ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
ফরিদগঞ্জ পৌর শহরসহ গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন মুদি ও চায়ের দোকানে মিলছে নানা রোগের ওষুধ। মুদি ও চায়ের দোকানিরা বিভিন্ন মালামাল বিক্রির পাশাপাশি চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই বিক্রি করছেন এসব ওষুধ। এতে জনস্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়বে বলে চিকিৎসকেরা আশঙ্কা করছেন।
সরেজমিনে জানা গেছে, ফরিদগঞ্জ পৌর শহরসহ গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন মুদি ও চায়ের দোকানে মিলছে ব্যথানাশক, অ্যান্টিবায়োটিকসহ বিভিন্ন ওষুধ। যা সেবনে বাড়ছে নানা স্বাস্থ্যঝুঁকি। এভাবে চলতে থাকলে জনজীবন ঝুঁকিতে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্যবিদেরা।
যেকোনো বয়সের মানুষের জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, শরীর ও বুক ব্যথাসহ এসব রোগের জন্য এখন আর চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় না। রোগের বর্ণনা দিলে মুদি ও চায়ের দোকানদারেরা ওষুধ দিয়ে দেন। সেই সঙ্গে বলে দেন খাওয়ার নিয়মও। এখানে ওষুধ নিতে কোনো প্রকার টেস্টের প্রয়োজন হয় না। তাই গ্রামের অসচেতন ও হতদরিদ্র মানুষেরা বিভিন্ন রোগের জন্য এখান থেকেই ওষুধ কিনে সেবন করছে। এমনকি শিশুদেরও সেবন করতে দেওয়া হচ্ছে এসব ওষুধ। গ্রামীণ জনপদের বেশির ভাগ মুদি ও চায়ের দোকানে সহজেই মেলে এসব ওষুধ। এমনকি এসব ওষুধের মেয়াদ আছে কি না, তাও না দেখেই বিক্রি করা হয়। ফলে মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবন যেকোনো সময় ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন মুদি ও চায়ের দোকানদার বলেন, ‘আমরা জটিল কোনো রোগের ওষুধ বিক্রি করি না। গ্যাস, মাথাব্যথা, জ্বর, কাশি—এ ধরনের রোগের ওষুধ বিক্রি করি। এতে বরং মানুষের উপকারই হয়।’
এ সময় মুদি ও চায়ের দোকানে ওষুধ বিক্রির অনুমতি আছে কি না, জানতে চাইলে তাঁরা কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফ আহামেদ চৌধুরী বলেন, মুদি ও চায়ের দোকানিরা কোনোভাবেই ওষুধ বিক্রি করতে পারেন না। এটি দণ্ডনীয় অপরাধ। এতে জনগোষ্ঠী মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়বে। প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়ে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ড্রাগিস্ট অ্যান্ড কেমিস্ট সমিতির ফরিদগঞ্জ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দার পাঠান টিপু বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া ওষুধ বিক্রি সম্পূর্ণ অবৈধ। লাইসেন্সকৃত দোকানেও প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ বিক্রি করা যাবে না। ফার্মেসি ছাড়াও অন্য দোকানে ওষুধ বিক্রির বিষয়ে আমরা কিছু তালিকা হাতে পেয়েছি। ওষুধ প্রশাসনে নিয়ে আমরা দ্রুতই তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
জেলা ড্রাগ সুপার মৌসুমী আকতার বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া ওষুধ বিক্রি সম্পূর্ণ অবৈধ। খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা নেব।’
ফরিদগঞ্জ পৌর শহরসহ গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন মুদি ও চায়ের দোকানে মিলছে নানা রোগের ওষুধ। মুদি ও চায়ের দোকানিরা বিভিন্ন মালামাল বিক্রির পাশাপাশি চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই বিক্রি করছেন এসব ওষুধ। এতে জনস্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়বে বলে চিকিৎসকেরা আশঙ্কা করছেন।
সরেজমিনে জানা গেছে, ফরিদগঞ্জ পৌর শহরসহ গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন মুদি ও চায়ের দোকানে মিলছে ব্যথানাশক, অ্যান্টিবায়োটিকসহ বিভিন্ন ওষুধ। যা সেবনে বাড়ছে নানা স্বাস্থ্যঝুঁকি। এভাবে চলতে থাকলে জনজীবন ঝুঁকিতে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্যবিদেরা।
যেকোনো বয়সের মানুষের জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, শরীর ও বুক ব্যথাসহ এসব রোগের জন্য এখন আর চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় না। রোগের বর্ণনা দিলে মুদি ও চায়ের দোকানদারেরা ওষুধ দিয়ে দেন। সেই সঙ্গে বলে দেন খাওয়ার নিয়মও। এখানে ওষুধ নিতে কোনো প্রকার টেস্টের প্রয়োজন হয় না। তাই গ্রামের অসচেতন ও হতদরিদ্র মানুষেরা বিভিন্ন রোগের জন্য এখান থেকেই ওষুধ কিনে সেবন করছে। এমনকি শিশুদেরও সেবন করতে দেওয়া হচ্ছে এসব ওষুধ। গ্রামীণ জনপদের বেশির ভাগ মুদি ও চায়ের দোকানে সহজেই মেলে এসব ওষুধ। এমনকি এসব ওষুধের মেয়াদ আছে কি না, তাও না দেখেই বিক্রি করা হয়। ফলে মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবন যেকোনো সময় ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন মুদি ও চায়ের দোকানদার বলেন, ‘আমরা জটিল কোনো রোগের ওষুধ বিক্রি করি না। গ্যাস, মাথাব্যথা, জ্বর, কাশি—এ ধরনের রোগের ওষুধ বিক্রি করি। এতে বরং মানুষের উপকারই হয়।’
এ সময় মুদি ও চায়ের দোকানে ওষুধ বিক্রির অনুমতি আছে কি না, জানতে চাইলে তাঁরা কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফ আহামেদ চৌধুরী বলেন, মুদি ও চায়ের দোকানিরা কোনোভাবেই ওষুধ বিক্রি করতে পারেন না। এটি দণ্ডনীয় অপরাধ। এতে জনগোষ্ঠী মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়বে। প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়ে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ড্রাগিস্ট অ্যান্ড কেমিস্ট সমিতির ফরিদগঞ্জ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দার পাঠান টিপু বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া ওষুধ বিক্রি সম্পূর্ণ অবৈধ। লাইসেন্সকৃত দোকানেও প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ বিক্রি করা যাবে না। ফার্মেসি ছাড়াও অন্য দোকানে ওষুধ বিক্রির বিষয়ে আমরা কিছু তালিকা হাতে পেয়েছি। ওষুধ প্রশাসনে নিয়ে আমরা দ্রুতই তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
জেলা ড্রাগ সুপার মৌসুমী আকতার বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া ওষুধ বিক্রি সম্পূর্ণ অবৈধ। খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা নেব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪