মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
যাঁদের অনিয়ম বা অবহেলার কারণে গত বছর গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন বন্ধ করা হয়েছিল, তাঁদের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্দেশনা অনেক ক্ষেত্রে পালন করেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। আইন অনুযায়ী দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইসি গত বছরের ২০ ডিসেম্বর চিঠি দিয়েছিল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো, তা ২০ জানুয়ারির মধ্যে ইসিকে জানাতে বলা হয়েছিল।
কিন্তু তাতে সাড়া না পেয়ে ইসি গত ২৯ মার্চ আবার চিঠি দেয়। কিছু কর্তৃপক্ষ শাস্তির বিষয়ে জানালেও এখনো সবার কাছ থেকে ইসি জবাব পায়নি। ইসির সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, ইসির নির্দেশনা উপেক্ষা করে অনেক সংস্থা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের শাস্তি না দিয়ে ক্ষমা করে দিয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, এখনো তদন্ত শেষ হয়নি। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান দুই থেকে তিন মাসের পদোন্নতি স্থগিত করার কথা জানিয়েছে।
এ বিষয়ে ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব কর্তৃপক্ষ ইসির নির্দেশনা উপেক্ষা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কমিশনে নথি উপস্থাপন করা হবে।
নির্বাচিত সংসদ সদস্যের মৃত্যুর কারণে শূন্য হওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনে গত বছরের ১২ অক্টোবর উপনির্বাচনের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু ইসি ঢাকা থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ব্যাপক অনিয়ম দেখতে পেয়ে ভোট শেষ হওয়ার আগেই পুরো আসনের নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করে। অবশ্য পরে ৪ জানুয়ারি সেখানে পুনরায় ভোট নেওয়া হয়েছে।
তবে প্রথমবার ভোটে অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে ইসির গঠন করা তদন্ত কমিটি ১৩৩ জনকে দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করে। কমিটি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে এবং সরেজমিনে ৬৮৫ জনের বক্তব্য শুনে তাঁদের দায়িত্বে অবহেলা বা অনিয়মের প্রমাণ পায়। দায়ী কর্মকর্তাদের মধ্যে আছেন উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা, সেখানে দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, ১ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ৪ জন এসআই, ১ জন এএসআই এবং ১২৫ জন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা।
ইসি সূত্রে জানা যায়, ওই ঘটনায় রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম (রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা), গাইবান্ধার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সুশান্ত কুমার সাহাসহ ২২ জনের নামে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৮ জনের বিষয়ে ইসিকে কিছু জানানো হয়নি। আটটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১১ জন, ১ জন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এবং জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ১ জন উপসহকারী প্রকৌশলীসহ মোট ১৩ জনের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ। তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৪ জনের দু-তিন মাসের পদোন্নতি স্থগিত করার কথা জানানো হয়েছে। ৪ জন এসআই ও ১ জন এএসআইয়ের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম চলমান।
দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৯ জন, ২ জন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও ১ জন উপজেলা খাদ্য পরিদর্শকসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে অথবা তদন্তাধীন আছে। ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তাকে শাস্তি হিসেবে অন্য জায়গায় বদলি করা হয়েছে।
দুজন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা, ২ জন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা, ২ জন উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা, ১ জন উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তা এবং একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৩ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের ৯ কর্মকর্তার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একজন শিক্ষকের ছয় মাসের ইনক্রিমেন্ট স্থগিত করে তাঁকে তিরস্কার করা হয়েছে।
ইসির একাধিক কর্মকর্তা জানান, নির্বাচনে দায়িত্বে অবহেলা বা অসদাচরণের দায়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ চাকরি থেকে অপসারণ বা বাধ্যতামূলক অবসর কিংবা পদাবনতি দিতে পারে। লঘু দণ্ড হিসেবে পদোন্নতি বা বেতন বৃদ্ধি স্থগিত রাখতে পারে। এ ছাড়া নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষকে কমিশন বা ক্ষেত্রমতো রিটার্নিং কর্মকর্তা অনুরোধ করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ওই অনুরোধ পাওয়ার এক মাসের মধ্যে ব্যবস্থা নিয়ে অবহিত করবে। না করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান আছে।
অনেককে ক্ষমা করা বা পদোন্নতি স্থগিত করার বিষয়টি নজরে আনা হলে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, কমিশনকে না জানিয়ে ক্ষমা করা যাবে না। তা ছাড়া দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে কারও পদোন্নতি হয় না। তাই এসব জবাব গ্রহণযোগ্য হবে না। এই রকম যাঁরা করেছেন, কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যাঁদের অনিয়ম বা অবহেলার কারণে গত বছর গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন বন্ধ করা হয়েছিল, তাঁদের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্দেশনা অনেক ক্ষেত্রে পালন করেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। আইন অনুযায়ী দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইসি গত বছরের ২০ ডিসেম্বর চিঠি দিয়েছিল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো, তা ২০ জানুয়ারির মধ্যে ইসিকে জানাতে বলা হয়েছিল।
কিন্তু তাতে সাড়া না পেয়ে ইসি গত ২৯ মার্চ আবার চিঠি দেয়। কিছু কর্তৃপক্ষ শাস্তির বিষয়ে জানালেও এখনো সবার কাছ থেকে ইসি জবাব পায়নি। ইসির সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, ইসির নির্দেশনা উপেক্ষা করে অনেক সংস্থা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের শাস্তি না দিয়ে ক্ষমা করে দিয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, এখনো তদন্ত শেষ হয়নি। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান দুই থেকে তিন মাসের পদোন্নতি স্থগিত করার কথা জানিয়েছে।
এ বিষয়ে ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব কর্তৃপক্ষ ইসির নির্দেশনা উপেক্ষা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কমিশনে নথি উপস্থাপন করা হবে।
নির্বাচিত সংসদ সদস্যের মৃত্যুর কারণে শূন্য হওয়া গাইবান্ধা-৫ আসনে গত বছরের ১২ অক্টোবর উপনির্বাচনের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু ইসি ঢাকা থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ব্যাপক অনিয়ম দেখতে পেয়ে ভোট শেষ হওয়ার আগেই পুরো আসনের নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করে। অবশ্য পরে ৪ জানুয়ারি সেখানে পুনরায় ভোট নেওয়া হয়েছে।
তবে প্রথমবার ভোটে অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে ইসির গঠন করা তদন্ত কমিটি ১৩৩ জনকে দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করে। কমিটি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে এবং সরেজমিনে ৬৮৫ জনের বক্তব্য শুনে তাঁদের দায়িত্বে অবহেলা বা অনিয়মের প্রমাণ পায়। দায়ী কর্মকর্তাদের মধ্যে আছেন উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা, সেখানে দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, ১ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ৪ জন এসআই, ১ জন এএসআই এবং ১২৫ জন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা।
ইসি সূত্রে জানা যায়, ওই ঘটনায় রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম (রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা), গাইবান্ধার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সুশান্ত কুমার সাহাসহ ২২ জনের নামে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৮ জনের বিষয়ে ইসিকে কিছু জানানো হয়নি। আটটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১১ জন, ১ জন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এবং জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ১ জন উপসহকারী প্রকৌশলীসহ মোট ১৩ জনের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ। তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৪ জনের দু-তিন মাসের পদোন্নতি স্থগিত করার কথা জানানো হয়েছে। ৪ জন এসআই ও ১ জন এএসআইয়ের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম চলমান।
দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৯ জন, ২ জন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও ১ জন উপজেলা খাদ্য পরিদর্শকসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে অথবা তদন্তাধীন আছে। ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তাকে শাস্তি হিসেবে অন্য জায়গায় বদলি করা হয়েছে।
দুজন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা, ২ জন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা, ২ জন উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা, ১ জন উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তা এবং একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৩ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের ৯ কর্মকর্তার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একজন শিক্ষকের ছয় মাসের ইনক্রিমেন্ট স্থগিত করে তাঁকে তিরস্কার করা হয়েছে।
ইসির একাধিক কর্মকর্তা জানান, নির্বাচনে দায়িত্বে অবহেলা বা অসদাচরণের দায়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ চাকরি থেকে অপসারণ বা বাধ্যতামূলক অবসর কিংবা পদাবনতি দিতে পারে। লঘু দণ্ড হিসেবে পদোন্নতি বা বেতন বৃদ্ধি স্থগিত রাখতে পারে। এ ছাড়া নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষকে কমিশন বা ক্ষেত্রমতো রিটার্নিং কর্মকর্তা অনুরোধ করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ওই অনুরোধ পাওয়ার এক মাসের মধ্যে ব্যবস্থা নিয়ে অবহিত করবে। না করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান আছে।
অনেককে ক্ষমা করা বা পদোন্নতি স্থগিত করার বিষয়টি নজরে আনা হলে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, কমিশনকে না জানিয়ে ক্ষমা করা যাবে না। তা ছাড়া দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে কারও পদোন্নতি হয় না। তাই এসব জবাব গ্রহণযোগ্য হবে না। এই রকম যাঁরা করেছেন, কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪