তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় উপস্থিত থাকতে চান না বেশির ভাগ সদস্য। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং জেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানদের মধ্যে এ বিষয়ে অনীহা বেশি। কয়েকজন জেলা প্রশাসক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি তালিকা পাঠানো হয়েছে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ে। পরে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে সংশ্লিষ্ট পৌরসভা মেয়রদের কাছে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বেশ কিছু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌরসভার মেয়র দীর্ঘদিন ধরে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অনুপস্থিত থাকায় তাঁদের তালিকা পাঠানো হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে। ওই চিঠি পাওয়ার পর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব (পৌর-১ শাখা) আব্দুর রহমান সংশ্লিষ্ট মেয়রদের চিঠি দিয়ে অনুপস্থিত থাকার কারণ জানতে চান। সিলেট বিভাগের কানাইঘাট, জকিগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, ছাতক, জগন্নাথপুর ও কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়রের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, জেলা পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ এবং সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার লক্ষ্যে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সদস্যদের নিয়মিত অংশগ্রহণ একান্ত অপরিহার্য। চিঠিতে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেক পৌরসভার মেয়রকে নিয়মিত জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অংশ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার প্রজ্ঞাপন করে তাঁদের কমিটির সদস্য করেছে। তাহলে কেন সভায় উপস্থিত থাকবেন না? এটা তো সরকারি আদেশ অবজ্ঞা করা। আমরা বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।’
স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ম্যাজিস্ট্রেসি পরিবীক্ষণ অধিশাখার উপসচিব মো. মামুনের দেওয়া চিঠিতে সিলেট বিভাগের কয়েকটি জেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সদস্যদের অনুপস্থিতির তথ্য আছে। জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে আছেন সিলেট সদর উপজেলা চেয়ারম্যান, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা চেয়ারম্যান, বিশ্বনাথ উপজেলা চেয়ারম্যান, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান, জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও সিলেট সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর শাহানারা বেগম। এ ছাড়া এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সহকারী পরিচালক, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সহকারী পরিচালক, জেলা সঞ্চয় অফিসের সহকারী পরিচালক, সিলেট সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা, যমুনা পেট্রোলিয়ামের ব্যবস্থাপক, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ব্যবস্থাপক, পদ্মা অয়েল কোম্পানির ব্যবস্থাপক, ফেঞ্চুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও মহানগর দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি দীর্ঘদিন সভায় অংশ নেন না।
হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের তথ্য মতে, সভায় অনুপস্থিত সদস্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য লাখাই উপজেলা চেয়ারম্যান, সরকারি বৃন্দাবন কলেজের অধ্যক্ষ, আজমিরীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি, কুলাউড়া রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী, এনএসআইয়ের যুগ্ম পরিচালক, সহকারী কমিশনার কাস্টমস এক্সসাইজ অ্যান্ড ভ্যাট সার্কেল, বিএডিসির সিনিয়র সহকারী পরিচালক (বীজ বিপণন), হবিগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ এবং যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক। মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের তালিকা মতে, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, বড়লেখা উপজেলা চেয়ারম্যান, কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র, ৫২ বিজিবির অধিনায়ক, শ্রীমঙ্গল ও কুলাউড়া রেলওয়ে থানার ওসি, রেলওয়ের শ্রীমঙ্গল ও কুলাউড়ার স্টেশন মাস্টার, মৌলভীবাজারের উপ-কর কমিশনার, জেলা অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসার, জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সভায় অংশ নেন না।
সূত্র মতে, সুনামগঞ্জের শান্তিনগর, দিরাই ও জামালগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, দিরাই পৌরসভার মেয়র, সুনামগঞ্জের সহকারী কর কমিশনার, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এবং সোনালী, জনতা ও কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক দীর্ঘদিন ধরে সভায় অনুপস্থিত।
দিরাই পৌরসভার মেয়র বিশ্বজিৎ রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিয়মমাফিক তো চিঠি পাই; কিন্তু যাওয়া হয় না। তবে যাওয়া উচিত।’
সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নিতে পারে সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দিক বিবেচনা করে কমিটির সদস্য করা হয়েছে। এই কমিটির মাধ্যমে ডিসি ও এসপিদের এক ধরনের জবাবদিহির আওতায় আনা হয়েছে। এখন যাঁরা সদস্য হয়েও উপস্থিত থাকছেন না, তাঁদের বিষয়ে সরকারকে ভাবতে হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নিতে পারে।’
জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় উপস্থিত থাকতে চান না বেশির ভাগ সদস্য। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং জেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানদের মধ্যে এ বিষয়ে অনীহা বেশি। কয়েকজন জেলা প্রশাসক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি তালিকা পাঠানো হয়েছে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ে। পরে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে সংশ্লিষ্ট পৌরসভা মেয়রদের কাছে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বেশ কিছু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌরসভার মেয়র দীর্ঘদিন ধরে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অনুপস্থিত থাকায় তাঁদের তালিকা পাঠানো হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে। ওই চিঠি পাওয়ার পর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব (পৌর-১ শাখা) আব্দুর রহমান সংশ্লিষ্ট মেয়রদের চিঠি দিয়ে অনুপস্থিত থাকার কারণ জানতে চান। সিলেট বিভাগের কানাইঘাট, জকিগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, ছাতক, জগন্নাথপুর ও কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়রের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, জেলা পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ এবং সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার লক্ষ্যে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সদস্যদের নিয়মিত অংশগ্রহণ একান্ত অপরিহার্য। চিঠিতে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেক পৌরসভার মেয়রকে নিয়মিত জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অংশ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার প্রজ্ঞাপন করে তাঁদের কমিটির সদস্য করেছে। তাহলে কেন সভায় উপস্থিত থাকবেন না? এটা তো সরকারি আদেশ অবজ্ঞা করা। আমরা বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।’
স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ম্যাজিস্ট্রেসি পরিবীক্ষণ অধিশাখার উপসচিব মো. মামুনের দেওয়া চিঠিতে সিলেট বিভাগের কয়েকটি জেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সদস্যদের অনুপস্থিতির তথ্য আছে। জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে আছেন সিলেট সদর উপজেলা চেয়ারম্যান, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা চেয়ারম্যান, বিশ্বনাথ উপজেলা চেয়ারম্যান, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান, জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও সিলেট সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর শাহানারা বেগম। এ ছাড়া এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সহকারী পরিচালক, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সহকারী পরিচালক, জেলা সঞ্চয় অফিসের সহকারী পরিচালক, সিলেট সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা, যমুনা পেট্রোলিয়ামের ব্যবস্থাপক, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ব্যবস্থাপক, পদ্মা অয়েল কোম্পানির ব্যবস্থাপক, ফেঞ্চুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও মহানগর দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি দীর্ঘদিন সভায় অংশ নেন না।
হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের তথ্য মতে, সভায় অনুপস্থিত সদস্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য লাখাই উপজেলা চেয়ারম্যান, সরকারি বৃন্দাবন কলেজের অধ্যক্ষ, আজমিরীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি, কুলাউড়া রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী, এনএসআইয়ের যুগ্ম পরিচালক, সহকারী কমিশনার কাস্টমস এক্সসাইজ অ্যান্ড ভ্যাট সার্কেল, বিএডিসির সিনিয়র সহকারী পরিচালক (বীজ বিপণন), হবিগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ এবং যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক। মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের তালিকা মতে, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, বড়লেখা উপজেলা চেয়ারম্যান, কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র, ৫২ বিজিবির অধিনায়ক, শ্রীমঙ্গল ও কুলাউড়া রেলওয়ে থানার ওসি, রেলওয়ের শ্রীমঙ্গল ও কুলাউড়ার স্টেশন মাস্টার, মৌলভীবাজারের উপ-কর কমিশনার, জেলা অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসার, জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সভায় অংশ নেন না।
সূত্র মতে, সুনামগঞ্জের শান্তিনগর, দিরাই ও জামালগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, দিরাই পৌরসভার মেয়র, সুনামগঞ্জের সহকারী কর কমিশনার, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এবং সোনালী, জনতা ও কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক দীর্ঘদিন ধরে সভায় অনুপস্থিত।
দিরাই পৌরসভার মেয়র বিশ্বজিৎ রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিয়মমাফিক তো চিঠি পাই; কিন্তু যাওয়া হয় না। তবে যাওয়া উচিত।’
সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নিতে পারে সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দিক বিবেচনা করে কমিটির সদস্য করা হয়েছে। এই কমিটির মাধ্যমে ডিসি ও এসপিদের এক ধরনের জবাবদিহির আওতায় আনা হয়েছে। এখন যাঁরা সদস্য হয়েও উপস্থিত থাকছেন না, তাঁদের বিষয়ে সরকারকে ভাবতে হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নিতে পারে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪