আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
ফিলিপাইন থেকে আনা আনারস ‘এমডি-২’ চাষ করে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার চাষিদের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে। আনারসের চারা মরে যাওয়া এবং ফল না আসায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা। অনেকে বিদেশি আনারসবাগান ধ্বংস করে দেশি চারা লাগিয়েছেন।
জানা গেছে, মধুপুর উপজেলায় প্রতিবছর সাড়ে ২৭ হাজার টন আনারস উৎপাদিত হলেও দ্রুত পচনশীল হওয়ায় রপ্তানি করা যায় না। তাই কৃষি মন্ত্রণালয় রপ্তানির উপযোগী এমডি-২ জাতের আনারসের চারা ফিলিপাইন থেকে আমদানি করে এই উপজেলায় পরীক্ষামূলকভাবে চাষ শুরু করে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন রাসেল জানান, ২০২১ সালের শেষের দিকে গ্রিন মাউন্ট ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মাধ্যমে ফিলিপাইন থেকে ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০টি এমডি-২ জাতের আনারসের চারা আমদানি করা হয়। চারাগুলো নির্বাচিত ১০৭ জন কৃষকের মধ্যে বিতরণ করা হয়। ২০২১ সালের ১২ ডিসেম্বর আমদানি করা আনারসের চারা প্রথম রোপণ করা হয় ১৩ ডিসেম্বর। প্রথম ধাপে ১৭ জন কৃষক চারা রোপণ করেন। বাকিরা ধাপে ধাপে এমডি-২ চাষে যুক্ত হন।
অনেক আগ্রহ আর স্বপ্ন নিয়ে এমডি-২ চাষ শুরু করলেও কৃষকদের স্বপ্নভঙ্গ হতে দেরি হয়নি। কোনো খেতে দু-একটি গাছে আনারস ধরেছে। কিছু বাগানে অর্ধেকের বেশি চারা মরে গেছে।
ভবানীটেকি গ্রামের শহীদুল ইসলামের এমডি-২ জাতের আনারসের চারা মরে যাওয়ায় বাগান ধ্বংস করে দেশি জাতের চারা লাগিয়েছেন।
জলছত্র গ্রামের খন্দকার তানিম হোসেনের বাগানে পাঁচ হাজার চারার মধ্যে দেড় হাজার জীবিত আছে। ভবানীটেকি গ্রামের জয়নাল হাজারী, ইদিলপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানসহ অনেকের বাগানের অবস্থা কাহিল।
ইদিলপুরের আব্দুল মান্নান বলেন, ‘এমডি-২ লাগিয়ে পরিচর্যা করে প্রায় ৭০ হাজার টাকা খরচ করেছি। এখন দেখছি সবটাই জলে। পাঁচ হাজারের মধ্যে মাত্র শতাধিক গাছে আনারস ধরেছে।’
বঙ্গবন্ধু কৃষি পদকপ্রাপ্ত কৃষক মহিষমারা গ্রামের মো. ছানোয়ার হোসেনের বাগানেরও একই অবস্থা। প্রদর্শনী প্লটের সাইনবোর্ড লাগানো আনারসের সারিতে ৩০২টি চারা থাকলেও ফল ধরেছে মাত্র ৪৪টিতে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন রাসেল বলেন, ‘এমডি-২ আনারসের চারা নিয়ে কৃষকেরা তাঁদের অভিজ্ঞতার আলোকে চাষ করছেন। আমরা প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছি। চারা অনেক দিন কনটেইনারে থাকা এবং কৃষকদের পরিচর্যার ত্রুটির কারণেও মরে থাকতে পারে। পরীক্ষামূলক আবাদে ভালো-মন্দ, সমস্যা-সম্ভাবনা নিশ্চিত হতে একটু সময় লেগেই থাকে।’
ফিলিপাইন থেকে আনা আনারস ‘এমডি-২’ চাষ করে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার চাষিদের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে। আনারসের চারা মরে যাওয়া এবং ফল না আসায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা। অনেকে বিদেশি আনারসবাগান ধ্বংস করে দেশি চারা লাগিয়েছেন।
জানা গেছে, মধুপুর উপজেলায় প্রতিবছর সাড়ে ২৭ হাজার টন আনারস উৎপাদিত হলেও দ্রুত পচনশীল হওয়ায় রপ্তানি করা যায় না। তাই কৃষি মন্ত্রণালয় রপ্তানির উপযোগী এমডি-২ জাতের আনারসের চারা ফিলিপাইন থেকে আমদানি করে এই উপজেলায় পরীক্ষামূলকভাবে চাষ শুরু করে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন রাসেল জানান, ২০২১ সালের শেষের দিকে গ্রিন মাউন্ট ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মাধ্যমে ফিলিপাইন থেকে ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০টি এমডি-২ জাতের আনারসের চারা আমদানি করা হয়। চারাগুলো নির্বাচিত ১০৭ জন কৃষকের মধ্যে বিতরণ করা হয়। ২০২১ সালের ১২ ডিসেম্বর আমদানি করা আনারসের চারা প্রথম রোপণ করা হয় ১৩ ডিসেম্বর। প্রথম ধাপে ১৭ জন কৃষক চারা রোপণ করেন। বাকিরা ধাপে ধাপে এমডি-২ চাষে যুক্ত হন।
অনেক আগ্রহ আর স্বপ্ন নিয়ে এমডি-২ চাষ শুরু করলেও কৃষকদের স্বপ্নভঙ্গ হতে দেরি হয়নি। কোনো খেতে দু-একটি গাছে আনারস ধরেছে। কিছু বাগানে অর্ধেকের বেশি চারা মরে গেছে।
ভবানীটেকি গ্রামের শহীদুল ইসলামের এমডি-২ জাতের আনারসের চারা মরে যাওয়ায় বাগান ধ্বংস করে দেশি জাতের চারা লাগিয়েছেন।
জলছত্র গ্রামের খন্দকার তানিম হোসেনের বাগানে পাঁচ হাজার চারার মধ্যে দেড় হাজার জীবিত আছে। ভবানীটেকি গ্রামের জয়নাল হাজারী, ইদিলপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানসহ অনেকের বাগানের অবস্থা কাহিল।
ইদিলপুরের আব্দুল মান্নান বলেন, ‘এমডি-২ লাগিয়ে পরিচর্যা করে প্রায় ৭০ হাজার টাকা খরচ করেছি। এখন দেখছি সবটাই জলে। পাঁচ হাজারের মধ্যে মাত্র শতাধিক গাছে আনারস ধরেছে।’
বঙ্গবন্ধু কৃষি পদকপ্রাপ্ত কৃষক মহিষমারা গ্রামের মো. ছানোয়ার হোসেনের বাগানেরও একই অবস্থা। প্রদর্শনী প্লটের সাইনবোর্ড লাগানো আনারসের সারিতে ৩০২টি চারা থাকলেও ফল ধরেছে মাত্র ৪৪টিতে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন রাসেল বলেন, ‘এমডি-২ আনারসের চারা নিয়ে কৃষকেরা তাঁদের অভিজ্ঞতার আলোকে চাষ করছেন। আমরা প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছি। চারা অনেক দিন কনটেইনারে থাকা এবং কৃষকদের পরিচর্যার ত্রুটির কারণেও মরে থাকতে পারে। পরীক্ষামূলক আবাদে ভালো-মন্দ, সমস্যা-সম্ভাবনা নিশ্চিত হতে একটু সময় লেগেই থাকে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪