ ও পরিশ্রম কম। দামও ভালো পাওয়া যায়। একটু দেরিতে বিক্রি করলে মণপ্রতি ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকা পাওয়া যাবে।’
উপজেলার রাজাখালী গ্রামের মুগ ডাল চাষি মিজানুর রহমান বলেন, ‘সরকার থেকে বীজ, সার ও কীটনাশক যা দেওয়া হয় তা প্রয়োজনের তুলনায় কম। বরাদ্দ আরও বাড়িয়ে দেওয়া হলে কৃষকদের জন্য ভালো হতো।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মেহের মালিকা এ বিষয়ে বলেন, ‘মুগ ডাল একটি লাভজনক ফসল। মুগ ডাল চাষের জমিতে পরবর্তী সময়ে আমন চাষ করার জন্য ইউরিয়া সারের তেমন প্রয়োজন হয় না। মুগ ডাল চাষের কারণে জমিতে প্রচুর জৈব সারের সৃষ্টি হয়। এর ফলে আমনের ফলন খুব ভালো হয়।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪