আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির হাত ধরে নিত্যনতুন অস্ত্রের পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাড়ছে। এ পর্যন্ত যেসব ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হয়েছে তাদের মধ্যে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র বা রকেট সবচেয়ে উন্নত। বিশ্বের সব ক্ষেপণাস্ত্রসম্পন্ন দেশ এটি বানাচ্ছে, তবে কারটা কোন পর্যায়ে আছে তা স্পষ্ট নয়। এ অবস্থায় গত আগস্টে চীন পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন হারপারসনিক রকেট উৎক্ষেপণ করেছে বলে জানিয়েছে লন্ডনভিত্তিক পত্রিকা ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস (এফটি)।
এফটির ১৭ সেপ্টেম্বরের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনা সামরিক বাহিনী চলতি বছরের আগস্টে মহাশূন্যে একটি হাইপারসনিক রকেট উৎক্ষেপণ করেছে, যা গন্তব্যে পৌঁছার আগে পৃথিবী ঘুরে এসেছে। এটি তারা দুইবার করেছে, প্রথমবার গন্তব্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয়বার সফল হয়।
এ খবর প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিদ ও সামরিক বিশেষজ্ঞরা। প্রতিক্রিয়ায় খবরটি অস্বীকার করে চীন। মহাশূন্যে হাইপারসনিক রকেটের বদলে পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান পাঠানোর দাবি করেছে চীন।
চীনের আত্মপক্ষ সমর্থনকে বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করেছেন জেফরি লুইস। ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রতিষ্ঠানের ‘পূর্ব এশিয়া অস্ত্র হ্রাস কর্মসূচির’ এ পরিচালক বলেন, চীনের হাইপারসনিক বা এফওবিএস পরীক্ষার যে কথা উঠেছে, তা অসত্য হওয়ার কারণ নেই। কারণ এটি করার সক্ষমতা এবং কৌশলগত তাড়া রয়েছে দেশটির।
তবে এফটির দাবি এবং চীনের অস্বীকার—দুই সত্য বলে মনে করেন অ্যারন স্টেইন। ফিলাডেলফিয়ার ফরেন পলিসি ইনস্টিটিউটের এ পরিচালক ব্যাপারটি বিশ্লেষণ করে বলেন, পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাশূন্যযান এবং হাইপারসনিক রকেটের মধ্যে বলতে গেলে কোনো তফাৎ নেই। প্রচলিত রকেট বা ক্ষেপণাস্ত্র নজরদারির যে রাডার রয়েছে, তাকে উভয়ে ফাঁকি দিতে পারে।
মহাশূন্যে রকেট পাঠানোর বিষয়টি নতুন নয়। গত শতকে সোভিয়েত রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধের সময় মহাশূন্যে এ ধরনের রকেট পাঠানো শুরু করে রাশিয়া। তবে তাতে চীনের সংযোজন হলো। নতুন ধরনের প্রযুক্তি, যার কারণে রকেট বা মহাশূন্যযানটি ঠিক কোন পথে কোন গন্তব্যে পৌঁছাবে তা বুঝে ওঠা অসম্ভব।
আগামী এক দশকে অর্থনৈতিক দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যেতে পারে চীন। তবে সামরিক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যেতে চীনের আরও সময় লাগতে পারে। অথচ এগিয়ে থাকা সত্ত্বেও সামরিক সক্ষমতা বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে মিত্রদের সামরিক সহায়তা দিচ্ছে। বিষয়টি বেইজিংকে ভাবাচ্ছে। কারণ বিশ্ব-নেতৃত্ব দিতে হলে আর দশটি বিষয়ের মতো সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন অপরিহার্য।
সামরিক প্রতিযোগিতা শেষ পর্যন্ত কারও জন্যই সুফল বয়ে আনে না। তাই অস্ত্র প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নতুন চুক্তি দরকার। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রকেই বিশ্বাস ও আন্তরিকতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে বলে মত বিশ্লেষকদের।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির হাত ধরে নিত্যনতুন অস্ত্রের পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাড়ছে। এ পর্যন্ত যেসব ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হয়েছে তাদের মধ্যে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র বা রকেট সবচেয়ে উন্নত। বিশ্বের সব ক্ষেপণাস্ত্রসম্পন্ন দেশ এটি বানাচ্ছে, তবে কারটা কোন পর্যায়ে আছে তা স্পষ্ট নয়। এ অবস্থায় গত আগস্টে চীন পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন হারপারসনিক রকেট উৎক্ষেপণ করেছে বলে জানিয়েছে লন্ডনভিত্তিক পত্রিকা ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস (এফটি)।
এফটির ১৭ সেপ্টেম্বরের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনা সামরিক বাহিনী চলতি বছরের আগস্টে মহাশূন্যে একটি হাইপারসনিক রকেট উৎক্ষেপণ করেছে, যা গন্তব্যে পৌঁছার আগে পৃথিবী ঘুরে এসেছে। এটি তারা দুইবার করেছে, প্রথমবার গন্তব্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয়বার সফল হয়।
এ খবর প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিদ ও সামরিক বিশেষজ্ঞরা। প্রতিক্রিয়ায় খবরটি অস্বীকার করে চীন। মহাশূন্যে হাইপারসনিক রকেটের বদলে পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান পাঠানোর দাবি করেছে চীন।
চীনের আত্মপক্ষ সমর্থনকে বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করেছেন জেফরি লুইস। ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রতিষ্ঠানের ‘পূর্ব এশিয়া অস্ত্র হ্রাস কর্মসূচির’ এ পরিচালক বলেন, চীনের হাইপারসনিক বা এফওবিএস পরীক্ষার যে কথা উঠেছে, তা অসত্য হওয়ার কারণ নেই। কারণ এটি করার সক্ষমতা এবং কৌশলগত তাড়া রয়েছে দেশটির।
তবে এফটির দাবি এবং চীনের অস্বীকার—দুই সত্য বলে মনে করেন অ্যারন স্টেইন। ফিলাডেলফিয়ার ফরেন পলিসি ইনস্টিটিউটের এ পরিচালক ব্যাপারটি বিশ্লেষণ করে বলেন, পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাশূন্যযান এবং হাইপারসনিক রকেটের মধ্যে বলতে গেলে কোনো তফাৎ নেই। প্রচলিত রকেট বা ক্ষেপণাস্ত্র নজরদারির যে রাডার রয়েছে, তাকে উভয়ে ফাঁকি দিতে পারে।
মহাশূন্যে রকেট পাঠানোর বিষয়টি নতুন নয়। গত শতকে সোভিয়েত রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধের সময় মহাশূন্যে এ ধরনের রকেট পাঠানো শুরু করে রাশিয়া। তবে তাতে চীনের সংযোজন হলো। নতুন ধরনের প্রযুক্তি, যার কারণে রকেট বা মহাশূন্যযানটি ঠিক কোন পথে কোন গন্তব্যে পৌঁছাবে তা বুঝে ওঠা অসম্ভব।
আগামী এক দশকে অর্থনৈতিক দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যেতে পারে চীন। তবে সামরিক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যেতে চীনের আরও সময় লাগতে পারে। অথচ এগিয়ে থাকা সত্ত্বেও সামরিক সক্ষমতা বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে মিত্রদের সামরিক সহায়তা দিচ্ছে। বিষয়টি বেইজিংকে ভাবাচ্ছে। কারণ বিশ্ব-নেতৃত্ব দিতে হলে আর দশটি বিষয়ের মতো সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন অপরিহার্য।
সামরিক প্রতিযোগিতা শেষ পর্যন্ত কারও জন্যই সুফল বয়ে আনে না। তাই অস্ত্র প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নতুন চুক্তি দরকার। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রকেই বিশ্বাস ও আন্তরিকতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে বলে মত বিশ্লেষকদের।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫