প্রতিনিধি, ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ভবনের দক্ষিণ-পূর্ব কোণের কৃষ্ণচূড়াগাছটি নিয়ে অনেকের অনেক স্মৃতি। গতকাল বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেসব স্মৃতিচারণা করে গাছটি কেটে ফেলায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অবশ্য বলছে, ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে ওই কৃষ্ণচূড়াগাছ এবং দুটি ইউক্যালিপটাস কেটে ফেলা হয়েছে। তিনটির বদলে একাধিক গাছ লাগানোর আশ্বাসও দিয়েছে তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত মঙ্গলবার থেকে গাছগুলো কাটার কাজ শুরু হয়। গতকাল গাছ কাটার খবর ফেসবুকে আসার পর এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। শিক্ষার্থীরা কৃষ্ণচূড়াগাছ কাটায় ক্ষোভ প্রকাশ করে এর প্রতিবাদ জানান। আসাদুজ্জামান নামে এক শিক্ষার্থী তাঁর ফেসবুকে লেখেন, ‘এই গাছগুলো কেটে কী উন্নয়ন হলো জানি না! তবে ভালো কিছু হয়নি সেটা বলতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গাছগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবেগের সঙ্গে জড়িত। এসব দৃশ্য দেখে আহত হলাম।’
সাদিয়া তাসনীম মীম নামে আরেক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘ক্যাম্পাসে সৌন্দর্যবর্ধন বা কোনো কাজে সব সময় গাছই কেন কাটতে হয়? বিশেষ করে পুরোনো গাছগুলো! না আমরা নিজেরা গাছ লাগাব, না গাছ কাটা নিয়ে কোনো প্রতিবাদ করব। অবশ্য প্রতিবাদ করে লাভ হলে বাংলা একাডেমির সামনের গাছগুলো এখনো থাকত।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী জানালেন, কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য নয়, গাছগুলো হেলে পড়ায় মারাত্মক দুর্ঘটনা এড়াতে সেগুলো কাটা হয়েছে। ওই জায়গায় নতুন করে গাছ লাগানো হবে।
জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবরি কালচার সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহা বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা বিরোধিতা করলেও; আমরা তো শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ঝুঁকিতে ফেলতে পারি না। গাছগুলো রাস্তার দিকে ঝুঁকে পড়েছে। এর আগেও ক্যাম্পাসে গাছ পড়ে দুর্ঘটনা ঘটেছে। নিরাপত্তার স্বার্থে গাছগুলো কাটতে হয়েছে।’
ক্যাম্পাসে এমন ঝুঁকিপূর্ণ আরও কিছু গাছ রয়েছে জানিয়ে ড. মিহির লাল বলেন, ‘নিরাপত্তার জন্য ধাপে ধাপে ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটা হবে। এর পরিবর্তে শোভা বর্ধনকারী গাছ লাগানোর পরিকল্পনা হয়েছে। মাঝারি সাইজের এবং অল্প সময়েই ফুল ধরে এমন গাছ লাগানো হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ভবনের দক্ষিণ-পূর্ব কোণের কৃষ্ণচূড়াগাছটি নিয়ে অনেকের অনেক স্মৃতি। গতকাল বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেসব স্মৃতিচারণা করে গাছটি কেটে ফেলায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অবশ্য বলছে, ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে ওই কৃষ্ণচূড়াগাছ এবং দুটি ইউক্যালিপটাস কেটে ফেলা হয়েছে। তিনটির বদলে একাধিক গাছ লাগানোর আশ্বাসও দিয়েছে তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত মঙ্গলবার থেকে গাছগুলো কাটার কাজ শুরু হয়। গতকাল গাছ কাটার খবর ফেসবুকে আসার পর এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। শিক্ষার্থীরা কৃষ্ণচূড়াগাছ কাটায় ক্ষোভ প্রকাশ করে এর প্রতিবাদ জানান। আসাদুজ্জামান নামে এক শিক্ষার্থী তাঁর ফেসবুকে লেখেন, ‘এই গাছগুলো কেটে কী উন্নয়ন হলো জানি না! তবে ভালো কিছু হয়নি সেটা বলতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গাছগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবেগের সঙ্গে জড়িত। এসব দৃশ্য দেখে আহত হলাম।’
সাদিয়া তাসনীম মীম নামে আরেক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘ক্যাম্পাসে সৌন্দর্যবর্ধন বা কোনো কাজে সব সময় গাছই কেন কাটতে হয়? বিশেষ করে পুরোনো গাছগুলো! না আমরা নিজেরা গাছ লাগাব, না গাছ কাটা নিয়ে কোনো প্রতিবাদ করব। অবশ্য প্রতিবাদ করে লাভ হলে বাংলা একাডেমির সামনের গাছগুলো এখনো থাকত।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী জানালেন, কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য নয়, গাছগুলো হেলে পড়ায় মারাত্মক দুর্ঘটনা এড়াতে সেগুলো কাটা হয়েছে। ওই জায়গায় নতুন করে গাছ লাগানো হবে।
জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবরি কালচার সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহা বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা বিরোধিতা করলেও; আমরা তো শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ঝুঁকিতে ফেলতে পারি না। গাছগুলো রাস্তার দিকে ঝুঁকে পড়েছে। এর আগেও ক্যাম্পাসে গাছ পড়ে দুর্ঘটনা ঘটেছে। নিরাপত্তার স্বার্থে গাছগুলো কাটতে হয়েছে।’
ক্যাম্পাসে এমন ঝুঁকিপূর্ণ আরও কিছু গাছ রয়েছে জানিয়ে ড. মিহির লাল বলেন, ‘নিরাপত্তার জন্য ধাপে ধাপে ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটা হবে। এর পরিবর্তে শোভা বর্ধনকারী গাছ লাগানোর পরিকল্পনা হয়েছে। মাঝারি সাইজের এবং অল্প সময়েই ফুল ধরে এমন গাছ লাগানো হবে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫