রিমন রহমান, রাজশাহী
সারি সারি চুলা। সেগুলোর ওপর ভাপা পিঠার হাঁড়ি কিংবা মাটির খোলা। সারি সারি চুলা দেখে মনে হতে পারে অনেক নারী হয়তো এখানে বসে পিঠা বিক্রি করছেন। কিন্তু না। দোকানের মালিক একজনই। তিনি মাসুম আলী। অন্য নারীরা পিঠা বানান পারিশ্রমিকের ভিত্তিতে। তাঁদের সঙ্গে থাকেন মাসুমের স্ত্রী মুর্শিদা বেগম। তিনিও পিঠা বানান।
পিঠার ক্রেতা সামলাতে থাকেন মুর্শিদার বাবা মকসেদ আলী। পিঠা বানানোর এমন দৃশ্য দেখা যাচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারীরাই পিঠার মূল ক্রেতা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল ও তাপসী রাবেয়া হলের মাঝামাঝি স্থানে মাসুম-মুর্শিদার পিঠার দোকান। দোকানের ছাউনি নেই। চুলার পাশে খোলা আকাশের নিচে মাদুর আর পলিথিন বিছিয়ে বসতে দেওয়া হয় ক্রেতাদের। শীতের শুরু থেকে বর্ষার আগ পর্যন্ত রোজ বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত চলে পিঠা বিক্রি। সেখানে মেলে ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, পাটিসাপটা, পাকোয়ান বা তেলের পিঠা।
শীত শেষে বন্ধ হয় ভাপা পিঠা। তখন অন্য তিন পিঠার সঙ্গে যোগ হয় কালাইয়ের রুটি। এখন চিতই পিঠার সঙ্গে দেওয়া হয় সাত রকমের ভর্তা। এই দোকানে প্রতিটি ভাপা পিঠা ১০ টাকা, চিতই ৫ টাকা, পাটিসাপটা ও পাকোয়ান পিঠা পাওয়া যায় ১৫ টাকায়। আর ১০ টাকাতে মেলে সাত রকমের ভর্তা। চিংড়ি, শুঁটকি, কালোজিরা, ধনেপাতা, সরিষা, বেগুন ও মরিচের ভর্তার স্বাদে পিঠা খেতে ভিড় জমান মানুষ।
বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন বুধপাড়া এলাকার বাসিন্দা মাসুম আগে ভবনে রং করার কাজ করতেন। আট বছর আগে বহুতল ভবন থেকে পড়ে মেরুদণ্ড ভেঙে যায় তাঁর। তারপর আর ভারী কাজ করতে পারেন না। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেকায়দায় পড়েন তিনি। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে ক্যাম্পাসে এসে শুরু করেন পিঠার ব্যবসা। শুরু করেছিলেন একটা চুলা নিয়ে। চাহিদা মেটাতে প্রথম বছরেই চুলা বাড়িয়ে সাতটি করতে হয় তাঁকে।
এখন বছর বছর মাসুমের চুলার সংখ্যা বেড়ে চলেছে। কয়েক দিন আগে ২১টি চুলা নিয়ে পিঠা বিক্রি শুরু করেন তিনি। এখন রোজ বেচাবিক্রি প্রায় ১০ হাজার টাকা। আটজন নারীর পারিশ্রমিকসহ সব খরচ বাদ দিয়েও ভালো লাভ হচ্ছে মাসুম ও মুর্শিদার।
সারি সারি চুলা। সেগুলোর ওপর ভাপা পিঠার হাঁড়ি কিংবা মাটির খোলা। সারি সারি চুলা দেখে মনে হতে পারে অনেক নারী হয়তো এখানে বসে পিঠা বিক্রি করছেন। কিন্তু না। দোকানের মালিক একজনই। তিনি মাসুম আলী। অন্য নারীরা পিঠা বানান পারিশ্রমিকের ভিত্তিতে। তাঁদের সঙ্গে থাকেন মাসুমের স্ত্রী মুর্শিদা বেগম। তিনিও পিঠা বানান।
পিঠার ক্রেতা সামলাতে থাকেন মুর্শিদার বাবা মকসেদ আলী। পিঠা বানানোর এমন দৃশ্য দেখা যাচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারীরাই পিঠার মূল ক্রেতা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল ও তাপসী রাবেয়া হলের মাঝামাঝি স্থানে মাসুম-মুর্শিদার পিঠার দোকান। দোকানের ছাউনি নেই। চুলার পাশে খোলা আকাশের নিচে মাদুর আর পলিথিন বিছিয়ে বসতে দেওয়া হয় ক্রেতাদের। শীতের শুরু থেকে বর্ষার আগ পর্যন্ত রোজ বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত চলে পিঠা বিক্রি। সেখানে মেলে ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, পাটিসাপটা, পাকোয়ান বা তেলের পিঠা।
শীত শেষে বন্ধ হয় ভাপা পিঠা। তখন অন্য তিন পিঠার সঙ্গে যোগ হয় কালাইয়ের রুটি। এখন চিতই পিঠার সঙ্গে দেওয়া হয় সাত রকমের ভর্তা। এই দোকানে প্রতিটি ভাপা পিঠা ১০ টাকা, চিতই ৫ টাকা, পাটিসাপটা ও পাকোয়ান পিঠা পাওয়া যায় ১৫ টাকায়। আর ১০ টাকাতে মেলে সাত রকমের ভর্তা। চিংড়ি, শুঁটকি, কালোজিরা, ধনেপাতা, সরিষা, বেগুন ও মরিচের ভর্তার স্বাদে পিঠা খেতে ভিড় জমান মানুষ।
বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন বুধপাড়া এলাকার বাসিন্দা মাসুম আগে ভবনে রং করার কাজ করতেন। আট বছর আগে বহুতল ভবন থেকে পড়ে মেরুদণ্ড ভেঙে যায় তাঁর। তারপর আর ভারী কাজ করতে পারেন না। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেকায়দায় পড়েন তিনি। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে ক্যাম্পাসে এসে শুরু করেন পিঠার ব্যবসা। শুরু করেছিলেন একটা চুলা নিয়ে। চাহিদা মেটাতে প্রথম বছরেই চুলা বাড়িয়ে সাতটি করতে হয় তাঁকে।
এখন বছর বছর মাসুমের চুলার সংখ্যা বেড়ে চলেছে। কয়েক দিন আগে ২১টি চুলা নিয়ে পিঠা বিক্রি শুরু করেন তিনি। এখন রোজ বেচাবিক্রি প্রায় ১০ হাজার টাকা। আটজন নারীর পারিশ্রমিকসহ সব খরচ বাদ দিয়েও ভালো লাভ হচ্ছে মাসুম ও মুর্শিদার।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪