কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে অটো রাইস মিলের ছাইয়ে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। খোলা জমিতে ফেলা মিলের ছাই উড়ে এসে চোখে পড়ছে। চলমান গাড়ির চালকের চোখে পড়ায় ঘটছে দুর্ঘটনা। এ নিয়ে বারবার অভিযোগ করেও প্রতিকার হচ্ছে না বলে জানায় স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, উপজেলার চরহাজারী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে আবাসিক এলাকায় স্থাপিত লুনা এগ্রো অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড নামক রাইস মিলের ছাই জনজীবনে ভোগান্তির সৃষ্টি করছে।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ওই অটো রাইস মিলের ছাই ফেলা হয় বসুরহাট-হাজারীহাট সড়কের পাশে একটি খোলা জায়গায়। এই ছাই বাতাসে উড়ে প্রতিনিয়ত সড়কে চলাচলকারী বিভিন্ন বয়সের মানুষ, স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রী, বিভিন্ন যানবাহনের যাত্রী ও চালকদের চোখে পড়ে। এতে সড়ক দুর্ঘটনার পাশাপাশি চোখের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এমন বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পেতে চান এই সড়কে চলাচলকারী ও আশপাশে বসবাসকারীরা।
চরহাজারী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আলী হায়দার (২৩) বলেন, ‘খোলা জমিতে ফেলা রাইস মিলের ছাই উড়ে এসে চোখে পড়ে চোখে প্রচণ্ড যন্ত্রণা করে। চলন্ত গাড়ি চালকের চোখে পড়লে দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। একবার চোখে ছাই পড়লে ২ থেকে ৩ দিন পর্যন্ত চোখে যন্ত্রণা করে, চোখ লাল হয়ে থাকে।’ তিনি আরে বলেন, এ বিষয়ে রাইস মিলের তত্ত্বাবধায়ক বিপ্লব সাহাকে বেশ কয়েকবার অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাইনি।’
বসুরহাট সেন্ট্রাল হসপিটালের চেয়ারম্যান আবদুল মালেক এই সড়কে নিয়মিত মোটরসাইকেলে যাতায়াত করেন। তিনি জানান, খোলা জমিতে ফেলা এই ছাই প্রতিনিয়ত উড়তে থাকে। পথে মোটরসাইকেলসহ যেকোনো যানবাহন চালানো কষ্টকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। গাড়ি চালানোর সময় চোখে ছাই পড়লে আর কিছুই দেখা যায় না। শুধু চোখ জ্বলতে থাকে। কয়েকবার মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর চোখেও ছাই পড়েছিল দাবি করে তিনি জানান, চোখে পড়া ছাই খুব ভুগিয়েছে।
এদিকে লুনা এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের তত্ত্বাবধায়ক বিপ্লব সাহা বলেন, অভিযোগকারীদের অভিযোগ সত্য। পাশের বাড়ির পুকুর থেকে ঘণ্টায় ৩০০ টাকা দিয়ে পানি ছিটিয়ে ছাই ওড়া বন্ধ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু শুষ্ক মৌসুমে পুকুরের পানি কমে যাওয়ায়, তাঁরা এখন আর পানি দিচ্ছে না।
স্থানীয় ভুক্তভোগীরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাইস মিল মালিক কর্তৃপক্ষ নিজ উদ্যোগে অগভীর নলকূপ বসিয়ে এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন। কিন্তু তাঁরা তা কেন করছেন না, তা বুঝে আসেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোরশেদ আলম চৌধুরী বলেন, লুনা এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের ওড়ে যাওয়া ছাইয়ে যারা ভুক্তভোগী এবং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তাঁরা লিখিত অভিযোগ করলে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে অটো রাইস মিলের ছাইয়ে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। খোলা জমিতে ফেলা মিলের ছাই উড়ে এসে চোখে পড়ছে। চলমান গাড়ির চালকের চোখে পড়ায় ঘটছে দুর্ঘটনা। এ নিয়ে বারবার অভিযোগ করেও প্রতিকার হচ্ছে না বলে জানায় স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, উপজেলার চরহাজারী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে আবাসিক এলাকায় স্থাপিত লুনা এগ্রো অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড নামক রাইস মিলের ছাই জনজীবনে ভোগান্তির সৃষ্টি করছে।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ওই অটো রাইস মিলের ছাই ফেলা হয় বসুরহাট-হাজারীহাট সড়কের পাশে একটি খোলা জায়গায়। এই ছাই বাতাসে উড়ে প্রতিনিয়ত সড়কে চলাচলকারী বিভিন্ন বয়সের মানুষ, স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রী, বিভিন্ন যানবাহনের যাত্রী ও চালকদের চোখে পড়ে। এতে সড়ক দুর্ঘটনার পাশাপাশি চোখের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এমন বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পেতে চান এই সড়কে চলাচলকারী ও আশপাশে বসবাসকারীরা।
চরহাজারী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আলী হায়দার (২৩) বলেন, ‘খোলা জমিতে ফেলা রাইস মিলের ছাই উড়ে এসে চোখে পড়ে চোখে প্রচণ্ড যন্ত্রণা করে। চলন্ত গাড়ি চালকের চোখে পড়লে দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। একবার চোখে ছাই পড়লে ২ থেকে ৩ দিন পর্যন্ত চোখে যন্ত্রণা করে, চোখ লাল হয়ে থাকে।’ তিনি আরে বলেন, এ বিষয়ে রাইস মিলের তত্ত্বাবধায়ক বিপ্লব সাহাকে বেশ কয়েকবার অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাইনি।’
বসুরহাট সেন্ট্রাল হসপিটালের চেয়ারম্যান আবদুল মালেক এই সড়কে নিয়মিত মোটরসাইকেলে যাতায়াত করেন। তিনি জানান, খোলা জমিতে ফেলা এই ছাই প্রতিনিয়ত উড়তে থাকে। পথে মোটরসাইকেলসহ যেকোনো যানবাহন চালানো কষ্টকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। গাড়ি চালানোর সময় চোখে ছাই পড়লে আর কিছুই দেখা যায় না। শুধু চোখ জ্বলতে থাকে। কয়েকবার মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর চোখেও ছাই পড়েছিল দাবি করে তিনি জানান, চোখে পড়া ছাই খুব ভুগিয়েছে।
এদিকে লুনা এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের তত্ত্বাবধায়ক বিপ্লব সাহা বলেন, অভিযোগকারীদের অভিযোগ সত্য। পাশের বাড়ির পুকুর থেকে ঘণ্টায় ৩০০ টাকা দিয়ে পানি ছিটিয়ে ছাই ওড়া বন্ধ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু শুষ্ক মৌসুমে পুকুরের পানি কমে যাওয়ায়, তাঁরা এখন আর পানি দিচ্ছে না।
স্থানীয় ভুক্তভোগীরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাইস মিল মালিক কর্তৃপক্ষ নিজ উদ্যোগে অগভীর নলকূপ বসিয়ে এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন। কিন্তু তাঁরা তা কেন করছেন না, তা বুঝে আসেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোরশেদ আলম চৌধুরী বলেন, লুনা এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের ওড়ে যাওয়া ছাইয়ে যারা ভুক্তভোগী এবং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তাঁরা লিখিত অভিযোগ করলে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪