সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) বর্ধিত এলাকার ঘোষিত ৩৮ ও ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের সীমানা নিয়ে আপত্তির শুনানি সম্পন্ন হয়েছে। গত বুধবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় নিজ নিজ এলাকার আপত্তির বিষয়টি তুলে ধরেন লিখিত আপত্তিকারকদের পক্ষের প্রতিনিধিরা।
শুনানিতে সিটি করপোরেশনের বর্ধিত এলাকার ৩৮ ও ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের সীমানা পুনর্বিন্যাসের জন্য জোরালো দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। এ সময় তাঁরা তাঁদের আপত্তির পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন।
শুনানিকালে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, সিসিকের নবগঠিত ৩৮ ও ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের পুরো এলাকা সদ্য বিলুপ্ত সিলেট সদর উপজেলার টুকেরবাজার ইউনিয়নের ১, ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। সিসিকের ঘোষিত ওয়ার্ডে বিভিন্ন গ্রাম বা এলাকাকে দুই ওয়ার্ডে (আংশিক) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা একটি গ্রাম, পাড়া অর্থাৎ একটি পঞ্চায়েতকে দুই ভাগে বিভক্ত করে। এতে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
আপত্তি উপস্থাপনকারীরা আরও বলেন, টুকেরবাজার একটি প্রাচীন জনবসতি ও ঐতিহ্যবাহী এলাকা। এখানকার অধিবাসীরা শত শত বছরের ইতিহাস ধারণ করে পারিবারিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে লালন করে আসছেন। ঘোষিত ওয়ার্ডের মাধ্যমে এলাকাকে বিভাজন করে ওই এলাকার সামাজিক ঐক্য ও সংস্কৃতিকে বিভক্ত করা হয়েছে।
তাঁরা সদ্যবিলুপ্ত টুকেরবাজার ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের পুরো এলাকা অর্থাৎ পূর্বে আখালীয়া ঘাট এলাকা থেকে শুরু করে পশ্চিমে গৌরিপুর ঘোপাল পূর্ব পর্যন্ত তিনটি ওয়ার্ড নিয়ে সিসিকের একটি ওয়ার্ড ও বিলুপ্ত টুকেরবাজার ইউনিয়নের ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুরো এলাকা নিয়ে আরেকটি ওয়ার্ড গঠনের দাবি জানান।
শুনানি গ্রহণ করেন সিলেট জেলা প্রশাসনের পক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. মামুনুর রশীদ। সিটি করপোরেশনের পক্ষে সিসিকের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা ইয়াসমিন নাহার রুমা উপস্থিত ছিলেন।
শুনানিতে এলাকাবাসীর পক্ষে অংশগ্রহণ করেন সাংবাদিক মকসুদ আহমদ মকসুদ, সিলেট সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবুল কাশেম, আমির উদ্দিন আহমদ, অ্যাডভোকেট ফারুক আহমদ, আলতাফ হোসেন সুমন, বিলুপ্ত টুকেরবাজার ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য এনাম আহমদ, ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. ফরিদ মিয়া, ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. হাফিজুর রহমান, টুকেরবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি হাজী নেফাজ উদ্দিন প্রমুখ।
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) বর্ধিত এলাকার ঘোষিত ৩৮ ও ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের সীমানা নিয়ে আপত্তির শুনানি সম্পন্ন হয়েছে। গত বুধবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় নিজ নিজ এলাকার আপত্তির বিষয়টি তুলে ধরেন লিখিত আপত্তিকারকদের পক্ষের প্রতিনিধিরা।
শুনানিতে সিটি করপোরেশনের বর্ধিত এলাকার ৩৮ ও ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের সীমানা পুনর্বিন্যাসের জন্য জোরালো দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। এ সময় তাঁরা তাঁদের আপত্তির পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন।
শুনানিকালে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, সিসিকের নবগঠিত ৩৮ ও ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের পুরো এলাকা সদ্য বিলুপ্ত সিলেট সদর উপজেলার টুকেরবাজার ইউনিয়নের ১, ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। সিসিকের ঘোষিত ওয়ার্ডে বিভিন্ন গ্রাম বা এলাকাকে দুই ওয়ার্ডে (আংশিক) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা একটি গ্রাম, পাড়া অর্থাৎ একটি পঞ্চায়েতকে দুই ভাগে বিভক্ত করে। এতে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
আপত্তি উপস্থাপনকারীরা আরও বলেন, টুকেরবাজার একটি প্রাচীন জনবসতি ও ঐতিহ্যবাহী এলাকা। এখানকার অধিবাসীরা শত শত বছরের ইতিহাস ধারণ করে পারিবারিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে লালন করে আসছেন। ঘোষিত ওয়ার্ডের মাধ্যমে এলাকাকে বিভাজন করে ওই এলাকার সামাজিক ঐক্য ও সংস্কৃতিকে বিভক্ত করা হয়েছে।
তাঁরা সদ্যবিলুপ্ত টুকেরবাজার ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের পুরো এলাকা অর্থাৎ পূর্বে আখালীয়া ঘাট এলাকা থেকে শুরু করে পশ্চিমে গৌরিপুর ঘোপাল পূর্ব পর্যন্ত তিনটি ওয়ার্ড নিয়ে সিসিকের একটি ওয়ার্ড ও বিলুপ্ত টুকেরবাজার ইউনিয়নের ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুরো এলাকা নিয়ে আরেকটি ওয়ার্ড গঠনের দাবি জানান।
শুনানি গ্রহণ করেন সিলেট জেলা প্রশাসনের পক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. মামুনুর রশীদ। সিটি করপোরেশনের পক্ষে সিসিকের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা ইয়াসমিন নাহার রুমা উপস্থিত ছিলেন।
শুনানিতে এলাকাবাসীর পক্ষে অংশগ্রহণ করেন সাংবাদিক মকসুদ আহমদ মকসুদ, সিলেট সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবুল কাশেম, আমির উদ্দিন আহমদ, অ্যাডভোকেট ফারুক আহমদ, আলতাফ হোসেন সুমন, বিলুপ্ত টুকেরবাজার ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য এনাম আহমদ, ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. ফরিদ মিয়া, ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. হাফিজুর রহমান, টুকেরবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি হাজী নেফাজ উদ্দিন প্রমুখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১০ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪