তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
মিরপুর রোড রাজধানীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক। এ সড়কের সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড় এলাকায় চোখে পড়বে ছোট ছোট তিনটি ‘সড়কদ্বীপ’। সড়কদ্বীপগুলোতে ছোট ছোট গাছের সঙ্গে শোভা পাচ্ছে ‘বিআরবি ক্যাবল’ লেখা ডিজিটাল বিজ্ঞাপন। কয়েক বছর ধরে এই তিনটি স্থানে শোভা পাচ্ছে এমন বিজ্ঞাপন। রাতে এগুলোতে আলো জ্বলায় চলাচলকারীদের চোখ আটকে যেতে বাধ্য।
সড়কের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য সড়কদ্বীপের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে দিয়েছিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। তাতে বিজ্ঞাপন লাগানোর কোনো কথা ছিল না। তবে বিআরবি কেব্ল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছেমাফিক বিজ্ঞাপনী পোল বসিয়ে চালাচ্ছে প্রচার। ফলে এ বিজ্ঞাপনের জন্য ডিএসসিসি কোনো রাজস্ব পাচ্ছে না। শুধু বিআরবি কেব্লই নয়; আরও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান শহরের সৌন্দর্যবর্ধনের নামে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা চালাচ্ছে। আবার কেউ কেউ বিজ্ঞাপনী পোল বসিয়ে অন্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কাছে ভাড়া দিচ্ছে। তবে ডিএসসিসির রাজস্ব বিভাগ বলছে, এমন ১৮টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে থাকা চুক্তি সম্প্রতি বাতিল করেছে করপোরেশন।
জানতে চাইলে প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা (যুগ্ম সচিব) আরিফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করেছি, বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান সৌন্দর্যবর্ধনের অনুমতি নিয়ে বিজ্ঞাপন বসিয়েছে। অল্প স্থানের মধ্যে বিজ্ঞাপন দিয়ে গিজগিজ করে রেখেছে। এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। আমরা এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অনুমোদনের সময় শেষ হওয়ায় তা বাতিল করেছি। সিটি করপোরেশন নানাদিক বিবেচনা করে নিজেরাই সড়ক বা সড়কদ্বীপের সৌন্দর্যবর্ধনের কাজটি করতে চায়।’
ডিএসসিসি সূত্র জানিয়েছে, কিছু প্রতিষ্ঠানকে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ডিভাইডার, সড়কের দুই পাশ, সড়কে অবস্থিত চত্বর ও স্থাপত্য এবং ফোয়ারার সৌন্দর্যবর্ধন, পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণ অনুমতি দিয়েছিল ডিএসসিসি। মূলত এসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সবুজায়নের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। অনুমোদন নিয়ে তারা বাণিজ্যিকভাবে বিজ্ঞাপন প্রচারে নেমেছে। সম্প্রতি এমন ১৮টি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া অনুমতি বাতিল করা হয়েছে।
এর মধ্যে ঢাকা ক্লাব লিমিটেডকে শাহবাগ মোড় থেকে ঢাকা ক্লাব সীমানা পর্যন্ত; বন্ধু মিডিয়াকে কাকরাইল মোড় থেকে নাইটিংগেল মোড় এবং দৈনিক বাংলা মোড় থেকে রাজউক মোড়; উত্তরণ আর্ট পাবলিসিটিকে নবাব আব্দুল গণি রোডের ডিভাইডার; বাংলাদেশ পাবলিসিটিকে শাহবাগ মোড় থেকে সায়েন্স ল্যাব মোড় পর্যন্ত ডিভাইডার, মৎস্য ভবন মোড় থেকে ঘড়ি চত্বর ও কাকরাইল প্রশান্তি চতুর; ইন্সপাইরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে জিপিও জিরো পয়েন্ট থেকে বঙ্গভবন পর্যন্ত মিড আইল্যান্ড; সুপ্রভাত বাংলাদেশকে সিটি কলেজ মোড় থেকে ঝিগাতলা মোড় পর্যন্ত; ঈশিতা অ্যান্ড ফার্মকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোডের পশ্চিম পাশ থেকে ঝিগাতলা বাসস্ট্যান্ড মোড় পর্যন্ত; ডিজিটাল বাংলাকে বাংলামোটর লিংক রোড থেকে সি আর দত্ত রোড; রয়েল ব্লু অ্যাডভারটাইজিং ফার্মকে ক্যাপ্টেন মনসুর আলী রোড (প্রধান বিচারপতির বাসভবন মোড় থেকে হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল মোড়) ও শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড়; বিএম কমিউনিকেশনকে পুরানা পল্টন মোড় থেকে বিজয়নগর (নাইটিংগেল মোড়) পর্যন্ত; পোলাইট অ্যাডভারটাইজিংকে মৎস্য ভবন থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন হয়ে ঢাকা ক্লাব পর্যন্ত; বিআরবি কেব্লকে মিরপুর রোড ও গ্রিনরোডের সংযোগস্থলের সড়কদ্বীপসহ পাশে আরও দুটি ছোট সড়কদ্বীপ; জনতা ব্যাংককে মতিঝিল জনতা ব্যাংকের সামনের ফোয়ারা; ডাচবাংলা ব্যাংককে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে কাকরাইল মসজিদ ও মিন্টো রোডের বালতি ফোয়ারা; ঢাকা ব্যাংককে মতিঝিলের ঢাকা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনের পার্ক, শিক্ষা ভবন থেকে মৎস্য ভবন, কদমফুল ফোয়ারা চত্বর ও মৎস্য ভবন থেকে কাকরাইল মসজিদ; উত্তরা ব্যাংককে দোয়েল চত্বর ও দোয়েল চত্বরের ফোয়ারা; সোনালী ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংক মোড়ের শাপলা চত্বর ও ফোয়ারা এবং রূপায়ণ হাউজিংকে বাংলামোটর ক্রসিং পয়েন্টে অবস্থিত ত্রিকোণ চত্বরের সৌন্দর্যবর্ধনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।
ডিএসসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু নাছের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সবগুলো প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাতিল করেছি। ফলে এ মুহূর্তে যদি এসব স্থানে তাদের বিজ্ঞাপন বসানো থাকে তা হবে অবৈধ। পরবর্তী সময়ে আদর্শ কর তফসিল অনুযায়ী বিজ্ঞাপনের বিষয়টি নিষ্পত্তি করা হবে।’
মিরপুর রোড রাজধানীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক। এ সড়কের সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড় এলাকায় চোখে পড়বে ছোট ছোট তিনটি ‘সড়কদ্বীপ’। সড়কদ্বীপগুলোতে ছোট ছোট গাছের সঙ্গে শোভা পাচ্ছে ‘বিআরবি ক্যাবল’ লেখা ডিজিটাল বিজ্ঞাপন। কয়েক বছর ধরে এই তিনটি স্থানে শোভা পাচ্ছে এমন বিজ্ঞাপন। রাতে এগুলোতে আলো জ্বলায় চলাচলকারীদের চোখ আটকে যেতে বাধ্য।
সড়কের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য সড়কদ্বীপের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে দিয়েছিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। তাতে বিজ্ঞাপন লাগানোর কোনো কথা ছিল না। তবে বিআরবি কেব্ল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছেমাফিক বিজ্ঞাপনী পোল বসিয়ে চালাচ্ছে প্রচার। ফলে এ বিজ্ঞাপনের জন্য ডিএসসিসি কোনো রাজস্ব পাচ্ছে না। শুধু বিআরবি কেব্লই নয়; আরও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান শহরের সৌন্দর্যবর্ধনের নামে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা চালাচ্ছে। আবার কেউ কেউ বিজ্ঞাপনী পোল বসিয়ে অন্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কাছে ভাড়া দিচ্ছে। তবে ডিএসসিসির রাজস্ব বিভাগ বলছে, এমন ১৮টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে থাকা চুক্তি সম্প্রতি বাতিল করেছে করপোরেশন।
জানতে চাইলে প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা (যুগ্ম সচিব) আরিফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করেছি, বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান সৌন্দর্যবর্ধনের অনুমতি নিয়ে বিজ্ঞাপন বসিয়েছে। অল্প স্থানের মধ্যে বিজ্ঞাপন দিয়ে গিজগিজ করে রেখেছে। এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। আমরা এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অনুমোদনের সময় শেষ হওয়ায় তা বাতিল করেছি। সিটি করপোরেশন নানাদিক বিবেচনা করে নিজেরাই সড়ক বা সড়কদ্বীপের সৌন্দর্যবর্ধনের কাজটি করতে চায়।’
ডিএসসিসি সূত্র জানিয়েছে, কিছু প্রতিষ্ঠানকে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ডিভাইডার, সড়কের দুই পাশ, সড়কে অবস্থিত চত্বর ও স্থাপত্য এবং ফোয়ারার সৌন্দর্যবর্ধন, পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণ অনুমতি দিয়েছিল ডিএসসিসি। মূলত এসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সবুজায়নের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। অনুমোদন নিয়ে তারা বাণিজ্যিকভাবে বিজ্ঞাপন প্রচারে নেমেছে। সম্প্রতি এমন ১৮টি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া অনুমতি বাতিল করা হয়েছে।
এর মধ্যে ঢাকা ক্লাব লিমিটেডকে শাহবাগ মোড় থেকে ঢাকা ক্লাব সীমানা পর্যন্ত; বন্ধু মিডিয়াকে কাকরাইল মোড় থেকে নাইটিংগেল মোড় এবং দৈনিক বাংলা মোড় থেকে রাজউক মোড়; উত্তরণ আর্ট পাবলিসিটিকে নবাব আব্দুল গণি রোডের ডিভাইডার; বাংলাদেশ পাবলিসিটিকে শাহবাগ মোড় থেকে সায়েন্স ল্যাব মোড় পর্যন্ত ডিভাইডার, মৎস্য ভবন মোড় থেকে ঘড়ি চত্বর ও কাকরাইল প্রশান্তি চতুর; ইন্সপাইরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে জিপিও জিরো পয়েন্ট থেকে বঙ্গভবন পর্যন্ত মিড আইল্যান্ড; সুপ্রভাত বাংলাদেশকে সিটি কলেজ মোড় থেকে ঝিগাতলা মোড় পর্যন্ত; ঈশিতা অ্যান্ড ফার্মকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোডের পশ্চিম পাশ থেকে ঝিগাতলা বাসস্ট্যান্ড মোড় পর্যন্ত; ডিজিটাল বাংলাকে বাংলামোটর লিংক রোড থেকে সি আর দত্ত রোড; রয়েল ব্লু অ্যাডভারটাইজিং ফার্মকে ক্যাপ্টেন মনসুর আলী রোড (প্রধান বিচারপতির বাসভবন মোড় থেকে হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল মোড়) ও শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড়; বিএম কমিউনিকেশনকে পুরানা পল্টন মোড় থেকে বিজয়নগর (নাইটিংগেল মোড়) পর্যন্ত; পোলাইট অ্যাডভারটাইজিংকে মৎস্য ভবন থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন হয়ে ঢাকা ক্লাব পর্যন্ত; বিআরবি কেব্লকে মিরপুর রোড ও গ্রিনরোডের সংযোগস্থলের সড়কদ্বীপসহ পাশে আরও দুটি ছোট সড়কদ্বীপ; জনতা ব্যাংককে মতিঝিল জনতা ব্যাংকের সামনের ফোয়ারা; ডাচবাংলা ব্যাংককে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে কাকরাইল মসজিদ ও মিন্টো রোডের বালতি ফোয়ারা; ঢাকা ব্যাংককে মতিঝিলের ঢাকা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনের পার্ক, শিক্ষা ভবন থেকে মৎস্য ভবন, কদমফুল ফোয়ারা চত্বর ও মৎস্য ভবন থেকে কাকরাইল মসজিদ; উত্তরা ব্যাংককে দোয়েল চত্বর ও দোয়েল চত্বরের ফোয়ারা; সোনালী ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংক মোড়ের শাপলা চত্বর ও ফোয়ারা এবং রূপায়ণ হাউজিংকে বাংলামোটর ক্রসিং পয়েন্টে অবস্থিত ত্রিকোণ চত্বরের সৌন্দর্যবর্ধনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।
ডিএসসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু নাছের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সবগুলো প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাতিল করেছি। ফলে এ মুহূর্তে যদি এসব স্থানে তাদের বিজ্ঞাপন বসানো থাকে তা হবে অবৈধ। পরবর্তী সময়ে আদর্শ কর তফসিল অনুযায়ী বিজ্ঞাপনের বিষয়টি নিষ্পত্তি করা হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫