ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে শিক্ষকতার পাশাপাশি ক্যাপসিকাম আবাদ করে সফল হয়েছেন শহিদুল ইসলাম শাহিন। তিনি উপজেলার আদর্শপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। চলতি মৌসুমে দুই লাখ টাকার বেশি লাভ করতে পারবেন বলে আশা তাঁর। তাঁর এ সফলতা দেখে অনেকেই ক্যাপসিকাম চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহীদের শাহিনের মতো প্রতিনিয়ত প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হবে।
সম্প্রতি শাহিনের খেতে গেলে দেখা গেছে, সারি সারি গাছে ধরেছে সবুজ ক্যাপসিকাম। খেতে কাজ করছেন তিনি। এ সময় কথা হয় তাঁর সঙ্গে।
শাহিন বলেন, তিনি গজারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। ছয় বছর আগে ভৈরবের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে স্বজনদের সঙ্গে নিয়ে পিৎজা খেতে গিয়ে ক্যাপসিকামের কথা জানতে পারেন। তখন তিনি সিদ্ধান্ত নেন, শীতকালীন সবজির সঙ্গে ক্যাপসিকাম চাষ করবেন। এরপর রংপুরের নাসিক প্ল্যান্ট অ্যান্ড প্লট থেকে ২০১৭ সালে ৩০০ চারা সংগ্রহ করে এক বিঘা জমিতে আবাদ শুরু করেন। প্রথমে ক্যাপসিকাম পরিচর্যার সঠিক নিয়মকানুন না জানায় তেমন সুবিধা না করতে পারলেও এখন তিনি সফল।
শাহিন আরও বলেন, শীতকালই ক্যাপসিকাম চাষের উপযুক্ত সময়। অক্টোবরে চারা রোপণ করার মাত্র ৪৫ দিন পর থেকেই ফলন তোলা শুরু হয়। এক বিঘা জমিতে ক্যাপসিকাম চাষ করতে মালচিং খরচসহ প্রায় ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। এক বিঘা জমিতে ৩ থেকে ৪ হাজার ক্যাপসিকামের চারা আবাদ করা যায়। বর্তমানে তিনি প্রতি সপ্তাহে ৫ মণ ক্যাপসিকাম সংগ্রহ করেন। ১৬০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে ভৈরব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ঢাকার বিভিন্ন পাইকারি আড়তদার কিনে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর কাছ থেকে। তা ছাড়া তিনি ভৈরবের রেস্টুরেন্টগুলোতেও ক্যাপসিকাম সরবরাহ করছেন। চলতি মৌসুমে দুই লাখের বেশি লাভ হবে বলে আশা করছেন। কৃষি বিভাগ যদি স্থানীয় কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেয়, তাহলে সারা বছর গ্রিনহাউসের মাধ্যমে যেকোনো জায়গায় ক্যাপসিকাম আবাদ করা সম্ভব।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আকলিমা বেগম বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত শহিদুল ইসলাম শাহিনকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছি এবং পরামর্শ দিচ্ছি। এ ছাড়া এই ক্যাপসিকাম চাষে যাঁরা এগিয়ে আসবেন এবং আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন, তাঁদের কৃষি অফিস থেকে বীজ, প্রণোদনাসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে শিক্ষকতার পাশাপাশি ক্যাপসিকাম আবাদ করে সফল হয়েছেন শহিদুল ইসলাম শাহিন। তিনি উপজেলার আদর্শপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। চলতি মৌসুমে দুই লাখ টাকার বেশি লাভ করতে পারবেন বলে আশা তাঁর। তাঁর এ সফলতা দেখে অনেকেই ক্যাপসিকাম চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহীদের শাহিনের মতো প্রতিনিয়ত প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হবে।
সম্প্রতি শাহিনের খেতে গেলে দেখা গেছে, সারি সারি গাছে ধরেছে সবুজ ক্যাপসিকাম। খেতে কাজ করছেন তিনি। এ সময় কথা হয় তাঁর সঙ্গে।
শাহিন বলেন, তিনি গজারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। ছয় বছর আগে ভৈরবের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে স্বজনদের সঙ্গে নিয়ে পিৎজা খেতে গিয়ে ক্যাপসিকামের কথা জানতে পারেন। তখন তিনি সিদ্ধান্ত নেন, শীতকালীন সবজির সঙ্গে ক্যাপসিকাম চাষ করবেন। এরপর রংপুরের নাসিক প্ল্যান্ট অ্যান্ড প্লট থেকে ২০১৭ সালে ৩০০ চারা সংগ্রহ করে এক বিঘা জমিতে আবাদ শুরু করেন। প্রথমে ক্যাপসিকাম পরিচর্যার সঠিক নিয়মকানুন না জানায় তেমন সুবিধা না করতে পারলেও এখন তিনি সফল।
শাহিন আরও বলেন, শীতকালই ক্যাপসিকাম চাষের উপযুক্ত সময়। অক্টোবরে চারা রোপণ করার মাত্র ৪৫ দিন পর থেকেই ফলন তোলা শুরু হয়। এক বিঘা জমিতে ক্যাপসিকাম চাষ করতে মালচিং খরচসহ প্রায় ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। এক বিঘা জমিতে ৩ থেকে ৪ হাজার ক্যাপসিকামের চারা আবাদ করা যায়। বর্তমানে তিনি প্রতি সপ্তাহে ৫ মণ ক্যাপসিকাম সংগ্রহ করেন। ১৬০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে ভৈরব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ঢাকার বিভিন্ন পাইকারি আড়তদার কিনে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর কাছ থেকে। তা ছাড়া তিনি ভৈরবের রেস্টুরেন্টগুলোতেও ক্যাপসিকাম সরবরাহ করছেন। চলতি মৌসুমে দুই লাখের বেশি লাভ হবে বলে আশা করছেন। কৃষি বিভাগ যদি স্থানীয় কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেয়, তাহলে সারা বছর গ্রিনহাউসের মাধ্যমে যেকোনো জায়গায় ক্যাপসিকাম আবাদ করা সম্ভব।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আকলিমা বেগম বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত শহিদুল ইসলাম শাহিনকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছি এবং পরামর্শ দিচ্ছি। এ ছাড়া এই ক্যাপসিকাম চাষে যাঁরা এগিয়ে আসবেন এবং আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন, তাঁদের কৃষি অফিস থেকে বীজ, প্রণোদনাসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪