পাবনা ও ভাঙ্গুড়া প্রতিনিধি
গ্রামের এক পাড়া থেকে আরেক পাড়ায় যেতে নেই রাস্তা। কারও বাড়ির পেছন দিয়ে, কখনো উঠোন দিয়ে ও আঙিনা ঘুরে যাতায়াত করতে হয়। এতে দুর্ভোগের শেষ নেই স্থানীয় বাসিন্দাদের। গ্রামটির অন্তত ১০টি পাড়ার ২০ হাজার মানুষ একটি রাস্তার জন্য বছরের পর বছর পার করছেন।
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে বেতুয়ান গ্রামের চিত্র এটি। একটি পরিপূর্ণ গ্রামের যা থাকা দরকার সবই রয়েছে। কেবল গ্রামের ভেতরে চলাচলের নেই কোনো রাস্তা। নদীপাড় ঈদগা মাঠ হয়ে খেলার মাঠ পার হয়ে ওহাবের বাড়ি পাকা সড়ক পর্যন্ত ১৪০০ মিটারের এই যাতায়াতের পথ থেকে দীর্ঘকাল ধরেই বঞ্চিত হয়ে আসছেন এ গ্রামের মানুষ।
উত্তরপাড়া, বাওনজানপাড়া, চালাপাড়া, খাঁ পাড়া, নদী পাড়া, পূর্ব পাড়া, সরকার পাড়া, সুকনা পাড়া, দক্ষিণ পাড়া মিলে এই বেতুয়ান গ্রাম। এ গ্রামে ভোটার রয়েছেন ৬ হাজার। প্রায় ২০ হাজার মানুষের বসতি এ গ্রামে ছয়টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, দুটি মাদ্রাসা, ১২টি মসজিদ ও একটি মন্দির রয়েছে। ওয়ার্ডভিত্তিক কমিউনিটি ক্লিনিক, গ্রামের মানুষের একমাত্র খেলাধুলার মাঠ ও ঈদগাহ রয়েছে।
সম্প্রতি কথা হয় গ্রামের বাসিন্দা হাসান আলী, রিপন সরকার, জয়নুল আবেদীনসহ অনেকের সঙ্গে। তাঁরা বলেন, মানুষের বাড়ির ওপর দিয়ে, উঠান ও বাহিরবাড়ির আঙিনা দিয়ে যাতায়াত করতে হয় তাঁদের।দিলপাশার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান অশোক কুমার ঘোষ প্রণো বলেন, এ রাস্তা নির্মাণের জন্য দুটি প্রকল্প দেওয়া হয়েছে। অথচ স্থানীয় কিছু ষড়যন্ত্রকারী রাস্তা নির্মাণের বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন। স্থানীয় সাংসদ প্রকল্প দিয়েছেন গ্রামের বৃহত্তর স্বার্থে। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে আটকে আছে এ গ্রামের মানুষের যাতায়াতের পথটি।
পাবনার জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন বলেন, সরকারের জলা শ্রেণির জায়গা ভরাট করে রাস্তা নির্মাণের অনুমতি বা শ্রেণি পরিবর্তনের কোনো এখতিয়ার তাঁদের নেই। তারপরও সরেজমিনে যদি সেখানে রাস্তা নির্মাণের কোনো সুযোগ থাকে তাহলে এলাকাবাসীর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গ্রামের এক পাড়া থেকে আরেক পাড়ায় যেতে নেই রাস্তা। কারও বাড়ির পেছন দিয়ে, কখনো উঠোন দিয়ে ও আঙিনা ঘুরে যাতায়াত করতে হয়। এতে দুর্ভোগের শেষ নেই স্থানীয় বাসিন্দাদের। গ্রামটির অন্তত ১০টি পাড়ার ২০ হাজার মানুষ একটি রাস্তার জন্য বছরের পর বছর পার করছেন।
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে বেতুয়ান গ্রামের চিত্র এটি। একটি পরিপূর্ণ গ্রামের যা থাকা দরকার সবই রয়েছে। কেবল গ্রামের ভেতরে চলাচলের নেই কোনো রাস্তা। নদীপাড় ঈদগা মাঠ হয়ে খেলার মাঠ পার হয়ে ওহাবের বাড়ি পাকা সড়ক পর্যন্ত ১৪০০ মিটারের এই যাতায়াতের পথ থেকে দীর্ঘকাল ধরেই বঞ্চিত হয়ে আসছেন এ গ্রামের মানুষ।
উত্তরপাড়া, বাওনজানপাড়া, চালাপাড়া, খাঁ পাড়া, নদী পাড়া, পূর্ব পাড়া, সরকার পাড়া, সুকনা পাড়া, দক্ষিণ পাড়া মিলে এই বেতুয়ান গ্রাম। এ গ্রামে ভোটার রয়েছেন ৬ হাজার। প্রায় ২০ হাজার মানুষের বসতি এ গ্রামে ছয়টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, দুটি মাদ্রাসা, ১২টি মসজিদ ও একটি মন্দির রয়েছে। ওয়ার্ডভিত্তিক কমিউনিটি ক্লিনিক, গ্রামের মানুষের একমাত্র খেলাধুলার মাঠ ও ঈদগাহ রয়েছে।
সম্প্রতি কথা হয় গ্রামের বাসিন্দা হাসান আলী, রিপন সরকার, জয়নুল আবেদীনসহ অনেকের সঙ্গে। তাঁরা বলেন, মানুষের বাড়ির ওপর দিয়ে, উঠান ও বাহিরবাড়ির আঙিনা দিয়ে যাতায়াত করতে হয় তাঁদের।দিলপাশার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান অশোক কুমার ঘোষ প্রণো বলেন, এ রাস্তা নির্মাণের জন্য দুটি প্রকল্প দেওয়া হয়েছে। অথচ স্থানীয় কিছু ষড়যন্ত্রকারী রাস্তা নির্মাণের বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন। স্থানীয় সাংসদ প্রকল্প দিয়েছেন গ্রামের বৃহত্তর স্বার্থে। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে আটকে আছে এ গ্রামের মানুষের যাতায়াতের পথটি।
পাবনার জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন বলেন, সরকারের জলা শ্রেণির জায়গা ভরাট করে রাস্তা নির্মাণের অনুমতি বা শ্রেণি পরিবর্তনের কোনো এখতিয়ার তাঁদের নেই। তারপরও সরেজমিনে যদি সেখানে রাস্তা নির্মাণের কোনো সুযোগ থাকে তাহলে এলাকাবাসীর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪