শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
করোনাকালে প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকায় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) বিভিন্ন জায়গায় জমেছে ময়লা। আবাসিক হলের চারদিকে নালা, ডোবাগুলো নোংরা পানিতে ভর্তি। সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে জন্ম নিচ্ছে মশা। আর এ মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। এতে করে বিঘ্ন হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। মশাবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘ক্যাম্পাস ও হলের আশপাশে থাকা ড্রেন, ঝোপঝাড়, জঙ্গলগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করায় মশার উপদ্রব বেড়েছে। ক্যাম্পাসে মশা নিধনেরও কোনো কার্যক্রম নেই। যার ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে আমাদের।’
সরেজমিন দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কোয়ার্টার ও আবাসিক হল, অ্যাকাডেমিক ভবনগুলোর আশপাশে ঝোপঝাড় ও ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করায় ক্যাম্পাসে মশার উপদ্রব বেড়েছে। বিকেল নামার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় মশার উৎপাত।
এর ফলে বিকেলের পর থেকে বঙ্গবন্ধু চত্বর, গোলচত্বর, লাইব্রেরি, শহীদ মিনার, আবাসিক হলসহ পুরো ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের অবস্থান করা কঠিন হয়ে পড়ছে। শুধু তাই নয়, বিকেলে ক্লাস ও আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের রাত্রিযাপন কঠিন হয়ে পড়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ফাউজুল হোসেন বলেন, ‘বিকেল হওয়ার পর থেকে এই হলে মশার উপদ্রব বেড়ে যায়। মশা থেকে বাঁচতে কয়েল, মশারির ব্যবহার করেও কাজ হচ্ছে না। ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছি আমরা।’
শাবিপ্রবির ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার কৃষ্ণপদ আচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশ নিয়মিত পরিষ্কার করা না হলে সেখানে মশার জন্ম হতে পারে। তাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং সিলেট সিটি করপোরেশন মিলে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। না হয় শিক্ষার্থীদের মশাবাহিত বিভিন্ন রোগ মাইক্রোসেফালি, ডেঙ্গু, চিকনগুনিয়া ও ম্যালেরিয়া হতে পারে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেন বলেন, ‘কিছুদিন আগে মশা নিধনের ওষুধ ছিটানো হয়েছে। নতুন করে ক্যাম্পাসে ওষুধ ছিটানোর জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।’
করোনাকালে প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকায় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) বিভিন্ন জায়গায় জমেছে ময়লা। আবাসিক হলের চারদিকে নালা, ডোবাগুলো নোংরা পানিতে ভর্তি। সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে জন্ম নিচ্ছে মশা। আর এ মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। এতে করে বিঘ্ন হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। মশাবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘ক্যাম্পাস ও হলের আশপাশে থাকা ড্রেন, ঝোপঝাড়, জঙ্গলগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করায় মশার উপদ্রব বেড়েছে। ক্যাম্পাসে মশা নিধনেরও কোনো কার্যক্রম নেই। যার ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে আমাদের।’
সরেজমিন দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কোয়ার্টার ও আবাসিক হল, অ্যাকাডেমিক ভবনগুলোর আশপাশে ঝোপঝাড় ও ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করায় ক্যাম্পাসে মশার উপদ্রব বেড়েছে। বিকেল নামার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় মশার উৎপাত।
এর ফলে বিকেলের পর থেকে বঙ্গবন্ধু চত্বর, গোলচত্বর, লাইব্রেরি, শহীদ মিনার, আবাসিক হলসহ পুরো ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের অবস্থান করা কঠিন হয়ে পড়ছে। শুধু তাই নয়, বিকেলে ক্লাস ও আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের রাত্রিযাপন কঠিন হয়ে পড়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ফাউজুল হোসেন বলেন, ‘বিকেল হওয়ার পর থেকে এই হলে মশার উপদ্রব বেড়ে যায়। মশা থেকে বাঁচতে কয়েল, মশারির ব্যবহার করেও কাজ হচ্ছে না। ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছি আমরা।’
শাবিপ্রবির ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার কৃষ্ণপদ আচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশ নিয়মিত পরিষ্কার করা না হলে সেখানে মশার জন্ম হতে পারে। তাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং সিলেট সিটি করপোরেশন মিলে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। না হয় শিক্ষার্থীদের মশাবাহিত বিভিন্ন রোগ মাইক্রোসেফালি, ডেঙ্গু, চিকনগুনিয়া ও ম্যালেরিয়া হতে পারে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেন বলেন, ‘কিছুদিন আগে মশা নিধনের ওষুধ ছিটানো হয়েছে। নতুন করে ক্যাম্পাসে ওষুধ ছিটানোর জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪