বোদা (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার পাথরাজ নদী যেন ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। নদীর দুই তীরে গড়ে ওঠা বসতির ময়লায় দূষণ বেড়ে চলেছে। এ ছাড়া দখলদারদের কারণে সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে নদীটি।
স্থানীয়রা জানান, নদীর পাশ দিয়ে এখন আর মানুষ হাঁটা-চলা করতে পারে না। আধা কিলোমিটার দূর থেকে ভেসে আসে মরা ও পচার দুর্গন্ধ। ১০ বছর আগের নদীটিতে ছিল পুরো যৌবন। সম্প্রতি ময়লা আবর্জনা ফেলা ও নাব্যতা সংকটের কারণে অনেক স্থানে চর জেগেছে। বছর দুয়েক আগে নামমাত্র খনন কাজ করা হলেও নদীর দুধারে খনন করা বালু রাখায় ওই বালু আবার নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে।
সচেতন মহল মনে করে, নদীর হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হলে দুই তীরে সতর্কতা জোরদার করতে হবে, সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। মানুষের চলাচলের জন্য যে ওয়ার্ক ওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে তা দখলমুক্ত করতে হবে।
পরিবেশবাদী সংগঠন বিডি ক্লিনের সহসভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা বলেন, ‘বর্তমানে নদীটির পাশ দিয়ে চলা কঠিন হয়ে পড়েছে। এ রকম একটি সুনাম ধন্য নদীর এই অবস্থা হলে ছোট নদীগুলোর অবস্থা কী হবে? আমরা চাই সরকার দ্রুত এটি দূষণ ও দখলমুক্ত করুক।’
বোদা সরকারি মডেল পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক জামিউল হক বলেন, ‘আমরা চাই যে উদ্দেশ্য নিয়ে সরকার ওয়ার্ক ওয়ে নির্মাণ করেছে তা মানুষের চলাচলের উপযোগী করা হোক। নদীটি দূষণমুক্ত করা হোক।’
সফিউল ইসলাম টুটুল নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘একদিকে নদীর নাব্যতা সংকট, অন্যদিকে যেটুকু পানি সেটুকুও আবার দূষণ।’
বোদা পৌর মেয়র মো. ওয়াহিদুজ্জামান সুজা জানান, নদীতে যাতে কেউ ময়লা আবর্জনা না ফেলে এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বোদা উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. নকিবুজ্জামান খান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) বলেন, ‘এখানে আমি অতিরিক্ত দায়িত্বে আছি। বর্তমানে বোদায় নেই এরপরেও দখল ও দূষণের বিষয়ে খোঁজ নিব। সত্যতা থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।’
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার পাথরাজ নদী যেন ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। নদীর দুই তীরে গড়ে ওঠা বসতির ময়লায় দূষণ বেড়ে চলেছে। এ ছাড়া দখলদারদের কারণে সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে নদীটি।
স্থানীয়রা জানান, নদীর পাশ দিয়ে এখন আর মানুষ হাঁটা-চলা করতে পারে না। আধা কিলোমিটার দূর থেকে ভেসে আসে মরা ও পচার দুর্গন্ধ। ১০ বছর আগের নদীটিতে ছিল পুরো যৌবন। সম্প্রতি ময়লা আবর্জনা ফেলা ও নাব্যতা সংকটের কারণে অনেক স্থানে চর জেগেছে। বছর দুয়েক আগে নামমাত্র খনন কাজ করা হলেও নদীর দুধারে খনন করা বালু রাখায় ওই বালু আবার নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে।
সচেতন মহল মনে করে, নদীর হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হলে দুই তীরে সতর্কতা জোরদার করতে হবে, সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। মানুষের চলাচলের জন্য যে ওয়ার্ক ওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে তা দখলমুক্ত করতে হবে।
পরিবেশবাদী সংগঠন বিডি ক্লিনের সহসভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা বলেন, ‘বর্তমানে নদীটির পাশ দিয়ে চলা কঠিন হয়ে পড়েছে। এ রকম একটি সুনাম ধন্য নদীর এই অবস্থা হলে ছোট নদীগুলোর অবস্থা কী হবে? আমরা চাই সরকার দ্রুত এটি দূষণ ও দখলমুক্ত করুক।’
বোদা সরকারি মডেল পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক জামিউল হক বলেন, ‘আমরা চাই যে উদ্দেশ্য নিয়ে সরকার ওয়ার্ক ওয়ে নির্মাণ করেছে তা মানুষের চলাচলের উপযোগী করা হোক। নদীটি দূষণমুক্ত করা হোক।’
সফিউল ইসলাম টুটুল নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘একদিকে নদীর নাব্যতা সংকট, অন্যদিকে যেটুকু পানি সেটুকুও আবার দূষণ।’
বোদা পৌর মেয়র মো. ওয়াহিদুজ্জামান সুজা জানান, নদীতে যাতে কেউ ময়লা আবর্জনা না ফেলে এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বোদা উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. নকিবুজ্জামান খান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) বলেন, ‘এখানে আমি অতিরিক্ত দায়িত্বে আছি। বর্তমানে বোদায় নেই এরপরেও দখল ও দূষণের বিষয়ে খোঁজ নিব। সত্যতা থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪