খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) নির্মাণ করতে প্রায় দেড় শ গাছ কাটা হচ্ছে। এর অর্ধেক ইতিমধ্যে কাটা হয়েছে। এত গাছ কাটায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। বৃক্ষনিধনের প্রতিবাদে গত রোববার প্রতীকী প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাঁরা। শিক্ষার্থীরা সাদা কাপড়ে ‘আমি বাঁচতে চাই’ লিখে হাদি চত্বরে গাছের ডালপালায় ঝুলিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া, পুরাতন মেডিকেল ও কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে ১ লাখ ১৬ হাজার ৪৭২ বর্গফুট আয়তনের টিএসসি নির্মাণ করা হবে। টিএসসি নির্মাণের জন্য বিভিন্ন প্রজাতির ১৪০টি গাছ কাটা হচ্ছে। মাছুম এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে অর্ধেকের বেশি গাছ কেটেছে। এসব গাছের মধ্যে রয়েছে মেহগনি, জাম, নারকেল, সুপারি, কৃষ্ণচূড়া ও রাধাচূড়া। বাকি গাছগুলো দ্রুত কাটা হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়।
এদিকে নির্বিচারে বৃক্ষনিধনের বিরুদ্ধে গত রোববার প্রতীকী প্রতিবাদ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা সাদা কাপড়ে ‘আমি বাঁচতে চাই’ লিখে হাদি চত্বরে গাছের ডালপালায় ঝুলিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের দাবি, বিকল্প জায়গায় টিএসসি নির্মাণ করলে এত গাছ কাটা পড়ত না। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, মাস্টারপ্ল্যানের অংশ হিসেবে টিএসসি নির্মাণ করা হচ্ছে। এসব জায়গায় অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠা শেষ পাতা, সারা দেশগাছ কাটা হচ্ছে। পরবর্তী সময়ে ক্যাম্পাসের ফাঁকা জায়গায় গাছ রোপণ করা হবে।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মোস্তাক আহমেদ বলেন, ‘সম্প্রতি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের দোহাই দিয়ে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়েছে। অতীতেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন ঘৃণ্য কাজের নজির রয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে কিছুদিনের মধ্যেই ক্যাম্পাস বৃক্ষহীন হয়ে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২০৩ একর জমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ক্যাম্পাস সম্প্রসারণের যে উদ্যোগ নিয়েছে, সেখানে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে পারত। অথচ সেদিকে তাদের দৃষ্টি নেই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী নির্মাণ করা হচ্ছে। এগুলো নির্মাণ করতে গিয়ে অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠা গাছগুলো কেটে ফেলা হচ্ছে। তবে মাস্টারপ্ল্যানের বাইরে যেসব ফাঁকা জায়গা রয়েছে, পরিকল্পনানুযায়ী সেখানে গাছ রোপণ করে সবুজায়ন করা হবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) নির্মাণ করতে প্রায় দেড় শ গাছ কাটা হচ্ছে। এর অর্ধেক ইতিমধ্যে কাটা হয়েছে। এত গাছ কাটায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। বৃক্ষনিধনের প্রতিবাদে গত রোববার প্রতীকী প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাঁরা। শিক্ষার্থীরা সাদা কাপড়ে ‘আমি বাঁচতে চাই’ লিখে হাদি চত্বরে গাছের ডালপালায় ঝুলিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া, পুরাতন মেডিকেল ও কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে ১ লাখ ১৬ হাজার ৪৭২ বর্গফুট আয়তনের টিএসসি নির্মাণ করা হবে। টিএসসি নির্মাণের জন্য বিভিন্ন প্রজাতির ১৪০টি গাছ কাটা হচ্ছে। মাছুম এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে অর্ধেকের বেশি গাছ কেটেছে। এসব গাছের মধ্যে রয়েছে মেহগনি, জাম, নারকেল, সুপারি, কৃষ্ণচূড়া ও রাধাচূড়া। বাকি গাছগুলো দ্রুত কাটা হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়।
এদিকে নির্বিচারে বৃক্ষনিধনের বিরুদ্ধে গত রোববার প্রতীকী প্রতিবাদ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা সাদা কাপড়ে ‘আমি বাঁচতে চাই’ লিখে হাদি চত্বরে গাছের ডালপালায় ঝুলিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের দাবি, বিকল্প জায়গায় টিএসসি নির্মাণ করলে এত গাছ কাটা পড়ত না। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, মাস্টারপ্ল্যানের অংশ হিসেবে টিএসসি নির্মাণ করা হচ্ছে। এসব জায়গায় অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠা শেষ পাতা, সারা দেশগাছ কাটা হচ্ছে। পরবর্তী সময়ে ক্যাম্পাসের ফাঁকা জায়গায় গাছ রোপণ করা হবে।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মোস্তাক আহমেদ বলেন, ‘সম্প্রতি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের দোহাই দিয়ে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়েছে। অতীতেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন ঘৃণ্য কাজের নজির রয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে কিছুদিনের মধ্যেই ক্যাম্পাস বৃক্ষহীন হয়ে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২০৩ একর জমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ক্যাম্পাস সম্প্রসারণের যে উদ্যোগ নিয়েছে, সেখানে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে পারত। অথচ সেদিকে তাদের দৃষ্টি নেই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী নির্মাণ করা হচ্ছে। এগুলো নির্মাণ করতে গিয়ে অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠা গাছগুলো কেটে ফেলা হচ্ছে। তবে মাস্টারপ্ল্যানের বাইরে যেসব ফাঁকা জায়গা রয়েছে, পরিকল্পনানুযায়ী সেখানে গাছ রোপণ করে সবুজায়ন করা হবে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫