রোলা গাঁরোর লাল দুর্গে নিজেকে রাজা হিসেবেই চিনিয়েছেন তিনি। সাফল্যের মাপকাঠিতে ফ্রেঞ্চ ওপেনে রাফায়েল নাদালের ধারেকাছেও নেই আর কেউ। ২১ গ্র্যান্ড স্লামের ১৩টিই জিতেছেন প্যারিসে। যদিও এই মুহূর্তে রাজ্যপট দখলে নেই তাঁর। গত বছর একচ্ছত্র দাপট দেখানো নোভাক জোকোভিচ এখন ফ্রেঞ্চ ওপেনের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন।
সেই জোকোভিচের অনুপস্থিতিতে এ বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপা জিতে নাদাল ছুঁয়েছেন অনন্য এক মাইলফলক। এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক তিনিই। ফেদেরার নেই তা অনুমেয়ভাবেই এবার ফেবারিট নাদাল ও জোকোভিচ। চমকটা মূলত এখানেই। নতুনদের আগমনী গানের যে সুর শোনা যাচ্ছে সেটি বাস্তবে ফললে নাদাল-জোকোভিচের জন্য সেটি নিশ্চিত বড় চিন্তার বিষয় হবে। দানিল মেদভেদেভ, আলেক্সান্ডার জভেরেভ বা স্টেফানোস সিৎসিফাসদের মতো পরীক্ষিত খেলোয়াড়েরা তো আছেনই। তবে এই পাঁচ তারকার বাইরেও এবার আলো থাকবে একাধিক তরুণ তুর্কির ওপর।
যেসব তরুণের ওপর সবচেয়ে বেশি আলো থাকবে তাঁদের অন্যতম কার্লোস আলকারাজ। সাম্প্রতিক সময়ে দারুণ ছন্দে আছেন ১৯ বছর বয়সী এই স্প্যানিয়ার্ড। এই বছরের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগেই চারটি শিরোপা জিতে নিয়েছেন আলকারাজ। মাদ্রিদ ওপেন জয়ের পথে হারিয়েছেন নাদাল-জোকোভিচের দুজনকেই। ইতিমধ্যে নামের পাশে লেগেছে ‘বিস্ময় বালক’ তকমাও। তবে আলকারাজের আসল পরীক্ষাটা হবে ফ্রেঞ্চ ওপেনে। বড় মঞ্চের পরীক্ষায় কতটা সফল হতে পারবেন, সেটাই এখন দেখার অপেক্ষা। চোখ রাখতে হবে ইতালিয়ান তরুণ ইয়ান্নিক সিনারের ওপরও। ২০০৭ সালে নোভাক জোকোভিচের পর সবচেয়ে তরুণ পুরুষ খেলোয়াড় হিসেবে ৫টি এটিপি সিঙ্গেলস শিরোপা জিতেছেন ইয়ান্নিক। দুর্দান্ত ব্যাকহ্যান্ডের সঙ্গে ভয়ডরহীন খেলায় ইয়ান্নিকের মূল শক্তি। টেলর ফ্রিট্জ এবং থানাসি কোক্কিনাকিসও দেখাতে পারেন চমক।
কেমন হতে পারে এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের লড়াই, জানতে চাইলে সাবেক ব্রিটিশ শীর্ষ বাছাই টিম হানম্যান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যদি রাফার (নাদাল) পা সুস্থ থাকে তবে অবশ্যই এখানকার রেকর্ড বিবেচনায় তাঁকে কিছুটা এগিয়ে রাখতে হবে। তবে তাঁর ঠিক পেছনেই থাকবেন নোভাক জোকোভিচ ও কার্লোস আলকারাজ।’ নাদাল অবশ্য নিজেকে ফেবারিট মনে করছেন না। তিনি বলেন, ‘যদি আপনি ফলের দিকে তাকান, তবে আমি ফেবারিট নই। সেটা নিয়ে আমি চিন্তিতও না।’
অন্য দিকে টেনিসে নারী এককের শ্রেষ্ঠত্ব বরাবরই যেন গোলকধাঁধা। তবে নিশ্চিতভাবে ফেবারিট হয়ে খেলতে নামবেন দুর্দান্ত ছন্দে থাকা শীর্ষ বাছাই ইগা সিয়াতেক। এখন পর্যন্ত সিয়াতেকের একমাত্র গ্র্যান্ড স্লামটি লাল দুর্গেই জেতা। ৫টি শিরোপা জেতার পথে টানা ২৮ ম্যাচে অপরাজিত ছিলেন সিয়াতেক। প্যারিসেও চোখ থাকবে তাঁর ওপর। তবে নারীদের টেনিসে ফেবারিট-তত্ত্ব খুব একটা খাটে না। একেবারে অখ্যাত কেউ এসেও শেষ পর্যন্ত বাজিমাত করতে পারেন।
বাস্তবতা সম্পর্কে ধারণা আছে সিয়াতেকেরও। ফ্রেঞ্চ ওপেন সামনে রেখে এই পোলিশ তারকা বলেছেন, ‘সেমিফাইনাল বা ফাইনাল—এমন কোনো লক্ষ্য নির্ধারণ করতে চাই না। জানি, টানা জেতার এই ধারা শিগগিরই শেষ হবে। যা ঘটবেই, তা নিয়ে আমি বেদনাহত হতে চাই না। ম্যাচ ধরে এগোতে চাই।’
সিয়াতেক ছাড়াও চোখ থাকবে গতবারের চ্যাম্পিয়ন বারবোরা ক্রেজচিকোভা, পাউলা বাদোসা, ওনস জাবির, নাওমি ওসাকা, এমা রাদুকানু কিংবা আরিয়ানা সাবালেঙ্কার ওপরও।
রোলা গাঁরোর লাল দুর্গে নিজেকে রাজা হিসেবেই চিনিয়েছেন তিনি। সাফল্যের মাপকাঠিতে ফ্রেঞ্চ ওপেনে রাফায়েল নাদালের ধারেকাছেও নেই আর কেউ। ২১ গ্র্যান্ড স্লামের ১৩টিই জিতেছেন প্যারিসে। যদিও এই মুহূর্তে রাজ্যপট দখলে নেই তাঁর। গত বছর একচ্ছত্র দাপট দেখানো নোভাক জোকোভিচ এখন ফ্রেঞ্চ ওপেনের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন।
সেই জোকোভিচের অনুপস্থিতিতে এ বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপা জিতে নাদাল ছুঁয়েছেন অনন্য এক মাইলফলক। এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক তিনিই। ফেদেরার নেই তা অনুমেয়ভাবেই এবার ফেবারিট নাদাল ও জোকোভিচ। চমকটা মূলত এখানেই। নতুনদের আগমনী গানের যে সুর শোনা যাচ্ছে সেটি বাস্তবে ফললে নাদাল-জোকোভিচের জন্য সেটি নিশ্চিত বড় চিন্তার বিষয় হবে। দানিল মেদভেদেভ, আলেক্সান্ডার জভেরেভ বা স্টেফানোস সিৎসিফাসদের মতো পরীক্ষিত খেলোয়াড়েরা তো আছেনই। তবে এই পাঁচ তারকার বাইরেও এবার আলো থাকবে একাধিক তরুণ তুর্কির ওপর।
যেসব তরুণের ওপর সবচেয়ে বেশি আলো থাকবে তাঁদের অন্যতম কার্লোস আলকারাজ। সাম্প্রতিক সময়ে দারুণ ছন্দে আছেন ১৯ বছর বয়সী এই স্প্যানিয়ার্ড। এই বছরের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগেই চারটি শিরোপা জিতে নিয়েছেন আলকারাজ। মাদ্রিদ ওপেন জয়ের পথে হারিয়েছেন নাদাল-জোকোভিচের দুজনকেই। ইতিমধ্যে নামের পাশে লেগেছে ‘বিস্ময় বালক’ তকমাও। তবে আলকারাজের আসল পরীক্ষাটা হবে ফ্রেঞ্চ ওপেনে। বড় মঞ্চের পরীক্ষায় কতটা সফল হতে পারবেন, সেটাই এখন দেখার অপেক্ষা। চোখ রাখতে হবে ইতালিয়ান তরুণ ইয়ান্নিক সিনারের ওপরও। ২০০৭ সালে নোভাক জোকোভিচের পর সবচেয়ে তরুণ পুরুষ খেলোয়াড় হিসেবে ৫টি এটিপি সিঙ্গেলস শিরোপা জিতেছেন ইয়ান্নিক। দুর্দান্ত ব্যাকহ্যান্ডের সঙ্গে ভয়ডরহীন খেলায় ইয়ান্নিকের মূল শক্তি। টেলর ফ্রিট্জ এবং থানাসি কোক্কিনাকিসও দেখাতে পারেন চমক।
কেমন হতে পারে এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের লড়াই, জানতে চাইলে সাবেক ব্রিটিশ শীর্ষ বাছাই টিম হানম্যান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যদি রাফার (নাদাল) পা সুস্থ থাকে তবে অবশ্যই এখানকার রেকর্ড বিবেচনায় তাঁকে কিছুটা এগিয়ে রাখতে হবে। তবে তাঁর ঠিক পেছনেই থাকবেন নোভাক জোকোভিচ ও কার্লোস আলকারাজ।’ নাদাল অবশ্য নিজেকে ফেবারিট মনে করছেন না। তিনি বলেন, ‘যদি আপনি ফলের দিকে তাকান, তবে আমি ফেবারিট নই। সেটা নিয়ে আমি চিন্তিতও না।’
অন্য দিকে টেনিসে নারী এককের শ্রেষ্ঠত্ব বরাবরই যেন গোলকধাঁধা। তবে নিশ্চিতভাবে ফেবারিট হয়ে খেলতে নামবেন দুর্দান্ত ছন্দে থাকা শীর্ষ বাছাই ইগা সিয়াতেক। এখন পর্যন্ত সিয়াতেকের একমাত্র গ্র্যান্ড স্লামটি লাল দুর্গেই জেতা। ৫টি শিরোপা জেতার পথে টানা ২৮ ম্যাচে অপরাজিত ছিলেন সিয়াতেক। প্যারিসেও চোখ থাকবে তাঁর ওপর। তবে নারীদের টেনিসে ফেবারিট-তত্ত্ব খুব একটা খাটে না। একেবারে অখ্যাত কেউ এসেও শেষ পর্যন্ত বাজিমাত করতে পারেন।
বাস্তবতা সম্পর্কে ধারণা আছে সিয়াতেকেরও। ফ্রেঞ্চ ওপেন সামনে রেখে এই পোলিশ তারকা বলেছেন, ‘সেমিফাইনাল বা ফাইনাল—এমন কোনো লক্ষ্য নির্ধারণ করতে চাই না। জানি, টানা জেতার এই ধারা শিগগিরই শেষ হবে। যা ঘটবেই, তা নিয়ে আমি বেদনাহত হতে চাই না। ম্যাচ ধরে এগোতে চাই।’
সিয়াতেক ছাড়াও চোখ থাকবে গতবারের চ্যাম্পিয়ন বারবোরা ক্রেজচিকোভা, পাউলা বাদোসা, ওনস জাবির, নাওমি ওসাকা, এমা রাদুকানু কিংবা আরিয়ানা সাবালেঙ্কার ওপরও।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫