গাজীপুর প্রতিনিধি
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না থাকা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় গাজীপুরে স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযানে বন্ধ করে দেওয়া ১৩৪টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক আবার চালু করা হয়েছে। বন্ধ ঘোষণার পর যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরদারি না থাকায় হাসপাতাল-সংশ্লিষ্টরা আবারও তাঁদের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করেছেন বলে মনে করছেন স্থানীয় লোকজন।
তবে সিভিল সার্জনের অফিস বলছে, আগামী ১০ দিনের মধ্যে ফের অভিযান চালানো হবে। আগের ১৩৪টিসহ মোট ১৬৫টি বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধের প্রস্তুতি চলছে। রোগীদের অসুবিধা যেন না হয় সে জন্য এসব হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি থাকা সব রোগীকে চিকিৎসা শেষে অন্যত্র স্থানান্তর করে হাসপাতাল খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায়ায় স্বাস্থ্যসেবার নামে ব্যবসা করে আসছে। দালালদের মাধ্যমে মার্কেটিং ও কমিশনের ভিত্তিতে রোগী এনে যেমন-তেমনভাবে চিকিৎসাসেবা দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। বেসরকারি এসব হাসপাতালের অধিকাংশরই নেই কাঙ্ক্ষিত জনবল। নেই স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমোদন, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ও পরিবেশ ছাড়পত্র। অনেক হাসপাতালে নেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, প্রশিক্ষিত টেকনোলজিস্ট ও নার্স। অনেক সময় ভুল চিকিৎসার কারণে মানুষের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের দেওয়া তথ্যমতে, জেলায় নিবন্ধন করা বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা ৪০০টি। এগুলোর মধ্যে ডায়াগনস্টিক সেন্টার ১১৪টি, ক্লিনিক ১৯টি, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক উভয় সংযুক্ত ২৬৪টি, ব্লাড ব্যাংক তিনটি। এ ছাড়াও জেলায় অনুমোদনহীন বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা ১৩৯টি। এসব প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধনের জন্য অনলাইনে আবেদনের কথা থাকলেও সংশ্লিষ্টরা তা করেননি। পরে উচ্চ আদালত ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে গাজীপুরের বিভিন্ন উপজেলায় অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে পরিচালিত ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়।
গাজীপুর প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল মোল্লা বলেন, ‘জেলার মাত্র ৬১টি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার আমাদের সদস্য। ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকদের সরকারি নির্দেশনা মেনে অনুমোদন নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি। যেসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সরকারি অনুমোদন নেই তাদের বিরুদ্ধে যেকোনো ব্যবস্থা নিলে আমাদের আপত্তি নেই।’
গাজীপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক নয়ন মিয়া বলেন, ‘পরিবেশের ছাড়পত্রবিহীন প্রতিষ্ঠানে আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা করে সতর্ক করছি। অভিযান অব্যাহত থাকবে।’ গাজীপুর জেলা সিভিল সার্জন খায়রুজ্জামান বলেন, ‘আমি শুনেছি বন্ধ করা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো আবার চালু হয়েছে। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আগের বন্ধ করা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ আরও ১৬৫টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের তালিকা করেছি। আগামী ১০ দিনের মধ্যে এসব হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের অন্যত্র স্থানান্তর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অভিযান চালিয়ে অবৈধ সব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করা হবে।’
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না থাকা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় গাজীপুরে স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযানে বন্ধ করে দেওয়া ১৩৪টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক আবার চালু করা হয়েছে। বন্ধ ঘোষণার পর যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরদারি না থাকায় হাসপাতাল-সংশ্লিষ্টরা আবারও তাঁদের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করেছেন বলে মনে করছেন স্থানীয় লোকজন।
তবে সিভিল সার্জনের অফিস বলছে, আগামী ১০ দিনের মধ্যে ফের অভিযান চালানো হবে। আগের ১৩৪টিসহ মোট ১৬৫টি বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধের প্রস্তুতি চলছে। রোগীদের অসুবিধা যেন না হয় সে জন্য এসব হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি থাকা সব রোগীকে চিকিৎসা শেষে অন্যত্র স্থানান্তর করে হাসপাতাল খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায়ায় স্বাস্থ্যসেবার নামে ব্যবসা করে আসছে। দালালদের মাধ্যমে মার্কেটিং ও কমিশনের ভিত্তিতে রোগী এনে যেমন-তেমনভাবে চিকিৎসাসেবা দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। বেসরকারি এসব হাসপাতালের অধিকাংশরই নেই কাঙ্ক্ষিত জনবল। নেই স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমোদন, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ও পরিবেশ ছাড়পত্র। অনেক হাসপাতালে নেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, প্রশিক্ষিত টেকনোলজিস্ট ও নার্স। অনেক সময় ভুল চিকিৎসার কারণে মানুষের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের দেওয়া তথ্যমতে, জেলায় নিবন্ধন করা বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা ৪০০টি। এগুলোর মধ্যে ডায়াগনস্টিক সেন্টার ১১৪টি, ক্লিনিক ১৯টি, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক উভয় সংযুক্ত ২৬৪টি, ব্লাড ব্যাংক তিনটি। এ ছাড়াও জেলায় অনুমোদনহীন বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা ১৩৯টি। এসব প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধনের জন্য অনলাইনে আবেদনের কথা থাকলেও সংশ্লিষ্টরা তা করেননি। পরে উচ্চ আদালত ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে গাজীপুরের বিভিন্ন উপজেলায় অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে পরিচালিত ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়।
গাজীপুর প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল মোল্লা বলেন, ‘জেলার মাত্র ৬১টি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার আমাদের সদস্য। ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকদের সরকারি নির্দেশনা মেনে অনুমোদন নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি। যেসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সরকারি অনুমোদন নেই তাদের বিরুদ্ধে যেকোনো ব্যবস্থা নিলে আমাদের আপত্তি নেই।’
গাজীপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক নয়ন মিয়া বলেন, ‘পরিবেশের ছাড়পত্রবিহীন প্রতিষ্ঠানে আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা করে সতর্ক করছি। অভিযান অব্যাহত থাকবে।’ গাজীপুর জেলা সিভিল সার্জন খায়রুজ্জামান বলেন, ‘আমি শুনেছি বন্ধ করা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো আবার চালু হয়েছে। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আগের বন্ধ করা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ আরও ১৬৫টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের তালিকা করেছি। আগামী ১০ দিনের মধ্যে এসব হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের অন্যত্র স্থানান্তর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অভিযান চালিয়ে অবৈধ সব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪