ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
মাগুরা জেলায় প্রসূতিসেবার সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থা ভারসাম্যহীন হয়ে আছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রসূতিদের বিনা মূল্যে সেবা থাকলেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ রয়েছে।
মাগুরা সদর হাসপাতালের প্রসূতিসেবা বিভাগের পাশাপাশি প্রসূতিসেবার একমাত্র ভরসা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র (ম্যাটারনিটি হাসপাতাল)। সেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই তিন মাস। কিন্তু বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশন চলছে ঠিকঠাক, যা টাকার অঙ্কে মাসে কোটি টাকার ওপরে। এ অবস্থায় দরিদ্র মানুষ বিনা মূল্যে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে বাধ্য হচ্ছেন বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা নিতে।
জেলায় প্রসূতিদের নরমাল ডেলিভারি কিংবা সিজার করাতে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে আধুনিক করা হয়েছিল মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটি (মাতৃসদন হাসপাতাল)। শহরের পুরোনো বাজার এলাকার এই হাসপাতালটি ১০ শয্যাবিশিষ্ট। তখন এই হাসপাতালটির। দীর্ঘদিনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. নন্দদুলাল বিশ্বাস গত বছরের নভেম্বরে বদলি হন। এর পর থেকে এই হাসপাতালটিতে কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই।
তাই অপারেশন থিয়েটারও বন্ধ হয়ে আছে। তিন মাসেও এর কোনো সমাধান হয়নি।
এই প্রসূতিকেন্দ্রে নরমাল ডেলিভারি থেকে সিজার—সবকিছুই বিনা মূল্যে করার ব্যবস্থা রয়েছে। তাই দরিদ্র মানুষের ভরসাস্থল হলেও শল্য চিকিৎসকের অভাবে এর কিছুই হচ্ছে না। সরেজমিনে দেখা যায়, এখানে একমাত্র চিকিৎসক রয়েছেন (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সুমা সাহা। তিনি জানান, ‘এখানে একজন শল্য চিকিৎসক তো অবশ্যই আসবেন। তবে নরমাল ডেলিভারি চলছে। সাধারণ চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছি। আমার একার পক্ষে সামলানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে।’
সোমা সাহা শল্য চিকিৎসক নন বলে সব রকম অপারেশন বন্ধ তিন মাস। এখানকার স্বাস্থ্যকর্মীরা জানান, এই সময়ে যে সব প্রসূতি সিজার করাতে আসছেন তাঁদের মাগুরা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু সদর হাসপাতালে সপ্তাহে দুই দিন সিজার (অপারেশন) করানোর দিন থাকায় ঝামেলা এড়াতে বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে রোগী চলে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
সরকারি মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র থেকে জানা যায়, গত নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি এ তিন মাসে নরমাল ডেলিভারি হয়েছে অন্তত ১০০ জনের। একটিও সিজার করানো হয়নি। সেখানে জরুরি রোগী দেখলে স্বাস্থ্য সহকারীরা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। সদরে প্রতিদিন অপারেশন না করায় বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবায় দরিদ্র রোগীরা যেতে বাধ্য হন। তখন সিজার রোগীদের গুনতে হয় বড় অঙ্কের টাকা।
জানুয়ারি মাসের ৬৫৭টি সিজারে প্রায় কোটি টাকার ওপরে প্রসূতিদের নিয়ে বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলো ব্যবসা করেছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে । অথচ এসব সিজার করা রোগীর অর্ধেকের বেশি সরকারি মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রে বিনা মূল্যে সেবা দেওয়া সম্ভব ছিল বলে জানান স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্টরা।
মাগুরায় বেসরকারি এসব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সম্প্রতি উঠে এসেছে নানা অনিয়ম ও অভিযোগ। গত ৩১ জানুয়ারি মাগুরা সিভিল সার্জনের নির্দেশে মাগুরা শহরে সাতটি অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করা হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া ক্লিনিকগুলো হলো শহরের সালেহা, শান্তি, পপুলার, একতা, ইবনে সিনা, আলট্রা ল্যাব, ফাতেমা প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিক। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে গড়ে তোলা অধিকাংশ ক্লিনিকের নেই অনুমোদন। অননুমোদিত এমন সাতটি প্রাইভেট হাসপাতাল এখন পুরোনো রোগীদের ছেড়ে বৈধ হওয়ার কাগজপত্র জোগাড় করছে বলে জানা গেছে।
এর সাত দিন পর ৭ জানুয়ারি শহর এলাকার হাসপাতালের পেছনে থাকা নিউ আল বারাকা নামের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে রাশিদা বেগম (২৪) নামে এক প্রসূতি ও তাঁর নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়া গেছে। রাশিদা মাগুরা সদর উপজেলার খর্দ গ্রামের রমজান শেখের স্ত্রী।
রাশিদার শ্বশুর মাখন বিশ্বাস অভিযোগ করেন, অস্ত্রোপচারের আগে রক্তের প্রয়োজন হলে রাশিদার শরীরে ‘ও’ পজিটিভ রক্তের পরিবর্তে ক্লিনিকের প্যাথলজি থেকে ‘এবি’ পজিটিভ রক্ত দেওয়া হয়। এতে জন্মের পরপরই অসুস্থ হয়ে মারা যায় ওই নবজাতক। অন্যদিকে রক্তের ভুল ব্যবহারের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন মা রাশিদা। উপায় না দেখে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ প্রসূতি রাশিদাকে দ্রুত ঢাকার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রোববার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোরে রাশিদার মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় সাভার থানায় একটি হত্যা মামলা করেছে ভুক্তভোগী পরিবার থেকে।
অপরদিকে প্রসূতিদের নিয়ে এমন ভোগান্তির অনেকটাই সমাধান হতে পারে মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটি বলে জানান মাগুরা জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক কাজী ফারুক আহমেদ। তিনি মোবাইল ফোনে জানান, ‘মাগুরা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটিতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক খুবই দরকার। এ বিভাগে শল্য চিকিৎসক পাওয়ার সংকট রয়েছে। তবু চেষ্টা চলছে। প্রসূতি মায়েদের সেবা অব্যাহত রাখতে আমি কয়েকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। তাঁরা আশ্বাস দিয়েছেন খুব তাড়াতাড়ি যেন এই সমস্যার সমাধান হয়। প্রতিষ্ঠানটির সেবার মান উন্নয়নের জন্য আমি সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে সব সময় দৃষ্টি আকর্ষণ করে যাচ্ছি।’
মাগুরা জেলায় প্রসূতিসেবার সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থা ভারসাম্যহীন হয়ে আছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রসূতিদের বিনা মূল্যে সেবা থাকলেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ রয়েছে।
মাগুরা সদর হাসপাতালের প্রসূতিসেবা বিভাগের পাশাপাশি প্রসূতিসেবার একমাত্র ভরসা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র (ম্যাটারনিটি হাসপাতাল)। সেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই তিন মাস। কিন্তু বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশন চলছে ঠিকঠাক, যা টাকার অঙ্কে মাসে কোটি টাকার ওপরে। এ অবস্থায় দরিদ্র মানুষ বিনা মূল্যে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে বাধ্য হচ্ছেন বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা নিতে।
জেলায় প্রসূতিদের নরমাল ডেলিভারি কিংবা সিজার করাতে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে আধুনিক করা হয়েছিল মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটি (মাতৃসদন হাসপাতাল)। শহরের পুরোনো বাজার এলাকার এই হাসপাতালটি ১০ শয্যাবিশিষ্ট। তখন এই হাসপাতালটির। দীর্ঘদিনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. নন্দদুলাল বিশ্বাস গত বছরের নভেম্বরে বদলি হন। এর পর থেকে এই হাসপাতালটিতে কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই।
তাই অপারেশন থিয়েটারও বন্ধ হয়ে আছে। তিন মাসেও এর কোনো সমাধান হয়নি।
এই প্রসূতিকেন্দ্রে নরমাল ডেলিভারি থেকে সিজার—সবকিছুই বিনা মূল্যে করার ব্যবস্থা রয়েছে। তাই দরিদ্র মানুষের ভরসাস্থল হলেও শল্য চিকিৎসকের অভাবে এর কিছুই হচ্ছে না। সরেজমিনে দেখা যায়, এখানে একমাত্র চিকিৎসক রয়েছেন (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সুমা সাহা। তিনি জানান, ‘এখানে একজন শল্য চিকিৎসক তো অবশ্যই আসবেন। তবে নরমাল ডেলিভারি চলছে। সাধারণ চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছি। আমার একার পক্ষে সামলানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে।’
সোমা সাহা শল্য চিকিৎসক নন বলে সব রকম অপারেশন বন্ধ তিন মাস। এখানকার স্বাস্থ্যকর্মীরা জানান, এই সময়ে যে সব প্রসূতি সিজার করাতে আসছেন তাঁদের মাগুরা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু সদর হাসপাতালে সপ্তাহে দুই দিন সিজার (অপারেশন) করানোর দিন থাকায় ঝামেলা এড়াতে বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে রোগী চলে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
সরকারি মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র থেকে জানা যায়, গত নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি এ তিন মাসে নরমাল ডেলিভারি হয়েছে অন্তত ১০০ জনের। একটিও সিজার করানো হয়নি। সেখানে জরুরি রোগী দেখলে স্বাস্থ্য সহকারীরা সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। সদরে প্রতিদিন অপারেশন না করায় বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবায় দরিদ্র রোগীরা যেতে বাধ্য হন। তখন সিজার রোগীদের গুনতে হয় বড় অঙ্কের টাকা।
জানুয়ারি মাসের ৬৫৭টি সিজারে প্রায় কোটি টাকার ওপরে প্রসূতিদের নিয়ে বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলো ব্যবসা করেছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে । অথচ এসব সিজার করা রোগীর অর্ধেকের বেশি সরকারি মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রে বিনা মূল্যে সেবা দেওয়া সম্ভব ছিল বলে জানান স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্টরা।
মাগুরায় বেসরকারি এসব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সম্প্রতি উঠে এসেছে নানা অনিয়ম ও অভিযোগ। গত ৩১ জানুয়ারি মাগুরা সিভিল সার্জনের নির্দেশে মাগুরা শহরে সাতটি অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করা হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া ক্লিনিকগুলো হলো শহরের সালেহা, শান্তি, পপুলার, একতা, ইবনে সিনা, আলট্রা ল্যাব, ফাতেমা প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিক। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে গড়ে তোলা অধিকাংশ ক্লিনিকের নেই অনুমোদন। অননুমোদিত এমন সাতটি প্রাইভেট হাসপাতাল এখন পুরোনো রোগীদের ছেড়ে বৈধ হওয়ার কাগজপত্র জোগাড় করছে বলে জানা গেছে।
এর সাত দিন পর ৭ জানুয়ারি শহর এলাকার হাসপাতালের পেছনে থাকা নিউ আল বারাকা নামের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে রাশিদা বেগম (২৪) নামে এক প্রসূতি ও তাঁর নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়া গেছে। রাশিদা মাগুরা সদর উপজেলার খর্দ গ্রামের রমজান শেখের স্ত্রী।
রাশিদার শ্বশুর মাখন বিশ্বাস অভিযোগ করেন, অস্ত্রোপচারের আগে রক্তের প্রয়োজন হলে রাশিদার শরীরে ‘ও’ পজিটিভ রক্তের পরিবর্তে ক্লিনিকের প্যাথলজি থেকে ‘এবি’ পজিটিভ রক্ত দেওয়া হয়। এতে জন্মের পরপরই অসুস্থ হয়ে মারা যায় ওই নবজাতক। অন্যদিকে রক্তের ভুল ব্যবহারের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন মা রাশিদা। উপায় না দেখে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ প্রসূতি রাশিদাকে দ্রুত ঢাকার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রোববার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোরে রাশিদার মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় সাভার থানায় একটি হত্যা মামলা করেছে ভুক্তভোগী পরিবার থেকে।
অপরদিকে প্রসূতিদের নিয়ে এমন ভোগান্তির অনেকটাই সমাধান হতে পারে মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটি বলে জানান মাগুরা জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক কাজী ফারুক আহমেদ। তিনি মোবাইল ফোনে জানান, ‘মাগুরা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটিতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক খুবই দরকার। এ বিভাগে শল্য চিকিৎসক পাওয়ার সংকট রয়েছে। তবু চেষ্টা চলছে। প্রসূতি মায়েদের সেবা অব্যাহত রাখতে আমি কয়েকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। তাঁরা আশ্বাস দিয়েছেন খুব তাড়াতাড়ি যেন এই সমস্যার সমাধান হয়। প্রতিষ্ঠানটির সেবার মান উন্নয়নের জন্য আমি সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে সব সময় দৃষ্টি আকর্ষণ করে যাচ্ছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪