শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে এক খুচরা বিক্রেতার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সার গুদামজাত করার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের বাজারে আকন্দ ট্রেডার্সের একটি গুদামে সহস্রাধিক বস্তা এমওপি ও ডিএপি সার মজুত করা আছে বলে অভিযোগ আছে। ওই বিক্রেতার নাম কলিম উদ্দীন আকন্দ। তিনি নিজেকে সাবডিলার দাবি করেন।
জানতে চাইলে কলিম উদ্দীন আকন্দ জানান, তিনি বগুড়ার কনক ট্রেডার্সের কাছ থেকে ৪৪০ বস্তা ডিএপি সার কিনেছেন। তবে ভাউচার দেখতে চাইলে তিনি যশোরের নওয়াপাড়ার জাহিদ ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির পরিবহনের একটি চালান দেখান। এরপর তাঁর কাছ থেকে কথিত কনক ট্রেডার্সের মোবাইল নম্বর নিয়ে কথা বললে তাঁরা সার বিক্রির কথা অস্বীকার করেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা শেরপুরে কোনো সার বিক্রি করেননি।
এদিকে কলিম উদ্দীন আকন্দের ভাতিজা মমিনুর রহমানের চাতালের গুদামে মিলেছে আরও দুই শতাধিক বস্তা ডিএপি সার। জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁর নিজস্ব জমিতে প্রয়োগ করার উদ্দেশ্যে এ সার মজুত করেছেন। তবে তিনি সার কেনার কোনো কাগজ দেখাতে পারেননি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন কৃষক বলেন, ব্যবসায়ী কলিম উদ্দীন আকন্দের গুদামে মাঝেমধ্যেই গভীর রাতে সার খালাস করা হয়। পরে কৃষকদের কাছে অধিক দামে বিক্রি করেন।
কৃষকেরা আরও বলেন, প্রতি বস্তা সারের সরকারি দর ইউরিয়া ৮০০ টাকা, টিএসপি ১ হাজার ১০০, ডিএপি ৮০০ ও এমওপি ৭৫০ টাকা। তবে খুচরা বাজারে দর ইউরিয়া ৮৫০, টিএসপি ১২৪০, ডিএপি ৯২০ ও এমওপি ৯৩০ টাকা।
সার ডিলার নিয়োগ ও বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা ২০০৯ অনুযায়ী, একজন খুচরা সার বিক্রেতা অনুমোদিত ডিলার বা অনুমোদিত উৎস ব্যতীত অন্য কোনো উৎসের সার বিপণন বা সংরক্ষণ করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। কিন্তু দোকান বন্ধ থাকায় তাৎক্ষণিক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে ওই সার বিক্রেতাকে ডেকে কথা বলেছেন। তাঁকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবার দেখা করতে বলা হয়েছে। কোনো অনিয়ম প্রমাণ হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ময়নুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বগুড়ার শেরপুরে এক খুচরা বিক্রেতার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সার গুদামজাত করার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের বাজারে আকন্দ ট্রেডার্সের একটি গুদামে সহস্রাধিক বস্তা এমওপি ও ডিএপি সার মজুত করা আছে বলে অভিযোগ আছে। ওই বিক্রেতার নাম কলিম উদ্দীন আকন্দ। তিনি নিজেকে সাবডিলার দাবি করেন।
জানতে চাইলে কলিম উদ্দীন আকন্দ জানান, তিনি বগুড়ার কনক ট্রেডার্সের কাছ থেকে ৪৪০ বস্তা ডিএপি সার কিনেছেন। তবে ভাউচার দেখতে চাইলে তিনি যশোরের নওয়াপাড়ার জাহিদ ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির পরিবহনের একটি চালান দেখান। এরপর তাঁর কাছ থেকে কথিত কনক ট্রেডার্সের মোবাইল নম্বর নিয়ে কথা বললে তাঁরা সার বিক্রির কথা অস্বীকার করেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা শেরপুরে কোনো সার বিক্রি করেননি।
এদিকে কলিম উদ্দীন আকন্দের ভাতিজা মমিনুর রহমানের চাতালের গুদামে মিলেছে আরও দুই শতাধিক বস্তা ডিএপি সার। জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁর নিজস্ব জমিতে প্রয়োগ করার উদ্দেশ্যে এ সার মজুত করেছেন। তবে তিনি সার কেনার কোনো কাগজ দেখাতে পারেননি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন কৃষক বলেন, ব্যবসায়ী কলিম উদ্দীন আকন্দের গুদামে মাঝেমধ্যেই গভীর রাতে সার খালাস করা হয়। পরে কৃষকদের কাছে অধিক দামে বিক্রি করেন।
কৃষকেরা আরও বলেন, প্রতি বস্তা সারের সরকারি দর ইউরিয়া ৮০০ টাকা, টিএসপি ১ হাজার ১০০, ডিএপি ৮০০ ও এমওপি ৭৫০ টাকা। তবে খুচরা বাজারে দর ইউরিয়া ৮৫০, টিএসপি ১২৪০, ডিএপি ৯২০ ও এমওপি ৯৩০ টাকা।
সার ডিলার নিয়োগ ও বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা ২০০৯ অনুযায়ী, একজন খুচরা সার বিক্রেতা অনুমোদিত ডিলার বা অনুমোদিত উৎস ব্যতীত অন্য কোনো উৎসের সার বিপণন বা সংরক্ষণ করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। কিন্তু দোকান বন্ধ থাকায় তাৎক্ষণিক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে ওই সার বিক্রেতাকে ডেকে কথা বলেছেন। তাঁকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবার দেখা করতে বলা হয়েছে। কোনো অনিয়ম প্রমাণ হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ময়নুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪