এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া
বরই চাষে খরচ বেশি হলেও বাগানে সাথি ফল হিসেবে এর কদর বেশ। নতুন কোনো ফলের বাগান করলে জমির বেশির ভাগ অংশ ফাঁকা পড়ে থাকে। তাই প্রথম বছর ওই ফাঁকা স্থানটি বরই চাষ করতে বেছে নিয়েছেন পুঠিয়ার কৃষকেরা। তাঁদের দেখাদেখি ভবিষ্যতে সাথি ফল হিসেবে বরই চাষে আগ্রহী হচ্ছেন আরও অনেকে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলার মোট ৩৫ হেক্টর জমিতে বরই চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে বলসুন্দরী, বাউকুল, আপেল কুল ও কাশ্মীরি বরই বেশি চাষ হয়েছে।
পীরগাছা এলাকার বরইচাষি আবদুল মতিন বলেন, আমবাগানের মধ্যে প্রায় এক বিঘা জমিতে বলসুন্দরী জাতের বরইয়ের চাষ করেছেন তিনি। বাজারে এই জাতের বরইয়ের চাহিদা বেশ। দামও মোটামুটি ভালো পাওয়া যায়। তিনি বলেন, তাঁর বাগান দেখতে স্থানীয় অনেক কৃষক আসছেন। তাঁরা ভবিষ্যতে বরই চাষ করতে চাচ্ছেন।
গোপালহাটি গ্রামের বরই চাষি মাসুদ রানা বলেন, এক বিঘা জমিতে বরই চাষ করতে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়। জাত ও মান ভালো হলে বরইয়ে প্রতি বিঘায় ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, বাজারে ভালো জাতের বরই আসতে এখনো এক মাসের মতো লাগবে। বর্তমানে বাজারে যেসব বরই আসছে সেগুলো কেজিপ্রতি প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বরইয়ের বাগান প্রতিবছর নতুন করে রোপণ করাই ভালো। একই গাছে দুই বা তিনবার বরই নিতে গেলে সাইজে ছোট ও মান খারাপ হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুন্নাহার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাদের এলাকার চাষিরা বর্তমানে সাথি ফসল হিসেবে বরই চাষ করছেন। অনেকে নতুন রোপণ করা আম, মাল্টা, ড্রাগন ও পেয়ারাবাগানগুলোতে বরই চাষ বেশি করছেন।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, নতুন কোনো ফলের বাগান করলে জমির বেশির ভাগ অংশ পড়ে থাকে। তাই প্রথম বছর ওই ফাঁকা স্থানটিতে চাষিরা বরই চাষ করছেন। এতে করে ফল বাগানে চাষিরা লাভ বেশি পাচ্ছেন। এবার আবহাওয়া অনেক ভালো। তাই বরইয়ের বাগানগুলোতে ভালো ফলন হবে বলে আশা করছেন তিনি।
বরই চাষে খরচ বেশি হলেও বাগানে সাথি ফল হিসেবে এর কদর বেশ। নতুন কোনো ফলের বাগান করলে জমির বেশির ভাগ অংশ ফাঁকা পড়ে থাকে। তাই প্রথম বছর ওই ফাঁকা স্থানটি বরই চাষ করতে বেছে নিয়েছেন পুঠিয়ার কৃষকেরা। তাঁদের দেখাদেখি ভবিষ্যতে সাথি ফল হিসেবে বরই চাষে আগ্রহী হচ্ছেন আরও অনেকে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলার মোট ৩৫ হেক্টর জমিতে বরই চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে বলসুন্দরী, বাউকুল, আপেল কুল ও কাশ্মীরি বরই বেশি চাষ হয়েছে।
পীরগাছা এলাকার বরইচাষি আবদুল মতিন বলেন, আমবাগানের মধ্যে প্রায় এক বিঘা জমিতে বলসুন্দরী জাতের বরইয়ের চাষ করেছেন তিনি। বাজারে এই জাতের বরইয়ের চাহিদা বেশ। দামও মোটামুটি ভালো পাওয়া যায়। তিনি বলেন, তাঁর বাগান দেখতে স্থানীয় অনেক কৃষক আসছেন। তাঁরা ভবিষ্যতে বরই চাষ করতে চাচ্ছেন।
গোপালহাটি গ্রামের বরই চাষি মাসুদ রানা বলেন, এক বিঘা জমিতে বরই চাষ করতে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়। জাত ও মান ভালো হলে বরইয়ে প্রতি বিঘায় ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, বাজারে ভালো জাতের বরই আসতে এখনো এক মাসের মতো লাগবে। বর্তমানে বাজারে যেসব বরই আসছে সেগুলো কেজিপ্রতি প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বরইয়ের বাগান প্রতিবছর নতুন করে রোপণ করাই ভালো। একই গাছে দুই বা তিনবার বরই নিতে গেলে সাইজে ছোট ও মান খারাপ হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুন্নাহার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাদের এলাকার চাষিরা বর্তমানে সাথি ফসল হিসেবে বরই চাষ করছেন। অনেকে নতুন রোপণ করা আম, মাল্টা, ড্রাগন ও পেয়ারাবাগানগুলোতে বরই চাষ বেশি করছেন।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, নতুন কোনো ফলের বাগান করলে জমির বেশির ভাগ অংশ পড়ে থাকে। তাই প্রথম বছর ওই ফাঁকা স্থানটিতে চাষিরা বরই চাষ করছেন। এতে করে ফল বাগানে চাষিরা লাভ বেশি পাচ্ছেন। এবার আবহাওয়া অনেক ভালো। তাই বরইয়ের বাগানগুলোতে ভালো ফলন হবে বলে আশা করছেন তিনি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪