সাইফুল মাসুম, ঢাকা
রাবেয়া সামশ বারবার ফোন দিচ্ছিলেন ইয়াসমিনকে। কিন্তু তিনি ফোন ধরেননি। ছয় মাস ধরে ইয়াসমিন এমন টালবাহানা করে আসছেন। গত বছর ছেলে আবু দাইয়ানের (১৪) জন্মনিবন্ধন অনলাইনে হালনাগাদের দরকার হয়। পরিচিত একজনের পরামর্শে কলেজশিক্ষক মা যোগাযোগ করেছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) দুই নম্বর আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচ্ছন্নতাকর্মী ইয়াসমিনের সঙ্গে।
ন্যাশনাল কলেজ অব হোম ইকোনমিকসের সহযোগী অধ্যাপক রাবেয়া সামশ অভিযোগ করে বলেন, ‘ছেলের জন্মনিবন্ধন এক সপ্তাহের মধ্যে অনলাইনে হালনাগাদ করে দেবেন শর্তে ইয়াসমিন আমার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকাও নিয়েছে। কিন্তু ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও আমার কাজ হয়নি, ফেরত পাইনি টাকাও।’
সম্প্রতি খিলগাঁওয়ে ডিএসসিসির দুই নম্বর আঞ্চলিক কার্যালয়ের সামনে সরেজমিন দেখা যায়, ফাইল হাতে দাঁড়িয়ে আছে অনেক মানুষ। কেউ এসেছেন জন্মনিবন্ধন করাতে, কেউ এসেছেন আত্মীয়ের মৃত্যুনিবন্ধন সনদ নিতে। কারও কারও প্রয়োজন হোল্ডিং ট্যাক্স বা ট্রেড লাইসেন্সসংক্রান্ত। স্বল্প সময়ে কীভাবে জন্মনিবন্ধন করা যায়, তা জানতে চাইলে এগিয়ে আসেন এক নারী। পরিচয় জানতে চাইলে ওই নারী জানান, নাম সালমা, আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রশাসন শাখায় মাস্টাররোলে কাজ করেন। সালমা বলেন, ‘মানুষকে হেল্প করি, এতে দুইটা টাকা কেউ দিলেই আমি খুশি। যার যা লাগবে, আমিই করিয়ে দিতে পারব।’ জন্মনিবন্ধনে কত টাকা লাগবে জানতে চাইলে সালমা বলেন, ‘১২০০ টাকা লাগবে। এতে তিনজন স্যারের স্বাক্ষর লাগবে। তিনজনকেই খরচ দিত হবে।’
অথচ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুসারে, জন্ম বা মৃত্যুর ৪৫ দিন পর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত কোনো ব্যক্তির জন্ম বা নিবন্ধন (সাকল্য) ২৫ টাকা। জন্ম বা মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন করা যাবে বিনা মূল্যে। জন্ম বা মৃত্যুর ৫ বছর পর কোনো ব্যক্তির জন্ম বা মৃত্যুনিবন্ধন করতে ফি লাগে ৫০ টাকা। জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদন ফি ১০০ টাকা।
জানতে চাইলে ডিএসসিসির দুই নম্বর আঞ্চলিক কর্মকর্তা উপসচিব সুয়ে মেন জো আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই বছর ধরে এখানে দায়িত্বে আছি। এই সময়ে তিনবার দালাল ধরতে পেরেছি। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে জেলে পাঠিয়েছি। ধরতে পারলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিই।’
শুধু ডিএসসিসির দুই নম্বর আঞ্চলিক কার্যালয়েই নয়, দালালদের দৌরাত্ম্য রয়েছে বেশির ভাগ আঞ্চলিক কার্যালয়েই। কার্যালয়ের অফিস স্টাফ, আনসার ও কিছু বহিরাগত দালালের ভূমিকা নেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএসসিসির নগর ভবনের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘অনিয়ম বেশি ডিএসসিসির অঞ্চল এক, দুই ও চারে। কিছু অসাধু ব্যক্তি সার্ভার ডাউন ও সার্ভার স্লো বলে মানুষকে ঘোরাতে থাকে। পরে তাঁরা ঘুষ দিতে বাধ্য হন।’
ছোট বোনের জন্মনিবন্ধন সনদ নিতে জোসেফ আহমেদ দুই বছর ধরে ঘুরছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর অফিস ও আঞ্চলিক অফিসে। আজিমপুরে ডিএসসিসির তিন নম্বর আঞ্চলিক অফিসে সম্প্রতি কথা হয় জোসেফের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘দালাল দুই হাজার টাকা চেয়েছিল জন্মনিবন্ধন সনদের জন্য, আমি দিইনি। দুই বছর ধরে আমার কাজটি আটকে আছে, কাজের খবর নিতে এলেই টাকা দাবি করছে তারা।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসসিসির অঞ্চল-৩-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা বাবর আলী মীর বলেন, ‘মানুষ দালাল তখনই ধরে, যখন অসাধু উপায়ে কিছু করতে চায়। অফিসের কেউ জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নেব।’
জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল (অতিরিক্ত সচিব) পলাশ কান্তি বালা বলেন, ‘জন্ম বা মৃত্যুনিবন্ধন করতে ফি তো নির্ধারিত, বাড়তি টাকা নেওয়ার সুযোগ নেই।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনের মাধ্যমে ১০ মিনিটেই সব ঠিক করা যায়। যেসব অঞ্চলে কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অসাধু উপায়ে কাজের তথ্য পেয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি। নাগরিকদের অনুরোধ করব, যাতে দালাল না ধরেন।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) সাধারণ সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মোহাম্মদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দালাল নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনের নিজস্ব মনিটরিং থাকা দরকার। কারা কীভাবে এই চক্রের সঙ্গে জড়িত, তাদের চিহ্নিত করতে হবে।’
আদিল মোহাম্মদ খান আরও বলেন, ‘দালাল বা মধ্যস্বত্বভোগীরা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে এমনভাবে বাধাগ্রস্ত করে রাখে, যাতে মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে তাদের দ্বারস্থ হয়। প্রান্তিক মানুষ সেবা নিতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। দালালদের সঙ্গে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের সম্পর্ক রয়েছে। নাহলে তো এসব বন্ধ হতো।’
রাবেয়া সামশ বারবার ফোন দিচ্ছিলেন ইয়াসমিনকে। কিন্তু তিনি ফোন ধরেননি। ছয় মাস ধরে ইয়াসমিন এমন টালবাহানা করে আসছেন। গত বছর ছেলে আবু দাইয়ানের (১৪) জন্মনিবন্ধন অনলাইনে হালনাগাদের দরকার হয়। পরিচিত একজনের পরামর্শে কলেজশিক্ষক মা যোগাযোগ করেছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) দুই নম্বর আঞ্চলিক কার্যালয়ের পরিচ্ছন্নতাকর্মী ইয়াসমিনের সঙ্গে।
ন্যাশনাল কলেজ অব হোম ইকোনমিকসের সহযোগী অধ্যাপক রাবেয়া সামশ অভিযোগ করে বলেন, ‘ছেলের জন্মনিবন্ধন এক সপ্তাহের মধ্যে অনলাইনে হালনাগাদ করে দেবেন শর্তে ইয়াসমিন আমার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকাও নিয়েছে। কিন্তু ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও আমার কাজ হয়নি, ফেরত পাইনি টাকাও।’
সম্প্রতি খিলগাঁওয়ে ডিএসসিসির দুই নম্বর আঞ্চলিক কার্যালয়ের সামনে সরেজমিন দেখা যায়, ফাইল হাতে দাঁড়িয়ে আছে অনেক মানুষ। কেউ এসেছেন জন্মনিবন্ধন করাতে, কেউ এসেছেন আত্মীয়ের মৃত্যুনিবন্ধন সনদ নিতে। কারও কারও প্রয়োজন হোল্ডিং ট্যাক্স বা ট্রেড লাইসেন্সসংক্রান্ত। স্বল্প সময়ে কীভাবে জন্মনিবন্ধন করা যায়, তা জানতে চাইলে এগিয়ে আসেন এক নারী। পরিচয় জানতে চাইলে ওই নারী জানান, নাম সালমা, আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রশাসন শাখায় মাস্টাররোলে কাজ করেন। সালমা বলেন, ‘মানুষকে হেল্প করি, এতে দুইটা টাকা কেউ দিলেই আমি খুশি। যার যা লাগবে, আমিই করিয়ে দিতে পারব।’ জন্মনিবন্ধনে কত টাকা লাগবে জানতে চাইলে সালমা বলেন, ‘১২০০ টাকা লাগবে। এতে তিনজন স্যারের স্বাক্ষর লাগবে। তিনজনকেই খরচ দিত হবে।’
অথচ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুসারে, জন্ম বা মৃত্যুর ৪৫ দিন পর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত কোনো ব্যক্তির জন্ম বা নিবন্ধন (সাকল্য) ২৫ টাকা। জন্ম বা মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন করা যাবে বিনা মূল্যে। জন্ম বা মৃত্যুর ৫ বছর পর কোনো ব্যক্তির জন্ম বা মৃত্যুনিবন্ধন করতে ফি লাগে ৫০ টাকা। জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদন ফি ১০০ টাকা।
জানতে চাইলে ডিএসসিসির দুই নম্বর আঞ্চলিক কর্মকর্তা উপসচিব সুয়ে মেন জো আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই বছর ধরে এখানে দায়িত্বে আছি। এই সময়ে তিনবার দালাল ধরতে পেরেছি। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে জেলে পাঠিয়েছি। ধরতে পারলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিই।’
শুধু ডিএসসিসির দুই নম্বর আঞ্চলিক কার্যালয়েই নয়, দালালদের দৌরাত্ম্য রয়েছে বেশির ভাগ আঞ্চলিক কার্যালয়েই। কার্যালয়ের অফিস স্টাফ, আনসার ও কিছু বহিরাগত দালালের ভূমিকা নেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএসসিসির নগর ভবনের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘অনিয়ম বেশি ডিএসসিসির অঞ্চল এক, দুই ও চারে। কিছু অসাধু ব্যক্তি সার্ভার ডাউন ও সার্ভার স্লো বলে মানুষকে ঘোরাতে থাকে। পরে তাঁরা ঘুষ দিতে বাধ্য হন।’
ছোট বোনের জন্মনিবন্ধন সনদ নিতে জোসেফ আহমেদ দুই বছর ধরে ঘুরছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর অফিস ও আঞ্চলিক অফিসে। আজিমপুরে ডিএসসিসির তিন নম্বর আঞ্চলিক অফিসে সম্প্রতি কথা হয় জোসেফের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘দালাল দুই হাজার টাকা চেয়েছিল জন্মনিবন্ধন সনদের জন্য, আমি দিইনি। দুই বছর ধরে আমার কাজটি আটকে আছে, কাজের খবর নিতে এলেই টাকা দাবি করছে তারা।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসসিসির অঞ্চল-৩-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা বাবর আলী মীর বলেন, ‘মানুষ দালাল তখনই ধরে, যখন অসাধু উপায়ে কিছু করতে চায়। অফিসের কেউ জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নেব।’
জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল (অতিরিক্ত সচিব) পলাশ কান্তি বালা বলেন, ‘জন্ম বা মৃত্যুনিবন্ধন করতে ফি তো নির্ধারিত, বাড়তি টাকা নেওয়ার সুযোগ নেই।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনের মাধ্যমে ১০ মিনিটেই সব ঠিক করা যায়। যেসব অঞ্চলে কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অসাধু উপায়ে কাজের তথ্য পেয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি। নাগরিকদের অনুরোধ করব, যাতে দালাল না ধরেন।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) সাধারণ সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মোহাম্মদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দালাল নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনের নিজস্ব মনিটরিং থাকা দরকার। কারা কীভাবে এই চক্রের সঙ্গে জড়িত, তাদের চিহ্নিত করতে হবে।’
আদিল মোহাম্মদ খান আরও বলেন, ‘দালাল বা মধ্যস্বত্বভোগীরা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে এমনভাবে বাধাগ্রস্ত করে রাখে, যাতে মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে তাদের দ্বারস্থ হয়। প্রান্তিক মানুষ সেবা নিতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। দালালদের সঙ্গে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের সম্পর্ক রয়েছে। নাহলে তো এসব বন্ধ হতো।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪